এমিরেটস এয়ারওয়েজের দুবাই-লন্ডন ফ্লাইটের বিজনেস শ্রেণী। দিলদার হাসান জাঈদী বসে আছেন, পাশেই বসে এ.বজরুল।
বজরুল দেশের নামকরা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ান। তবে তার বিজনেস ক্লাসে চড়ার মুরোদ ছাত্র ঠেঙিয়ে হয়নি; হযেছে কথা সওদা করে। তর্ক কথায় বজরুলের কোনো জুড়ি নেই। ছোটবেলায় দাউদ খুজলির মলম বিক্রির ক্যানভাস করে সবাইকে তাক লাগিয়ে দিতেন তিনি। ক্লাস ফাইভে থাকতে সহপাঠী শিউলিকে বিশ্বাস করিয়ে ফেলেছিলেন যে শিউলি একটানা সাত দিন 'হাম্বা' করে ডাকলেই তার স্তন ছাঁপিয়ে দুধ আসবে। তার স্কুল এর কলা শিক্ষক নন্দবাবু বজরুলের ভবিষ্যত দেখেছিলেন নাট্যকলায়। পড়ালেখায় মাথা থাকায় বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরিটা হয়ে যায় ঠিকই কিন্তু নন্দবাবুর কথাও বৃথা যায়নি পুরোপুরি। বজরুল এখন নানান টিভি চ্যানেলের জনপ্রিয় আলোচক।এখনো সেই ছোটবেলার মতই যেকোনো বিষয়ে তিনি আত্মবিশ্বাস নিয়ে কথা বলতে পারেন। শিউলির মতই দেশের মানুষ তাঁর কথা বিশ্বাস করে।
[justify]একটু ইতিহাস জেনে নেই
শুরু করি আর্মেনিয়ার গণহত্যার ইতিহাস দিয়ে। আর্মেনিয়ার গণহত্যা ছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ চলাকালীন আর তার ঠিক তার পরপর তৎকালীন 'অটোম্যান এম্পায়ার'দের ঘটানো একটি সুপরিকল্পিত গণহত্যা। নারী-পুরুষ-শিশু নির্বিশেষে এই গণহত্যার সাথে চলে ধর্ষণ। এই গণহত্যার কারণে মৃতের সংখ্যা ধরা হয় এক থেকে দেড় মিলিয়নের মধ্যে।
[justify][justify]বাংলাদেশে এখন একটা বড় চ্যালেঞ্জ হচ্ছে শহর-গ্রাম নির্বিশেষে সবার কাছে সুলভমূল্যে বিদ্যুৎ পৌছে দেয়া। দেশের পচিশ মিলিয়ন পরিবারের মধ্যে মাত্র চার মিলিয়নের কাছে এখন পর্যন্ত আমরা বিদ্যুতের সংযোগ দিতে পেরেছি।১ বাকি যে একুশ মিলিয়ন (দুই কোটি দশ লাখ) পরিবার বাকি থাকলো, তারা যে অচিড়েই বিদ্যুৎ সংযোগ পাবে, অবস্থাদৃষ্টে
শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য স্থাপনের বিরোধিতা নিয়ে বাংলাদেশের অনলাইন মিডিয়া এবং সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বেশ গরম। ঘটনাটা প্রথম দিকে আমার চোখ এড়িয়ে গেলেও এই ব্যাপক শীতে একটু গরম আঁচ গায়ে লাগায় একটু নাক গলালাম। তাতে যা দেখলাম, বাংলাদেশের আবহমান কালের ঐতিহ্য বজায় রেখেই ঘটনার পক্ষে-বিপক্ষে ইতিমধ্যে বেশকটি পক্ষ তৈরী হয়েছে এবং তারা নিঃসন্দেহে সরব।
[সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ইহা একটি হাতি-মার্কা লেখা]
সবাই বলে সময়টা অন্ধকার, সামনে পথ বন্ধুর, হতাশা আর গ্লানিতে মানুষ আকণ্ঠ নিমজ্জিত, ইত্যাদি। আমি অতটা নিরানন্দ চোখে দেখি না। হাজার রকম মতবাদ, মতামত, এবং বিপদ-আপদের মধ্যে এরকম আশার কথা বলায় সমালোচিত হতে হয় অনেক। সমালোচনা খুবই যৌক্তিক, কারণ যে-মানুষ পানিতে ডুবে মারা যাচ্ছে তার কাছে পুকুর এবং মহাসাগরে কোনো তফাৎ নেই। আমরা যারা পাড়ে বসে নুড়ি কুড়াচ্ছি, তাদের এখনও আশাবাদের বিলাস আছে। আমি নিজে একটু বেহায়া এবং অনেকটা অলস কিসিমের মানুষ, তাই আশা এবং আশার বিলাস দুইটাই আছে। আমার আশার ভিত্তিটা খুবই বৈষয়িক। হতাশার অংশে যাওয়ার আগে এই আশার কথাটুকু বলে নেই।
একটা ঘটনার বিশ্লেষণ বিভিন্নভাবে করা সম্ভব। একবার স্বাস্থ্যগবেষণার খুঁটিনাটি বিষয়ক একটা সেমিনার শেষে আমাদের এক সহপাঠিনীর মন্তব্য: “কী অসাধারণ রমণী! কী সুন্দর তাঁর উপস্থাপনা!
আইসিএসএফ এবং যুদ্ধাপরাধের বিচার প্রক্রিয়াকে ঘিরে অপপ্রচারের মাত্রা এই সময়ে অনেক বেশি বেড়েছে। যুদ্ধাপরাধের বিচারবিরোধীরা মরিয়া হয়ে ন্যায়-অন্যায় সকল পথে বিচার বানচালের জন্য চেষ্টা করছে। স্বাধীনতাবিরোধীদের অপপ্রচারে ভুলে অনেক সাধারণ মানুষও বিভ্রান্ত হচ্ছেন। অনেকের মাঝেই নতুন করে অনেক প্রশ্ন-কৌতূহল তৈরি হচ্ছে। আইসিএসএফ এবং যুদ্ধাপরাধের বিচারকে ঘিরে সাম্প্রতিক তৈরি হওয়া এমন সব প্রশ্নের জবাব দেয়া হচ্ছে এই ব্লগে। এখানে আপনার কৌতূহলের জবাব না থাকলে মন্তব্য অংশে তা জানাতে পারেন। মন্তব্যে পাঠকের গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্নের জবাব মূল লেখায় যুক্ত করে দেয়া হবে।
প্রথম আলোর প্রতিনিয়ত এই পাকিমেহনের ক্রমবর্ধমাণ ধারা নিয়ে সচলায়তন ও অন্যান্য ব্লগে নানা সময় বিচ্ছিন্নভাবে লেখা এসেছে। কিন্তু সেই ব্যাপারটাই একটু গোছানোভাবে একত্রিত করার জন্য আর এই পাকিপ্রেমের বিষবৃক্ষের প্রতি সবার দৃষ্টি আকর্ষণের জন্য একটি নতুন সিরিজ চালু হয়েছিলঃ "আলুর পাকিমেহন" শিরোনামে। আগ্রহী যে কেউ এই শিরোনামে প্রথম আলোর পাকিমেহনের খবরগুলো নিয়ে কন্ট্রিবিউট করতে পারেন। সচল-পাঠক সবাই এতে অংশ নিয়ে এই সিরিজটি বেগবান-সমৃদ্ধ করার অনুরোধ রইলো। এখন থেকে যিনিই লিখুন, যে শিরোনামেই লিখুন, "আলুর পাকিমেহন" এই ট্যাগ দিয়ে লিখুন। তাহলে সবগুলো লেখা একসাথে পাওয়া যাবে।
সে এক ভীষন দুঃসময় এসেছিল আমাদের মাঝে
সে এক ভীষন সুসময় এসেছিল আমাদের মাঝে---
দুঃসময় এইজন্যে --আমরা হারিয়েছি আমাদের লক্ষ লক্ষ আপনজন। এই ছাপান্ন হাজার বর্গমাইলের ভেতরে একটি পরিবারও খুঁজে পাওয়া যাবে না যারা শহিদের রক্তে স্নাত হয় নি। রক্তের দামে নাকি কিনে আনতে হয় স্বাধীনতা! মাত্র ন'মাসের পরিব্যপ্তীতে আমরা আমাদের পাঁজর খুলে বইয়ে দিয়েছিলাম রক্তের নহর।