Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

দিনপঞ্জি

তীর্থের কাক ৫

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: শুক্র, ৩০/০৯/২০১১ - ১:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যা হয় হোক তবু করিডোর নির্ভয়!

নীল রোদ্দুর এর ছবি
লিখেছেন নীল রোদ্দুর [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৮/০৯/২০১১ - ২:৫৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[center]আমাকে আমার মতো থাকতে দাও
আমি নিজেকে নিজের মতো গুছিয়ে নিয়েছি
যেটা ছিলনা ছিলনা সেটা না পাওয়াই থাক
সব পেলে নষ্ট জীবন

তোমার এই দুনিয়ার ঝাপসা আলোয়
কিছু সন্ধ্যের গুড়ো হওয়া কাঁচের মতো
যদি উড়ে যেতে চাও তবে গা ভাসিয়ে দাও
দূরবীনে চোখ রাখবোনা
না না না না ...

এই জাহাজ মাস্তুল ছারখার
তবু গল্প লিখছি বাঁচবার
আমি রাখতে চাই না আর তার
কোনো রাত দুপুরের আবদার


যুদ্ধ প্রতিদিন, কর্মজীবি মা’র গল্প (১)

দিহান এর ছবি
লিখেছেন দিহান [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ২০/০৯/২০১১ - ৮:৪২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার মেয়ে ‘তুংকা’ খুব ভালো স্কুলে ভর্তিপরিক্ষায় উতরে যাবার পর আমার আকাশ ছোঁয়ার আনন্দ হয়েছিলো। ভর্তির নিয়ম কানুন ইত্যাদি জানার জন্য স্কুলে যাবার পর মাথায় বাজ পড়লো। স্কুল শুরু এগারোটায়। সর্বনাশ ওকে স্কুলে নামাবে কে? আগের স্কুল ছিলো নয়টায়, মেয়েকে নামিয়ে সময়মতো অফিসে পৌঁছে যেতাম। তুংকার বাবার এক দূরের চাচাকে অনেক অনুনয় করে স্কুল শেষে বাসা পৌঁছে দেবার কাজটা গছিয়ে দেয়া গিয়েছিলো। বিনিময়ে যখন তখন গাড়িটা তাকে ব্যবহার করতে দিতে হতো।


আমি যামুনা। আমার ইচ্ছা।

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১২/০৯/২০১১ - ১০:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২ দিন আগের কথা।
-হ্যালো।
-হ্যালো, আমি নিশু।
-সুন্দরী! তোমার খবর কি?
-সুন্দরী! যাক শেষ পর্যন্ত তুমি আমাকে সুন্দরী বললা।
-সুন্দরী বলছি নাকি? বুল অয়ে গেচে। এই বুলের কুনু কমা নেই। আমি আসলে বলতে চেয়েছিলাম সুন্দরীর বান্ধবী। তোমার সেই ‘অপ্সরা’ বান্ধবীর খবর কি?
-অই ব্যাটা। ঠিক হবি কোনদিন? নাকি লুল প্রজাতী হয়ে যাচ্ছিস?


আবোল তাবোল-৪

সজল এর ছবি
লিখেছেন সজল (তারিখ: রবি, ১১/০৯/২০১১ - ১১:১১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


উচ্চশিক্ষারত বন্ধুদে্র ফোনে বা ম্যাসেঞ্জারে নক করলে, নানা কথার ফাঁকে একটা কথা তারা ঘুরিয়ে শুনিয়ে দেয়, “দোস্ত ল্যাবে আছি/ ল্যাব থেকে ফিরছি/ ল্যাবের দিকে রওয়ানা দিচ্ছি”। হজ্বফেরত পলিটিশিয়ানরা যেমন নামের আগে হাজী লাগিয়ে নেয়, তেমনি তাদের নামের আগে "ল্যাবু" লাগিয়ে দিতে ইচ্ছা করে। একটু হিংসার ছোঁয়া নিশ্চয় পাওয়া যাচ্ছে, কারণ হচ্ছে আমার কোন ল্যাব নেই। আছে একখানা “অফিস”।


রাজশাহীনামা-০৪

যাযাবর ব্যাকপ্যাকার এর ছবি
লিখেছেন যাযাবর ব্যাকপ্যাকার (তারিখ: রবি, ০৪/০৯/২০১১ - ৮:০৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ইদানীং একজন গুরুত্বপূর্ণ যাযাবর ব্যাকপ্যাকার হিসেবে দুদ্দাড় বেড়াবার পোস্ট দেই না। বেড়াই না এইটা বলা ঠিক না, ঐটা টুকটাক হয়েই যায়। ঈদের ছুটিতে অবশ্য দূরে যাবার কথা ছিল, সৈয়দপুর, দিনাজপুর দিয়ে একটা মিনি ট্যুর... বাতিল করতে হলো। ফ্লু-তে না ভুগলে আরেকটু ভালো ঈদ কাটানো যেত, কিন্তু কপালে নাই আরকি। হয়না হয়না করেও আজকে ব্যাপক টো-টো করে ফেললাম।


হ্যারি পটার বিষয়ক আবজাব

আশফাক আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন আশফাক আহমেদ [অতিথি] (তারিখ: রবি, ০৪/০৯/২০১১ - ৯:৩১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

টার্ম ফাইনালের ছুটিতে 'প্রিজন ব্রেক' খতম দেবার পর হঠাৎ করেই মনে হল-এই যা, ছুটিতে তো কোন ইংরাজি ফিল্মই দেখা হইলো না। দু-দশটে ফিল্ম না দেখলে ছুটি অন্তে বন্ধুমহলে মুখ দেখানো দায় হয়ে যাবে। বন্ধুরা যখন জিজ্ঞেস করবে, এই ছুটিতে কী কী করলি- তখন "শুয়েবসেসঙ্গমবিরহে কাটিয়েছি" এমন উত্তর দিলে ধোলাই খাবার প্রবল সম্ভাবনা আছে। এদিকে, খুচরা-খাচরা ফিল্ম দেখতে ইচ্ছা করে না। ব্যবসা যখন করবোই, তখন পাইকারী ব্যবসাই করি-


প্রিয়জন হারানোর গল্প

আশফাক আহমেদ এর ছবি
লিখেছেন আশফাক আহমেদ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ০২/০৯/২০১১ - ৯:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আবাবিল আমাদের ক্লাসের শুদ্ধতম ছেলেগুলোর একটি। আমরা? আমরা তাহলে কী?


শূন্যতার ঈদ যাপন

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: শুক্র, ০২/০৯/২০১১ - ৪:২৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চাঁদের খবর নিতে হয় না। চাঁদ এসে নিজেই ঢুকে পড়ে মোবাইলে, ফেসবুকে, ই-মেইলে। ঈদ আসছে টের পাই তাই চাঁদ ওঠার অনেক আগে। তখনও রাস্তায়। আকাশটা যথেষ্ট ফরসা, তবু আজান শোনা যায়। ফোনে মেসেজ টোন শুনি, রিং টোন নেই। এই যে ইফতার হলো, রাস্তায় পড়ে আছি, তবু ফোনটা বাজে না। বাজবে না। আর বাজবে না। কখনই বাজবে না। সে তুমি রাত তিনটাতেই বাড়ি আসো, ইফতার পেরিয়ে যাক, তবু ফোন বাজবে না সেই পুরনো নাম্বার থেকে। এই হলো নিয়ম, এভাব


ডাবলিনের ডায়েরী - ২১ (শেষ পর্ব) [প্রথম খণ্ড]

নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী এর ছবি
লিখেছেন নিয়াজ মোর্শেদ চৌধুরী (তারিখ: শুক্র, ০২/০৯/২০১১ - ৩:০৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

“When I die, Dublin will be written in my heart.”

James Joyce

কিছু কিছু শহর রয়েছে যেগুলো আমাদের হৃদয়ে গেঁথে যায়। তখন আমরা যেখানেই থাকি, যাই করি, সে শহরকে মনে পড়ে। সে শহরের মানুষগুলো, তাদের সাথে কাটানো আনন্দের মুহূর্তগুলো, ব্যস্ত-ফাঁকা রাস্তাগুলো, হঠাৎ ওঠা দমকা হাওয়া যা এক সময় খুব বিচ্ছিরি লাগতো, পাড়মাতালের গায়ে পড়ে মাতলামী করা, এমন কি তিক্ত মুহূর্তগুলোকেও মিস করতে শুরু করি আমরা। এই মিস করার যে অনুভূতি, সেটার জন্ম একটা বোধ থেকে। এমন একটা বোধ যা কৃত্রিম নয়, যা মানুষের গড়ে তোলা নয়। এটা স্বতস্ফূর্ত ভাবে তৈরি হয় হৃদয়ে। এই বোধ একেকটা শহরের সাথে আমাদের আত্মার সম্পর্ক জুড়ে দেয়। আমরা তখন যেখানেই থাকি না কেন, মন সেই শহরকে খুঁজে ফেরে প্রতিনিয়ত।