Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

দিনপঞ্জি

প্রাথমিক শিক্ষকের চাকুরির পদমর্যাদা ও শিক্ষার মাঠ-প্রশাসন : কয়েকটি নৈতিক অসামঞ্জস্য

মাহবুবুল হক এর ছবি
লিখেছেন মাহবুবুল হক (তারিখ: শনি, ২১/০৯/২০১৩ - ২:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রাথমিক শিক্ষকদের চাকুরীর পদমর্যাদা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার এমন খবর নিঃসন্দেহে স্বস্তিদায়ক। প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষকদের চাকুরী দ্বিতীয় শ্রেণিতে উন্নীত হচ্ছে, বাড়ছে শিক্ষকদের বেতনও। প্রাথমিক শিক্ষকদের বেতন স্কেলও স্বতন্ত্র হচ্ছে বলে ঘোষণা দেয়া হয়েছে। এসবই আশার কথা, আনন্দের কথা। আমাদের জাতীয় জীবনে আনন্দের সংবাদ আসে খুবই কম, যা আসে তা-ও পত্রিকার পাতায় ঠাঁই পেতে লড়াই করতে করতে আসে। প্


দ্য ট্রিপঃ যখন ভ্রমণ এলো - পর্ব ০

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: শুক্র, ২০/০৯/২০১৩ - ১০:২৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
বাংলা সিনেমার ইংরেজি নাম নিয়ে অনেক দিক ধরেই আলোচনা হয়। সেই আমাদের আমল থেকে শুরু করে এই জলিলীয় প্রজন্ম পর্যন্ত এই রীতি ধারণ করে আসছে। সম্ভবত এটা আমাদের সংস্কৃতির একটা অংশ হয়ে গেছে। সত্যি কথা বলতে আমি এইটার বিরুদ্ধে না। ইংরেজি নাম বাংলা নামের অনুবাদ হতে হবে - এই নিয়মে আমি বিশ্বাসী নই। আমাদের বাংলা এবং ইংরেজি উভয় বিষয়ের পণ্ডিত শিক্ষক জোবেদ আলী স্যার আমাদের ভাষার নয় বরং ভাবের অনুবাদ করতে বলেছিলেন। মূল ব্যাপারটা হচ্ছে ভাবটা বুঝতে হবে।


কসাই ডাক্তার!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ২০/০৯/২০১৩ - ৫:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইন্টার্ন ভাইয়া বলে যাচ্ছেন, ''আমার ডিউটি সেদিন ছিল ট্রমা সেন্টারে। দুপুরের দিকে একজন পেশেন্ট আসলো। রোগীর সাথে দুইজন লোক। একজন দেখলাম তেমন কথা বলছে না, তবে চোখে দিশেহারা ভাব, অন্যজন বকবক করেই যাচ্ছে।। বিশাল জ্ঞানী। অন্য লোকটাকে বলছে, ''কি রকম রক্ত পড়ছে দেখছেন?


অন্য আরেক তারেক অণু

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল্লাহ এ.এম. [অতিথি] (তারিখ: সোম, ১৬/০৯/২০১৩ - ১২:২০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


ভেঙ্গে মোর ঘরের চাবি

সাক্ষী সত্যানন্দ এর ছবি
লিখেছেন সাক্ষী সত্যানন্দ [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৯/০৯/২০১৩ - ৫:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ডিস্ক্লেইমার-১
জিপির থ্রিজির ঠেলায় একদিন পরে আপলোড করতে পারলাম। ক্রিয়ার কাল ঘটিত কোনও অসঙ্গতির জন্য আগাম দুঃখিত।

ডিস্ক্লেইমার-২
সাঈদ ভাইয়ের চমৎকার গোছানো লেখাটার পরে এই লেখাটা অগোছালো মনে হতে পারে।

ডিস্ক্লেইমার-৩
তথাকথিত ধর্মানুভূতি বেশি টনটনে হলে লেখাটি পড়বেন না দয়া করে


বিয়ের দুটি অনুষ্ঠান

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল্লাহ এ.এম. [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৮/০৯/২০১৩ - ৮:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত শতাব্দীর সত্তরের দশকে বাবার সরকারী চাকুরীর সূত্রে আমরা থাকতাম উত্তর জনপদের এক প্রত্যন্ত থানা সদরে। আমি পড়তাম ক্লাস ফাইভে, সহপাঠী/সহপিঠীনিদের প্রায় সবাই রংপুরের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলতো, আমার বেশ অস্বস্তি লাগতো এবং আমার অপরিনত ভাবনায় তাদের মনে হতো অসংস্কৃত জনগোষ্ঠী, শুদ্ধ করে কথা বলতে পারে না। কিন্তু তাই বলে গণযোগাযোগ তো আর থেমে থাকে না, দ্রুতই সহপাঠী/সহপাঠীনিদের বেশ কজনের সাথে বিশেষ অন্তঃরঙ্গ


ঢাকামেট্রো ০৫-০৯১৩

আনোয়ার সাদাত শিমুল এর ছবি
লিখেছেন আনোয়ার সাদাত শিমুল (তারিখ: বিষ্যুদ, ০৫/০৯/২০১৩ - ২:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাংলাদেশের ফুটবল নিয়ে আগ্রহ কবে হারিয়েছি মনে নেই। এখন বাংলাদেশ দলে কারা খেলেন, নামও জানি না। বলতে দ্বিধা নেই, বাংলাদেশ ফুটবল দলের অধিনায়কের নামও আমার অজানা। অথচ, একটা সময় ছিল, সে সময় আরো বিশ পঁচিশ বছর আগে (হায়! প্রায় সিকি শতাব্দী আগে!) ফুটবলের দিন অন্যরকম ছিল। আবাহনী-মোহামেডান নিয়ে কী টানটান উত্তেজনা!


নীল আকাশ যত দূর দেখা যায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ৩১/০৮/২০১৩ - ৮:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পঞ্জিকার হিসেব মত শরতকাল আসতে আরও তিন হপ্তা বাকি। বাগানে ঘাসের উপর শিশিরকণায় ভোরের আলোর বিচ্ছুরণ কিন্তু জানিয়ে দিচ্ছে কোথাও হিসেবে গোলমাল হচ্ছে, শরতকালটা বুঝি এবার চুপি চুপি বেশ আগেই এসে পড়ছে। আকাশে সাদা ধবধবে মেঘের খেলাও জমেছে বেশ আজকাল। বারান্দায় বসে একদৃষ্টিতে তাকিয়ে দেখি কার্পাস তুলোর মত মেঘের দলের ছুটোছুটি নীল আকাশ জুড়ে।


পৃথিবীর পথে পথে, সেই পথ যেন না শেষ হয় (পর্ব ৪)

মইনুল রাজু এর ছবি
লিখেছেন মইনুল রাজু [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৬/০৮/২০১৩ - ১:৫১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]


লেদ্রো ভ্যালির দিনগুলি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ১৬/০৮/২০১৩ - ১:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লেদ্রো হ্রদের নাম আমার পরিচিত অনেকে শুনে থাকলেও যায়নি বা যেতে পারেনি কোনদিন। যাবার একমাত্র রাস্তাটা অনেকেই চিনে …… ইতালির বিখ্যাত গারদা হ্রদকে না ছুঁয়ে বা না দেখে লেদ্রো উপত্যকায় পা ফেলার কোনও উপায় নেই। ঝামেলাটা ওখানেই, গারদা লেকের(lago di garda) বিশালতা আর এর চারপাশ ঘিরে গড়ে উঠা পর্যটন শিল্পের অত্যাধুনিক অবকাঠামো আটকিয়ে দিবে ছুটির আনন্দ অন্বেষণে ঘরছাড়া টুরিস্টকে। কে যাবে বলুন ৩৭০ বর্গ কিলোমিটার আয়তনের গারদা লেক ছেড়ে ওই ২ বর্গকিলোমিটার আয়তনের পুঁচকে লেদ্রো লেকে? আমি কিন্তু যাই, আমার মত যারা পাহাড় ঘেরা এক শান্ত উপত্যকায় একটু আপন করে পেতে চায় প্রকৃতিকে তারা গরমের ছুটিতে ভিড় করে লেদ্রো উপত্যকায়। শখের ট্র্যাকিং জুতোজোড়া আর কাঁধের ঝোলা ছাড়াও এবার সাথে থাকছে DIANA।