ঢাকায় পা দেবার পর থেকেই সচলাড্ডা চলতেই আছে অবিরাম, প্রথমেই দর্শন মিলল ওডিন দেবতা এবং গর্তবাসী খেকশিয়ালের, তাদের বগলদাবা করে যাওয়া হল রহস্যময় ব্যানার্জী স্যামের আলয়ে, তাকে যখন তখন এমন ব্যানার উপহার দেবার জন্য দুকথা শুনিয়ে আড্ডার সমাপ্তি ঘোষণা করা হল।
০৫-০২-২০১৩
কিংকর্তব্যবিমূঢ়
হ্যাঁ, কালকে রাজাকার কসাই কাদের মোল্লার রায় শোনার পরে এটাই ছিল আমার মানসিক অবস্থা। কতক্ষণ এদিক ওদিক করলাম, ইন্টারনেট এ খবরগুলো একে একে দেখলাম, পরে বাসায় টিকতে না পেরে গেলাম বইমেলা। সেখানে একা একাই ঘুর ঘুর করছিলাম, দেখা হয়ে গেল সুহান এর সাথে। সেই একই আলোচনা, কি হলো এটা!! এরপরে রাতে হিমুদার থেকে সংগ্রহ করা রায়ের কপি পড়ে কাটলো। রায় দেখে, যুক্তি দেখে, কিছুক্ষণ চুপ করে বসে রইলাম।
কাদের মোল্লার রায়ে বিচারের নামে প্রহসন করায় আওয়ামী লীগের সমালোচনা করায় অনেকে নাখোশ। মূল সুর একটাই -- আওয়ামী লীগকে দোষারোপ করছেন কেন, এটা তো আদালতের এখতিয়ার?
[justify]
শাহবাগ এসে রিকশা আটকে গেলো। সামনে অবরোধ করেছে একদল তরুণ। রাস্তা ঘিরে ওরা গোল হয়ে বসে আছে। গান গাইছে। কোন ভাঙচুর নেই, ধ্বংস নেই। ক্ষোভ আছে, বিহবলতা আছে।
[পুরানো লেখা, শুধু রেস্ট্রিক্টেড করলাম এখন (০৩/০৩/২০১৫)]
অনাকাঙ্খিত নৌ-শ্রমিক ধর্মঘট এবং ব্যপক যানজটে কবলে পড়ে আমাদের উপকূলীয় জলচর পাখিশুমারির শুরুটা বেশ লেজে-গোবরে হবার উপক্রম হয়েছিল, অবশেষে লঞ্চ যখন লক্ষীপুরের মজু চৌধুরীর ঘাট থেকে ছেড়ে ভোলার ঘাটে পৌঁছল, আগামী কয়েকদিনের আবাস ট্রলারগুলোর দেখা মিলল, মনে হল – কুফা বুঝি কাটা শুরু করেছে। এবার ক্লান্তি দূরের জন্য চায়ের ফরমায়েশ, সেই সাথে টা হিসেবে টোস্ট বিস্কিটের এন্তেজাম। এই সময় সাথের ভ্রমণ সঙ্গী প্র
ব্লগ লিখা সত্যিই ভুলে গেছিলাম, মনে করিয়ে দিলেন আসিফ মহিউদ্দিন। ব্লগ না লিখলেও নিয়মিত ব্লগ পাঠে বিরতি নিইনি, তাই ওর লেখার সঙ্গে পরিচয় ছিল। কিন্তু ওর ওপর এরকম নৃশংস হামলা হবে সেটা ভাবিনি। এই হামলা নিয়ে নিশ্চিত ভাবেই নানা পক্ষ নানাভাবে লিখবেন, বিচার চাইবেন- কোনো পক্ষের দাবিই ফেলনা নয়। অন্ততঃপক্ষে আমি মনে করি যে, দাবী মাত্রেই বিচার/বিবেচনার সুযোসে গ থাকাটা জরুরী। কিন্তু কারো মত প্রকাশের জন্য তার ওপর হামলার এই নারকীয়তা এখনও এদেশে ঘটছে, তা শুধু দুঃখজনক নয়, বরং এর প্রতিরোধও হওয়া উচিত সমুচিত ভাবেই। এখানে কে বিচার করবেন বা কার কাছে বিচার চাইবেন বলে কোনো বিতরকো তৈরি না করে আমার মনে হয় সকলেরই দাঁড়ানো উচিত এই হামলার প্রতিবাদে।
প্রশ্ন হলো, প্রতিবাদটি কেমন হওয়া উচিত?
আসুন আমরা সে বিষয়ে একমত হই আগে এবং তারপর সিদ্ধান্ত নিই। কিন্তু এক্ষেত্রেও আমাদের হাতে সময় খুব বেশি নেই। ভয়ের কথা হচ্ছে, এখনও এ নিয়ে সরকারী পরযায়ে বিশেষ করে পুলিশের কোনো পদক্ষেপ নেয়া/দেখার খবর জানা নেই। সে কারণেই প্রয়োজন, টনক নড়ানোর মতো কোনো প্রতিবাদ।
আগে যেখানে থেমেছিলাম
আগে যেখানে থেমেছিলাম
“"এয়ারপোর্টে পৌঁছে চেক ইন সহ আরও কাজ শেষ করে উঠে গেলাম প্লেনে বিনা ঝামেলায়। সিটে বসতে গিয়ে চক্ষু চড়কগাছ, চোয়াল ঝুলে মাটিতে। এ আমি কি দেখছি?? এও কি সম্ভব??"”