[justify]
কাজীদা ( কাজী আনোয়ার হোসেন ) যদি বিন্দুমাত্র জানতেন যে বাংলাদেশের মানুষ তাকে কী পরিমাণ ভালবাসে!
উনার উপরে সচলায়তনে শেষ লেখাটি প্রকাশিত হবার পরে এক পাগল ভক্ত চিঠি লিখেছিল (অনুমতি সাপেক্ষে সেটি এখানে দেওয়া হল)---
ভাই,
বাংলাদেশে সমান বয়সী আমার এক বড় ভাই ফোন করে ভেউ ভেউ করে কাঁদছেন, ৯০তে এরশাদের বিরুদ্ধে রাজপথে ছিলেন তিনি, গণ আদালতের সময় উপস্থিত ছিলেন সর্বভাবে-
এই লজ্জা জাতির, এই কান্না আমাদের--
আম্মা (জাহানারা ইমাম) , আপনি নাই বলে এই কলঙ্ক দেখতে হল না, এই লজ্জা পেতে হল না
'একাধিক শোকে অশ্রুর একাধিক ধারা বহে না' -- সৈয়দ শামসুল হক
অসংখ্য কথা জমে মেঘ হয়ে আছে...
অতএব প্লাস্টিকের হাসি দিতে দিতে খুচরা হিসেবগুলি নগদে সেরে ফেলার নাম নাগরিক সভ্যতা। আমি জানি চাঁদের বাহারি জৌলুস, এরপর বজ্রপাত সহ বৃষ্টি, আবার ভ্যাপসা গরম এবং দুইশোর উপরে বিপি। পরিত্যক্ত এই রাত্রিটাও কেটে যাবে আরেকটা সকাল হবে বলে। দুঃস্বপ্নের হাতপাখা নাড়তে নাড়তে একদিন খয়েরি হয়ে যায় জংধরা অনামি মানুষ; আমি সেই মানুষদের দলে...বছর কুড়ি আগের শৈশবটায় দেড় হাত লম্বা আমিটাই ভালো ছিলাম। কেন যে হুদামিছা বয়েস বেড়ে গেলো, আর জীবনের সীমানাটাও সাড়ে তিন হাত লম্বা হয়ে গেলো... কখনো কখনো ভাবি একটা মাত্রই তো জীবন, তাতেই যদি সব নিয়ম মেলে চলি তাহলে তো 'নাগরিক মানুষ' হয়ে যাবো। তারচেয়ে বরং চলুক না অনার্য জীবন...
দুপুর গড়িয়ে বিকেল হওয়ার পথে, খিদে পেয়েছে বেশ। কিন্তু কিছু খেতে ইচ্ছে করছে না।
খিদেটা উপেক্ষাও করা যাচ্ছে না। লেবু আর আদাকুচি দেয়া তিন কাপ চা পরপর মেরে দিলাম, খিদেটা এখন আর জ্বালাবে না।
রোদের তেজ কম নয়, বেশ কড়া বরঞ্চ। অফিস থেকে নিচে নেমে এসেও ভালো লাগছে না।
চা খেলাম, খিদেটাকে মাটিচাপা দিলাম। এবার বরং উপরে উঠে যাই, কাজ করি গিয়ে।
এইবার সচলাড্ডা হলো হুট করে। কিন্তু ভালই হলো। অন্যবার আগে থেকে প্লান করে করেও খুব জনসমাগম হয়না। সবাই সময় করে উঠতে পারেন না। হুট করে ইউরোপে আসাও সবার জন্য সম্ভব হয়না। এইবার হুট করে আয়োজন হলেও আড্ডাবাজ সমাগম হলো ভালই। মুর্শেদ ভাই প্রতিবারই আমার মতো গরীব ছেলেপেলের ফারশাইনের (জার্মান রেল টিকিট) পয়সা দেন। তারপর আড্ডায় এসে উনি বসে বসে সচলায়তন সামলান আর আমরা আড্ডা মারি। আমি প্রতিবারই ঘোষণা দেই, সচল
আজকের দিন গেল আমার ছাতামাথা পাগলামির একটা ফুল প্যাকেজ কমপ্লিট করতে করতে
সকালে বের হওয়ার আগে কাপড়চোপড় ঘেঁটে যা বাছাই করলাম সব কালো রঙের, মা বলল তুমি তো কাবাব হয়ে যাবা গরমে, আমি বললাম মেঘলা মেঘলা সকাল কাজেই অসুবিধা নাই, মা বলল বাঘা রোদ উঠবে একটু পর, এগুলি পরার দরকার নাই। আমি অসুবিধা নাই বলে চাপিয়ে নিলাম সেগুলো
যাত্রা শুরুই হল 'ফিউজিটিভ অ্যাকশন' দিয়ে