প্রথম প্রেম যেমন ভুলা যায়না, ঠিক তেমনি প্রথম জনসেবার ইচ্ছা থেকে লব্ধ অভিজ্ঞতাও আমি ভুলিনি। প্রিয় ব্লগার চরম উদাসের 'মাইক' পড়ার পর সেটা নিয়ে লেখার ইচ্ছা জাগলো। ভালো লিখতে পারিনা, তাও ভাবলাম লিখি, অভিজ্ঞতা শেয়ার করি। যতোটুকু লিখতে চেয়েছিলাম তার শুরুটা একই রাখছি, কিন্তু ঘটনাচক্রে সমাপ্তিটা অন্যভাবেই টানতে হচ্ছে। যাই হোক, প্রারম্ভিকা টেনেটুনে লম্বা না করি।
দেশ সবেমাত্র স্বাধীন হয়েছে, চারদিকে দাঙ্গা তখনও থামেনি। এইতো সেদিন একটা ট্রেন কলকাতা যাবার পথে পুড়িয়ে দেয়া হলো কুষ্টিয়াতে। সবাই বললো এটা মুসলিম লীগের ছেলেপেলেদের কাজ, কিন্তু এটাতো মানুষেরই কাজ। এরই মাঝে একদিন ঘটা করে পাকিস্তানকে ইসলামী প্রজাতন্ত্র ঘোষণা করা হলো। পুরো ভারতবর্ষে তখন স্বাধীনতা উল্লাসে মত্ত, দাঙ্গার দিকে ফিরে তাকানোর সময় সরকারের কোথায়?
দেশ এখন নানাবিধ নির্বাচনী বিতর্কে উত্তপ্ত। নির্বাচন হবে কি না, হলে কি পদ্ধতিতে হবে, কবে হবে, না হলে কি হবে ইত্যকার নানা আলোচনায় বাংলার আকাশ বাতাস আজ মুখরিত। এত শোরগোলের মূল কারন নির্বাচনকালীন সময়ে সরকার ব্যবস্থা কি রকম হবে, সে নিয়ে সর্বমহলে চরম মতপার্থক্য। আওয়ামী লীগ তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ইস্যুতে সুপ্রীম কোর্টের একটি রায়ের প্রেক্ষিতে সংবিধান থেকে তত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা অপসারন করেছে,
[justify]গত সপ্তাখানেক ধরে মাথাটা একদম এলোমেলো হয়ে যাচ্ছিল, রাজ্যের চিন্তায়। এমনিতে আমার মাথায় চুল পরাজিত সৈনিকের মত পিছু হটেছে। চকচকে ভাবটা ঢাকবার জন্যে গুটিকয় যা অবশিষ্ট আছে, মেজাজ খারাপের চোটে তাও ছিঁড়ে ফেলবার যোগার। এই মুহূর্তে রাগ প্রশমিত হয়েছে সচলে সাক্ষী সত্যানন্দের দিনপঞ্জিকা খানা আর তাতে চ উ'র খাসা মন্তব্যটি পড়ে। কেউ যখন একট
দৃশ্যপট ১
আমার এক বন্ধুর আত্মীয় রাতের বেলায় প্রচণ্ড মাথাব্যাথায় মোটামুটি অতিষ্ঠ হয়ে একটা মাথা ধরার ট্যাবলেট আর একটা ঘুমের ট্যাবলেট খেয়ে ঘুমিয়ে থাকল। পরের দিন সকালে তার আর সকাল হয়নি, মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণ হয়ে ঘুমের মাঝেই মারা যায় সে।
দৃশ্যপট ২
ডিস্ক্লেইমার-১
জিপির থ্রিজির ঠেলায় একদিন পরে আপলোড করতে পারলাম। ক্রিয়ার কাল ঘটিত কোনও অসঙ্গতির জন্য আগাম দুঃখিত।
ডিস্ক্লেইমার-২
সাঈদ ভাইয়ের চমৎকার গোছানো লেখাটার পরে এই লেখাটা অগোছালো মনে হতে পারে।
ডিস্ক্লেইমার-৩
তথাকথিত ধর্মানুভূতি বেশি টনটনে হলে লেখাটি পড়বেন না দয়া করে
বাংলাদেশে মাতাল হয়ে অন্যের সম্পত্তিতে অনুপ্রবেশ করে কাউকে উত্যাক্ত করা কিংবা অন্যকোন ভাবে কারো মানহানি করা কিংবা মরণাস্ত্র হাতে সহিংস দাঙ্গায় যোগ দেয়ার অপরাধের চেয়ে এখন অনলাইনে লেখালেখি করা বহুগুন বেশি শাস্তিযোগ্য অপরাধে পরিণত হতে যাচ্ছে। শুধু তাই নয়, অনলাইনে লেখালেখি সংক্রান্ত অভিযোগসমূহকে ‘আমলযোগ্য’ ও ‘অ-জামিনযোগ্য’ করায় এ অপরাধে কাউকে গ্রেফতারের জন্য আদালতের কোন ওয়ারেন্টের প্রয়োজন হবেনা, নিরাপরাধ প্রমাণিত হওয়ার আগ পর্যন্ত কোন জামিনও মিলবে না, এবং লেখালেখি সংক্রান্ত অভিযোগ যত ক্ষুদ্রই হোক, প্রমাণিত হলে এর সর্বোনিম্ন শাস্তি হবে ৭ বছরের জেল এবং অনধিক এক কোটি টাকা জরিমানা!
আপনি যদি ওয়েব সাইটে বা অন্য কোন ইলেক্ট্রনিক বিন্যাসে’, অর্থাৎ ব্লগ, ফেসবুক বা ইউটিউবে কখোনও কিছু প্রকাশ বা সম্প্রচার করে থাকেন, তাহলে আপনিও পড়তে পারেন এই ‘একুশে আইনের’ ফাঁদে।
গত শতাব্দীর সত্তরের দশকে বাবার সরকারী চাকুরীর সূত্রে আমরা থাকতাম উত্তর জনপদের এক প্রত্যন্ত থানা সদরে। আমি পড়তাম ক্লাস ফাইভে, সহপাঠী/সহপিঠীনিদের প্রায় সবাই রংপুরের আঞ্চলিক ভাষায় কথা বলতো, আমার বেশ অস্বস্তি লাগতো এবং আমার অপরিনত ভাবনায় তাদের মনে হতো অসংস্কৃত জনগোষ্ঠী, শুদ্ধ করে কথা বলতে পারে না। কিন্তু তাই বলে গণযোগাযোগ তো আর থেমে থাকে না, দ্রুতই সহপাঠী/সহপাঠীনিদের বেশ কজনের সাথে বিশেষ অন্তঃরঙ্গ
[এই গল্পের যদি কোন ভাল দিক থেকে থাকে, তবে তা ষষ্ট পাণ্ডবের। তিনি একটা প্রবন্ধ লিখেছিলেন মুক্তিযুদ্ধ কী। আমি একে গল্প বানাতে চেষ্টা করেছি মাত্র। হয়নি বা কতটুকু হয়েছে বা হবে নির্ভর করছে আপনাদের মূল্যবান মতামতের উপর। আপনাদের যে কোন পরামর্শ, মতামত কাহিনীর গল্পে উত্তরণ সহায়ক হবে। আমাদের জাতীয় কোন বিষয় নিয়ে কিশোর কিশোরীদের উপযোগী কোন গল্প কবি