ঢাকা আমার ঢাকা
স্বপ্ন এবং ভালোবাসার রঙ তুলিতে আঁকা।
ঢাকা আমার ঢাকা
ঐতিহ্যের চারশো বছর স্মৃতির সুবাস মাখা।
ঢাকা আমার ঢাকা
হঠাৎ করেই থমকে যাবে ইতিহাসের চাকা?
ঢাকা আমার ঢাকা
ক্যান যাবে না এই ঢাকাকে ‘এক শহরে’ রাখা?
ঢাকা আমার ঢাকা
এক শহরে দুইটা মেয়র!! বোকার স্বর্গে থাকা!?
ঢাকা আমার ঢাকা
দ্বিখণ্ডিত করছে তোমায় গোবর্ধনের কাকা!
ওরে গোবর্ধন
চোখ খুলে দ্যাখ কান পেতে শোন--ক্ষুব্ধ জনগণ।
"a city is a place where a small boy, as he walks through it, may see something that will tell him what he wants to do his whole life." - Louis I Kahn
১।
ব্যাপারটা প্রথমে খেয়াল করিনি। করতামও না।
ইংলিশ মিডিয়াম আর বাংলা মিডিয়াম কথাটা চলে আশায় খেয়াল হল।
আরেহ, এক ছোট ভাই না গেছে? কল দিলাম ওরে।
"কই তুই?"
"কেন ভাইয়া কইছিলাম না আজকে ভলেন্টিয়ার গিরি করবো।"
স্ক্রিনে থাকা জিনিসটা আর একবার ভালো করে পড়লাম। মিলে না তো। ও তো বাংলা মিডিয়ামের তাইলে? এইডা খালি ইংলিশ মিডিয়াম কয় কেন? (পরে জানসি সব এক ঘাটে না থাকলেও এক নদীতেই আছে)
[justify]
একটু খামখেয়ালী বেপরোয়া স্বভাবটা কবে থেকে গড়ে উঠেছে মনে করতে পারিনা। আসলে সামাজিকীকরণ বা সোশ্যালাইজেশন নামে যে একটা টার্ম আছে, দুখঃজনকভাবে সেটা আমার ক্ষেত্রে স্বাভাবিক ভাবে হয়নি, তাই জানিনা, কি পরোয়া করতে হবে, আর কি হবে না, কোনদিন যা শিখিনি, তা করবো কি করে! সেই আমি আমার মনের একটা ইচ্ছা দীর্ঘদিন ধরে চেপে রেখেছিলাম... খুব ইচ্ছে ছিল ঢাকা শহরের রাস্তায় রাস্তায় সারারাত রিক্সায় করে ঘুরে বেড়াবো। সহপাঠী বন্ধুদের কাছে শুনতাম, সারারাত ফুলার রোডে শুয়ে বসে আড্ডা দিয়েছে... কিংবা রাত্রি তিনটে চারটায় মানিকের চা, ডিম পরোটা ইত্যাদি তো রোজকার রুটিন। খুব হিংসে হত তখন... আমাকে কেন তবে রাত্তির দশটায় হলের গন্ডিতে ঢুকতে হবে, আমিও যাবো তোমাদের সাথে পায়ে হেটে নৈশ কালের অ্যাডভেঞ্চারে... এসব কেবল মুখেই বলা, যাওয়া আর হয়না... যেতে পারিনা। সমাজ কিংবা আমাদের আইনশৃংখলা রক্ষাকারীরা... কেউই ঢাকার রাস্তায় মধ্যরাতে হেঁটে বেড়াবার নিরাপত্তা এবং স্বাধীনতা দিতে পারেনা। তাই বাঁধনের বাৎসরিক সাধারণ সভার জন্যে সারাবছরের রিপোর্ট একত্রিত করে সুভ্যেনির আকারে ছাপাতে প্রেসের ঘরে সারারাত বসে বসে কাজ করা সম্ভব হলেও এইসব শখের অ্যাডভেঞ্চার আমার আর করা হয়ে ওঠেনি। কারণ একটাই বাংলাদেশের সীমারেখায় ঘরের বাইরে মেয়েদের নিরাপত্তার অভাব, রাত হলে তো কথায় নেই! এসব ভাবতে ভালোলাগে না। একদম না।
ঢাকায় খুব শীঘ্রই বড় আকারের একটি উড়াল সড়ক নির্মিত হতে যাচ্ছে। প্রায় ২৬ কিমি দীর্ঘ এ সড়কটির নাম Dhaka Elevated Expressway, যার নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ৮ হাজার ৭০৩ কোটি টাকা। সরকারি-বেসরকারি অংশীদারিত্বের (পিপিপি) ভিত্তিতে নির্মিত এ প্রকল্পের ২৭ শতাংশ অর্থ দিচ্ছে বাংলাদেশ সরকার। সম্প্রতি প্রধানমন্ত্রীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত একনেকের বৈঠকে উড়াল সড়ক প্রকল্প অনুমোদন করা হয়। উল্লেখ্য, এ উড়াল সড়ক নির্মাণে ইটালি ও থাইল্যান্ডের যৌথ মালিকানাধীন কোম্পানি ইটালিয়ান-থাই ডেভেলপমেন্ট কোম্পানির সঙ্গে গত ১৯ শে জানুয়ারি চুক্তি করে সরকার এবং গত ৩০ এপ্রিল প্রধানমন্ত্রী প্রকল্পের কাজ উদ্বোধন করেন।
এক নজরে ঢাকা উড়াল সড়ক প্রকল্প
[justify]আজ সকালে বাংলাদেশে তীব্রমাত্রার ভূমিকম্পের খবর পেয়েই বাংলাদেশের টিভি চালিয়ে দেখলাম ভূমিকম্পে আতঙ্কিত মানুষের বাড়িঘর ছেড়ে রাস্তার নেমে আশ্রয় নেয়ার খবর। ফোনে দেশে বিভিন্ন জায়গায় পরিচিতজনের খোঁজ নিয়ে জানতে পারলাম বাসা-রাস্তা-বাসা রাউন্ড ট্রিপ দৌড়াদৌড়ি শেষে সবাই এখন নিরাপদে নিজ গৃহকোণে ফিরে এসেছে। দেশে ছোটবেলায় আমারও এমন বেশ কয়েকবার ভূকম্পনজনিত দৌড়াদৌড়ির অভিজ্ঞতা হয়েছিল। ভুমিকম্প মানেই ছিল র
[justify]সকাল দশটা পঞ্চাশ মিনিটে ঢাকাস্থ শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এসে পৌঁছেছে লিওনেল মেসির নেতৃত্বাধীন আর্জেন্টিনা ফুটবল দল। লিওনেল মেসি, এঞ্জেল ডি মারিয়া, গঞ্জালো হিগুয়েনের আর্জেন্টিনাকে বিমানবন্দরে ফুল দিয়ে স্বাগত জানিয়েছেন বাংলাদেশ জাতীয় দলের ফুটবলারেরা। সকাল এগারোটা চল্লিশ মিনিটে, এই মুহুর্তে, আর্জেন্টিনা দলকে বহনকারী গ্রিন লাইনের বিলাসবহুল বাসটি ধীরে ধীরে বিমানবন্দর ত্যাগ করছে। কঠোর ন
[justify]মাঝে মাঝে রাস্তায় বেগ চেপে ধরলে মাথার হুস পায়ে এসে ঠেকে। দিগবিদিগ ছুটোছুটি করে যখন অবশেষে কাংখিত জায়গায় পেীঁছোতে পারি, তখন শুরু হয় অপেক্ষার পালা। সেই সময় প্রতিটি সেকেন্ডকে মনে হয় এক একটি দিন। দীর্ঘ অপেক্ষার পর যখন আমার সিরিয়ালটা আসে ততক্ষনে চেপে রাখার আর যাতাযাতির পরিনতিতে তলপেটে তীব্র ব্যাথা সম্পন্ন কোঁতাকুতি শুরু হয়। শরীরের অন্তর্নিহিত কসরতে একসময় ঘর্মাক্ত হই। তারপর নেমে আসে জ
আমরা আবার উত্তেজিত হয়ে উঠেছি । এবার আমরা হারিয়েছি আমাদের এমন দু জন বুদ্ধিজীবী কে যাদের স্থান অপূরণীয় । আমাদের এই উত্তেজনা কিছুদিন চলবে তারপর আমরা আবার ঝিমিয়ে পরবো। আমাদের আসলে কিছুই করার নেই। এমন করে এক একটি ঘটনা ঘটবে আমরা উত্তেজিত হয়ে চেঁচামেচি করবো । তারপর কিছু দিন পর উত্তেজনা প্রশমিত হলে নিজের কাজে বাস্ত হয়ে পরব । আবার কিছু ঘটবে আবার চেঁচাব । আমন করে আবার, আবার বারবার । আমাদের চোখের সামন
অনেকদিন পর সাইকেল নিয়ে বের হলাম। সাইকেলের অবস্থা যদিও খারাপ। মাসখানেকের উপরে চালানো হয় না। হাওয়া বের হয়ে গেছে।
গরমে জীবন হাঁপিয়ে উঠেছে, আমিও জীবনের বাইরের কেউ নই। এর মধ্যে সাইকেল চালানো নির্বুদ্ধিতার পরিচয় দেওয়ার নামান্তর মাত্র। কিন্তু ক্যাড়া উঠলে কে আর বসে থাকে বলুন। আমিও বসে থাকলাম না।