[justify]
(১)
'যৌবন পেরিয়ে গেলে কোন এক বাদামী সন্ধেবেলা মানুষের মনে হয় এই জীবন অন্যরকম হবার কথা ছিলো।
কৈশোরের যে মহিমা- উজ্জ্বল জীবনের ছবি ভেসে উঠতো চোখে, কোথায় গেল সেই মহিমা?
মেঘলা আকাশের জোত্স্নার মতন চতুর্দিকে ছড়িয়ে থাকে স্বপ্নের শব…
মনে হয় যদি আর একবার নুতন করে জীবনটাকে শুরু করা যেত, শৈশব থেকে আবার ফিরে আসা...'
[justify]
‘ওয়াচম্যান’ সিনেমাটার শুরুতেই বব ডিলানের একটা চমৎকার গান আছে। দ্যা টাইমস দে আর আ চেঞ্জিং। সব কিছু বদলায়, সব কিছুই বদলে যাচ্ছে, সব কিছুই বদলে যাবে। পৃথিবী ঘুরবেই।
লীলেন দা আসলেন, আর চলে গেলেন, রেখে গেলেন কিছু স্মৃতি। সেই সময়ের স্মরণেই এই স্মৃতিগুলো। সংলাপগুলো সবই অলীক---
ভোটে দাঁড়াচ্ছি, দোয়া কইরেন এবং ভোট দিয়েন-
সবাই আশা করে তার সন্তানরা তাকে বৃদ্ধ বয়সে দেখবে একটু কথা বলবে, একটু যত্ন নিবে।
বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে কথাটা পুরোপুরি সত্য।
আর সন্তানরা কি আশা করে?
প্রশ্নটা করা হয় না যদিও। মা-বাবা তাদের দায়িত্ব পালন করে থাকেন, তারা খেয়ে না খেয়ে পড়ালেখার টাকা যোগাড় করেন। সকল সুখ স্বাচ্ছন্দ্যের ব্যবস্থা করেন। বেড়ে উঠবার পথ সুগম করেন। সে এক লম্বা লাইন।
আর কি করেন?
প্রথম পর্ব – সাফারি সাফারি...
EVERY PERSON THAT BUYS IVORY HAS BLOOD ON THEIR HANDS AND IS AN ACCOMPLICE IN KILLING AN ELEPHANT, CAUSING IMMEASURABLE SORROW AND SUFFERING TO MANY OTHERS. SAY NO TO IVOY!
নানা কারণে কম্পিউটারকে আমার হিংসা হয়।
প্রথমেই যেটা ঈর্ষনীয় লাগে (অন্তত আমার কাছে) সেটা হল তার স্মৃতিশক্তি! কী বিশ্রী রকমের ভাল স্মৃতিশক্তি তার। কিছুই ভোলে না!
আগে যেখানে থেমেছিলাম
"এই দিকে এতকিছু হয়ে গেল, কিন্তু আমার ভিসা এখনও এলনা। এরি মধ্যে শুরু হল কানাডা পোষ্ট-এর অনির্দিষ্টকালীন ধর্মঘট ও কর্মবিরতি। আমার তো পুরাই মাথায় হাত। ভিসা আসার সম্ভাবনা যাও ছিল, ধর্মঘট তার পুরাটারেই বোঙ্গা বোঙ্গা করে দিল। আমি প্রতিদিন বাসায় ফিরে মেইলবক্স খুলে দেখি, আর প্রতিদিন হতাশ হই। অইদিকে পায়ে পায়ে এগিয়া আসছে কনফারেন্সের সময়।"
সবার মত আমিও যখন ছোট ছিলাম, তখন বিদেশে পড়ালেখার স্বপ্ন দেখতাম। তারপর যখন এক সাইজ বড় হলাম, তখন বিদেশে পড়ালেখার পাশাপাশি আরো বেশি বেশি বিদেশ ঘুরার স্বপ্ন দেখা শুরু করলাম। এইভাবে বহু ভাল স্বপ্ন আর দোষীস্বপ্ন দেখতে দেখতে একদিন উড়াল দিলাম হাড্ডিকাঁপানো ঠান্ডার দেশ কা...দা...*আকিং...নাডা’র দিকে। তারপর থেকে দিনে কয়েকবার করে আল্লাহ্র কাছে মাফ চাই, কেন তুমি আমারে এইখানে আনলা। আর আনলাই যখন একটা বিদেশ
রাগের মাথায় অথবা অবজ্ঞা অবহেলা করে অতি তুচ্ছ কারণেই মা'কে আঁতে ঘা দিয়ে কথা বলি, মনের ঝাল মিটিয়ে শান্তি পাই মনে; মা শুধু নির্বাক হয়ে তাকিয়ে থাকে, কিংবা বড়জোর মা অভিমান করে একদিন খাবার টেবিলে কথা না বলে চুপচাপ শুধু খাবার দিয়ে যায়;- মায়ের ঐসব ছেলেমানুষি আবেগে ভারাক্রান্ত হয়ে মান ভাঙাগড়ার সময় আছে? আগামি কালকের ইন্টার-কলেজ ফাইনালে কাপটা আমাদের হাতছাড়া হয়ে যায় কিনা- এই চিন্তায় বাঁচি না!
প্রাক কথন অথবা ভণিতা