Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

দেশচিন্তা

চোয়ালের হাড্ডির নাম 'মাক্সিলা'

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: মঙ্গল, ৩০/০৪/২০১৩ - ২:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সীমাহীন শান্ত ও ধৈর্য সম্পন্ন মানুষের দেশ বাংলাদেশ। পেটে ভাত নাই, পরনে কাপড় নাই- কিন্তু হৃদয়টা এত কোমল যে পাশের একটা মানুষের কষ্ট দেখলে সহ্য করতে পারি না। বাংলাদেশের মানুষের এত অসীম সহনশক্তি, যে বার বার এক জাতীয় খচ্চরদের ভোট দিয়ে ক্ষমতায় আনি, প্রতিবার আশায় বুক বাধি- হয়ত এইবার তাদের ঘুম ভাঙবে, তারা গরিব মানুষের মূল্যায়ন করতে শিখবে। তারা আগের বারের রেকর্ড ভেঙ্গে তারা বৃহত্তর খচ্চর হয়, আর দা


দুস্থ সাংবাদিক ভাই ও বোনদের জন্য সাহায্যের আবেদন

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৮/০৪/২০১৩ - ৯:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি সাংবাদিক না ৷ সাংবাদিকতার স ও জানিনা ৷ হয়তবা সঠিক সাংবাদিকতা বা প্রতিবেদনের সম্পর্কে আমার মুর্খতা প্রকাশ পাবে এই লেখাটির মাধ্যমে৷ তবে এতটুকু বলতে পারি যে ৩ -৪ দিন ধ্বংসস্তূপের ভিতর থেকে কোনমতে বেচে ফিরে আসার পর 'আপনার কেমন অনুভূতি হচ্ছে' প্রশ্নটি যত সুপরিচিত সাংবাদিকই করুক না ক্যান, আমার জবাব হত "যেই গর্ত দিয়ে আমাকে বের করেছে, সেটা দিয়ে আপনি ধ্বংসস্তূপের ভিতরে খাবার জল বাতাস ছাড়া, পচন ধরা


একজন জুলি এবং কিছু কঠিন বাস্তবতা...

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ২৮/০৪/২০১৩ - ৯:৩৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আজকে আমার একজন জার্মান বান্ধবী জুলি, যে স্থানীয় রাজনীতির অত্যন্ত প্রভাবশালী সদস্য হঠাৎ করেই সাভার ভবনধ্বস সম্পর্কে জানতে চাইল এবং কোন কোন জার্মান কোম্পানি এই কারখানা থেকে পোশাক কিনেছে তার একটা লিস্ট দেখালো। তারা ওই কোম্পানিগুলোর কাছে জানতে চেয়েছে, যে কারখানার মালিক তাদের শ্রমিক এবং ফ্যাক্টরির প্রতি এতটা দায়িত্বজ্ঞানহীন, তাদের কাছ থেকে কেন পোশাক কেনা হয় এবং অনুরোধ করেছে এমন মালিকের কাছ থেকে আর


সাভার ভবন ধ্বসে আহতদের জন্য সাহায্য করবেন কিভাবে?

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: শুক্র, ২৬/০৪/২০১৩ - ২:৪৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সাভারের দূর্ঘটনায় নিহতের সংখ্যা এখন আড়াইশত ছাড়িয়ে গেছে, আহত দ্বিসহস্রাধিক। এক্ষেত্রে আমাদের রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দের কাদা ছোঁড়াছুঁড়িকে ইগনোর করে আমাদের জনগনকেই এগিয়ে আসতে হবে। দেশে যারা আছেন তাদের সাহায্যের পাশাপাশি প্রবাসী বাঙ্গালীদের একটি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার প্রয়োজন রয়েছে এক্ষেত্রে।

কিন্তু অনেকেই কনফিউজড কিভাবে, কার মাধ্যমে সাহায্য পাঠানো যাবে সে ব্যাপারে। প্রথম দিন সাহায্যার্থে এগিয়ে আসা উদ্ধার কর্মীর টর্চলাইট পর্যন্ত চুরি হয়ে গিয়েছে যেখানে সেখানে এই বিষয়ে একটু সাবধাণতার প্রয়োজন রয়েছে। তবে সাবধাণতার মানে এই নয় যে সাহায্য করতে আমাদের পিছিয়ে যেতে হবে। একটু সর্তকভাবে ডোনেশন করলে সেই ডোনেশনের একটা অংশও যদি কাজে আসে সেটুকুও যথেষ্ট।


ফিরে আমরা যেতেই পারি, কিন্তু কেন যাব?

জোহরা ফেরদৌসী এর ছবি
লিখেছেন জোহরা ফেরদৌসী (তারিখ: শুক্র, ১৯/০৪/২০১৩ - ৮:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

তাহলে আমাদের ফিরে যাওয়াই উচিত?
পাবনা, রামু, হবিগঞ্জ, ফেনী, পঞ্চগড়, লাউয়াছড়া,
বাগেরহাট, দাউদকান্দি, চাপাইনবাবগঞ্জ, লালমণিরহাট, বাঁশখালি আর বাংলাবান্ধায়...
ছাই দিয়ে মাজা টিনের গেলাসে পানি
আর তাওয়ায় ছ্যাঁকা ফুলকো গমের রুটি
কিংবা এক চিমটে নুন মাখা ভাতের বাসন
এগিয়ে দেয়া উচিত স্বামী, পুত্রকে।
এই সব মন্দ্রস্বরের মিছিলের নষ্ট স্লোগান ভুলে
গাওয়া উচিত শুধুই ঘুম পাড়ানি গান।
মুষ্টিবদ্ধ নয়,


আমার "সাইঞ্ছে" পড়া জ্ঞান দিয়ে কিছু কথা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৭/০৪/২০১৩ - ১:২৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমি তখনও স্কুলে ভর্তি হই নি। আমার সবার বড় বোন সেবার ক্লাস নাইনে উঠলো। তখন সবার কথা শুনে বুঝতে পারলাম যে, পড়ালেখা আসলে দুই প্রকার। যারা বেশি পড়ালেখা করে, তারা হয় "সাইঞ্ছে পড়ে" আর নয়তো "আর্সে পড়ে"। সাইঞ্ছে পড়ে মানুষ ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার আর "বৈজ্ঞানিক" হয়। আর যারা আর্সে পড়ে, তারা উকিল হয়, নইলে অফিসে চাকরি করে। যাই হোক, সেবার আমার বোন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার আর বৈজ্ঞানিক হবার পথেই হাঁটলো, আর আমার মধ্যেও এই


কওমী মাদ্রাসা শিক্ষা ও সমন্বয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/০৪/২০১৩ - ১১:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

লক্ষ্য করলে দেখা যাবে প্রাথমিক পর্যায়ে কওমী মাদ্রাসায় ছাত্র ভর্তির হার সবচেয়ে বেশি। বিশেষ করে ২য়-৩য় শ্রেণিতে এবং ষষ্ঠ শ্রেনিতে। এসএসসি পাশ করে কেউ কওমী মাদ্রাসায় ভর্তি হয়েছে এমন নজির খুব একটা পাওয়া যায়না। কওমী মাদ্রাসাকে মূল শিক্ষা ব্যবস্থার সাথে এক করার মতো বিতর্কে যাবার মতো পরিপক্কতা আমার এখনও আসেনি। তবে প্রাথমিক পর্যায়ের কিছু সমন্বয় নিয়ে লিখতে আগ্রহী।


হেকমত আলীর আত্বপোলদ্ধি ঃ একটি পারিবারিক চড় বদলে দিতে পারে সমাজ এবং দেশ

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/০৪/২০১৩ - ১১:৩৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শেলফের একটা বড় অংশ জুড়ে আধিপত্য বিরাজ করে আছে ধর্ম শিক্ষা, ইসলামের ঐতিহ্য, ইসলামি মুল্যবোধ, দীনের আলো মার্কা বিভিন্ন বই । টিউবলাইটের এই মৃদু আলোতেও তাদের সোনালী / রুপালী রং এর জলে খোদাই করা আরবী অক্ষরগুলো যেন দম্ভ সহকারে নিজেদের অবস্থান জানান দিচ্ছে। । এদের উপরেই ভাতৃত্ব্যসুলভ সৌহার্দে অবস্থান করছে হুমায়ুন আহমেদ, ইমদাদুল আর আনিসুলেরা । শেলফের একেবারে নিচের তাকে, টিভি স্ট্যান্ডের আড়ালে প্রায় ঢাকা পড়ে যাওয়া অংশ থেকে ধুলো বালি আর অযত্নের অত্যাচার সয়ে লাজুক ভাবে উকি দিচ্ছে হুমায়ুন আজাদ, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস আর গোটাকতক কবিতার বই । এই রাম রাজত্বে এরা যেন অনাকাংক্ষিত অসুর । লুকিয়ে থাকতে হয় অন্ধকারে ।


অসহায় ক্ষোভ!!!

সুবোধ অবোধ এর ছবি
লিখেছেন সুবোধ অবোধ (তারিখ: বুধ, ১০/০৪/২০১৩ - ১:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

‘হেফাজতি’ হরতালের কয়েকটা খবর শুনে মন খারাপ হয়ে গেল! শুধু মন খারাপ না সাথে অসহায় ক্ষোভ ও জন্ম নিল মনে! একটা খবর চিটাগাঙ এর আরেকটা সিলেটের।
“চিটাগাঙ এ এক হিন্দু দম্পতীকে রিক্সা থেকে নামিয়ে তাদের বিয়ের সনদ দেখতে চাওয়া!!!”
“সিলেটে রিক্সা থামিয়ে জনে জনে ধর্ম জিজ্ঞেস করা,কালেমা জিজ্ঞেস করা!!!”