Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

দিনপঞ্জি

মৌন মুখরতা

ত্রিমাত্রিক কবি এর ছবি
লিখেছেন ত্রিমাত্রিক কবি (তারিখ: মঙ্গল, ২৯/০৪/২০১৪ - ৪:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বিস্তর আলস্য আমাকে বছরে দুইবারের বেশি ভোগায় না। কারন বছরে দুইবার আমাকে চুল কাটতেই হয়, তা না হলে বেড়ে ওঠা চুলের এদিক সেদিক যাত্রা নির্লিপ্ত আলস্যে বিস্তর ব্যাঘাত ঘটায়, তাই আলস্যের স্বার্থেই আলস্য পরিহার করে চুল কাটার প্রস্তুতি নিতে হয়।


বাংলা ঘাসপাখির খোঁজে – ১

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: সোম, ২৮/০৪/২০১৪ - ৬:৪৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

এক সময়ের প্রেমিকা পোলিনকা খানতেভা ছিল রাশান স্তেপের মেয়ে, একেবারে দীঘল ঘাসের বনের ধারে রূপকথার শৈশব কাটানো মানুষ। স্তেপ বলতেই চোখের সামনে ভেসে ওঠে মাইলের পর মাইল দিগন্তের ওপার পর্যন্ত চলে যাওয়া তৃণভূমি, যার মধ্যে দিয়ে হেঁটে চলেছে কিশোর ম্যাক্সিম গোর্কি। আবার অন্য মহাদেশের তৃণভূমি শুনলেই যেমন প্রেইরির ছোট্ট মেয়ে লরা ইঙ্গলসের কাঠের কুটির, পাম্পাসের ঘোড়সওয়ার গাউচো, সাভানার মাসাই এলমোরান, আর হাঙ্গের


রবিবার এবং কফি-১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ২৮/০৪/২০১৪ - ৯:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সকালটা শুরু হল রাজকন্যা কঙ্কাবতীর মতো,তবে জানি না কোন রাজ্যের সে। ঘরের আরেক অংশীদার তপ্ত কফি দিয়ে গেল বিছানায় ,বন্ধুর ক্ষুদে বার্তা পেলাম মুঠোফোনে, শুভ সকাল রৌদ্রময়ী। চিলতে হাসি, মাইকা কে ধন্যবাদ জানালাম কফির জন্য ।শুরু হল প্রবাসে আরেকটি দিন, ছুটির দিন ,একটি রবিবার, যা ইচ্ছে ভাবনার দিন ।


সুপ্রভাত বিষণ্ণতা

তিথীডোর এর ছবি
লিখেছেন তিথীডোর (তারিখ: সোম, ২১/০৪/২০১৪ - ১১:১৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

...যতই ভাবি একটু দূরে যাই, বিরতিতে যাই, বিশ্রামে যাই, অন্য কিছুতে ডুবে থাকি - ততই মনে হয় এ জীবনের বাজি ধরা হয়ে গেছে।
পেছনে ফিরবার আর সুযোগ নেই।
এন্ড অফ দ্যা ডে, আই হ্যাভ অনলি ওয়ান লাইফ টু প্লে।'
_____________________________________


ওস্তাদ

গৃহবাসী বাউল এর ছবি
লিখেছেন গৃহবাসী বাউল [অতিথি] (তারিখ: শনি, ১৯/০৪/২০১৪ - ৮:০০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“হি ইজ অ্যা গুড ম্যান”- ছবিটার দিকে একটানা মিনিটখানেক তাকিয়ে, চোখ-মুখ ভুরু কুঁচকে, দুই-চারবার সাপের মত জিহবা বের করে নিচের ঠোট ভিজিয়ে উপর নিচে মাথা দুলিয়ে গমগমে কন্ঠে বলল জ্যুড। জ্যুড সেঙ্কুঙ্গু আমার বাথরুম্মেট, বাড়ি উগান্ডা, পেশায় শিশুচিকিতসক। বাংলাদেশে এসেছে পাবলিক হেলথে মাস্টার্স করতে। আমরা দুজন থাকি পাশাপাশি রুমে, কিন্তু দুজনের জন্য বাথরুম একটাই; সেই সুত্রে আমরা বাথ্রুম্মেট। মানুষের স্বভাব বি


নন্দিত নগরে - পর্ব ৭ (লাস ভেগাস)

মইনুল রাজু এর ছবি
লিখেছেন মইনুল রাজু [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৫/০৪/২০১৪ - ১২:২৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]


ঢাকামেট্রো ১১-০৪১৪

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি
লিখেছেন আনোয়ার সাদাত শিমুল (তারিখ: শুক্র, ১১/০৪/২০১৪ - ২:৩৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক দিন ধরে পথ চলতে গিয়ে সুমনকে খুঁজছি।
২০০৯ সালে যখন প্রথম দেখা হয়, তার বয়স ৬ বছর। বাচ্চা বয়সে একটা ছেলে রিকশা চালাচ্ছে –এ বাস্তবতায় বিমর্ষ হয়েছিলাম। জিজ্ঞেস করেছলাম, “তুমি ছোটো মানুষ, তুমি টানতে পারবা?”
"চলেন, নিয়া যামু।"


স্যান মিগুয়েলের শীর্ষ বিজয়

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: সোম, ০৭/০৪/২০১৪ - ৪:২৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শেরপা, অক্সিজেন মাস্ক, জীবন রক্ষাকারী গরম মুরগির স্যুপ, কয়েক পরতের উইন্টার জ্যাকেট ইত্যাদি ছাড়াই, শুধুমাত্র দুই বোতল পানি সম্বল করে শর্টস আর রানিং শ্যু পড়ে পর্বতের চূড়ায় এসে পৌঁছালাম। শ্রীমঙ্গলের সর্বোচ্চ পাহাড় মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতের শীর্ষ জয় করার পরে স্যান ডিয়েগোর অদূরে মেক্সিকো সীমান্তসংলগ্ন ছোট শহর ছোলা ভিস্তার সর্বোচ্চ পাহাড় স্যান মিগ্যুয়েলের চূড়া বিজয়। নিজের পায়ে হেঁটে জীবনের এই সর্বোচ্চ অর্জনে


কালোদিঘীর স্বপ্নবাজী ০৪ - যে শহরে আমি থাকি (০২)

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৪/০৪/২০১৪ - ৪:৫৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সামারটা পুরোপুরি শুরু হয়ে যাওয়ার আগেই ভাবলাম যে উইন্টারের কিছু ছবি দিয়ে দেই। এর আগে বরফ দেখেছিলাম লন্ডনে প্রথম। কিন্তু এত বরফ জীবনে প্রথম দেখলাম কানাডায় এসে। লন্ডনের বরফ তো তার তুলনায় নস্যি। প্রথম প্রথম সবাই খুব ভয় দেখাতো যে এখানে অনেক ঠান্ডা পড়ে। যতটা না ভয়, তার চে অনেক বেশী কৌতুহল নিয়ে অপেক্ষা করেছিলাম "অনেক বেশী" ঠান্ডার জন্য। কিন্তু সেবার অত বেশী ঠান্ডা পড়লো না, তবে বরফ পড়লো অনেক। ম


নিষিদ্ধ করাতকল

উজানগাঁ এর ছবি
লিখেছেন উজানগাঁ (তারিখ: বুধ, ২৬/০৩/২০১৪ - ১:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মাঝে মাঝে ভালো লাগে না কিছুই, মাঝে মাঝে পালাতে ইচ্ছে করে। চেনা হাতঘড়ি, রোদচশমা কিংবা প্রিয় মানুষটিকেও অসহ্য মনে হয়। যেনো অন্যকোথাও যাবার কথা ছিল—

মৃত্যুমুখ অবধি ছড়ানো এ গাথা— এক অসম্ভব সেতু ছড়ানো চারপাশে। মেঘের মধ্যে উড়ছে আমাদের ঘরবাড়ি যাবতীয় ভালো লাগা। দ্যাখো, দু’হাতে চোখ ঢেকেও আমি তাকে থামাতে পারছি না! শিথিল স্বপ্নের মতো ঘুমন্ত আগুন থেকে বেরিয়ে সে বসে আছে নিষিদ্ধ করাতকলের পাশে।