[justify]আমার অপছন্দের তালিকাটি বেশ দীর্ঘ। তার ভেতর বাজারের থলে হাতে বাড়ি ফেরা একটি। তবুও পথ পেরুতে গিয়ে কোন বাজারের গলি উপচে সবজিওয়ালার সবুজ বেচার হাতছানি আমায় অন্য অনেকের মতই সমান প্রলুব্ধ করে থাকে। মফঃস্বলের কাঁচা বাজারগুলো খুব সড়কমুখী। কাজেই চলতি পথে প্রায়ই কৃষকের ঝাঁপি আর টুকরীর ভেতর থেকে সতেজ লাউয়ের ডগা কিংবা পুঁই-কলমির ডাটা, চকচকে বেগুন আমায় ইশারা করে তুলে নিতে। আর শীতের দিন হলে এই বাজারগুল
বাংলার আদি ঐতিহ্য ও সভ্যতার পন্ড্রুবর্ধন বা বরেন্দ্রভূমি এই রাজশাহী। যুগ যুগ ধরে বিশাল পদ্মার তীর ধরে পৃথিবীর কত প্রান্ত থেকে কত মানুষ এসে বসতি গড়েছে এখানে, রেখেছে স্ব স্ব ঐতিহ্যের ছাপ। রাজশাহির আনাচে কানাচে নানা উপজাতির বাস, তাদের ভিন্ন জীবন প্রণালী আর ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকা নানা প্রাচীন নিদর্শন তারই সাক্ষ্য বহন করে।
আবদুল্লাহ আবু সাইদ স্যারের “নিউইয়র্কের আড্ডায়” পড়েছি বেশ কিছুদিন আগে। খাতায় দেখছি, তারিখটা ২০০৯ সালের অক্টোবর মাসের! লেখাটা টাইপ করা হয়নি আমার কুখ্যাত আলস্যের কারণে!
মুজিব নামে যে খোকাটি টুঙ্গিপাড়ায় জন্মে ছিল
কিশোর বয়স থেকেই তার দেশপ্রেমটা মর্মে ছিল
দেশকে ভালোবাসা তার সদাই সকল কর্মে ছিল
মোদের হয়ে চাবুক সম পাক শাসকের চর্মে ছিল
বৈষম্যহীন আচরণটা সদাই সকল ধর্মে ছিল
অগ্নিবীণা কন্ঠে তার আর গীতাঞ্জলি মর্মে ছিল॥
বাংলাদেশের রাজনীতিতে মুজিব যখন যুক্ত হল
স্বাধীনতার ভিত্তিটাও অনেক খানি পোক্ত হল
অসংখ্য বার কারাবরণ এবং কারামুক্ত হল
মেডিক্যাল কলেজগুলোতে ভর্তি পরীক্ষা বাতিলের সরকারি সিদ্ধান্তে আপাতঃসমর্থন থাকলেও যে প্রক্রিয়ায় এবং যে সময়ে সিদ্ধান্তটি নেয়া হয়েছে, তা বিবেচনা করে আন্দোলনরত ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের দাবি ও অনুভূতির সঙ্গে একাত্ম পোষণ করতে চাই। এই মুহূর্তে ভর্তিচ্ছু শিক্ষার্থীদের দাবি যৌক্তিক এবং সে কারণে সরকারের উচিত সব দিক বিবেচনা করে এবারের মতো মেডিক্যাল কলেজে ভর্তি পরীক্ষা চালু রাখা। পাশাপাশি আগামীবার (ভালো হয় আরো কয়েকবছর পর থেকে চালু করলে, সেই আলোচনা নিচে রয়েছে) থেকে ভর্তি পরীক্ষা না নেয়ার সিদ্ধান্তটিও এই মুহূর্তেই গ্রহণ করা উচিত। ভর্তি পরীক্ষার বদলে মেডিক্যাল কলেজগুলোতে আগামী বছরগুলোতে কোন প্রক্রিয়ায় ভর্তি করা হবে- তাও সুস্পষ্টভাবে জানিয়ে দেয়া উচিত।
যেহেতু কৃষি আমাদের প্রধান অবলম্বন, তাকে শিল্পেরও প্রধান অবলম্বন বানাতে পারলে আমাদেরই লাভ। আমাদের রাসায়নিক শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কৃষি ও শিল্পের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপন হতে পারে একটি উৎকৃষ্ট পন্থা। এই যোগসূত্র স্থাপন হয়তো সব শিল্পের ক্ষেত্রে সম্ভব নয়। কিন্তু আমাদের অন্যতম প্রধান যে শিল্প – ইউরিয়া সার – যার উপর আমাদের কৃষি এতটা নির্ভরশীল, সেই নির্ভরশীলতাকে যদি উভমুখী করা যায় তাহলেই কিন্তু আমরা সার শিল্পে অনেক এগিয়ে যেতে পারি। এই লেখা সেই সম্ভাবনাটি নিয়েই।
ঢাবি’তে আমার একজন শিক্ষক বলেছিলেন মাইক্রোফাইনান্স হ্যাজ ইটস ঔন বিউটি। উন্নয়নকর্মী পেশায় একযুগ অতিক্রম করেছি, কিন্তু মাইক্রোফাইনান্সে কাজ করার ইচ্ছে ছিলোনা তাই সুযোগ হয়নি, আর ব্যাক্তিগতভাবে মাইক্রোফাইনান্সে মোটাদাগে বলার মতো কোনও বিউটি খুঁজে পাইনি। সুতরাং সেই পুরোনো দিনের সিনেমার গানটাই ভাঁজি- যার নয়নে যারে লাগে ভালো ..........।।
বেশ কিছুদিনের পত্রিকা দেখা হয়নি। একগাদা নিয়ে বসেছিলাম। তারিখ টুকে রাখিনি, হয়তো কিছু কিছু চোখ এড়িয়েও গিয়েছে; তারপরেও যেগুলো চোখে পড়ল তারমধ্যে কয়েকটা ছিল এরকম -
১) বিএসএফ মাঝরাতে বর্ডার পার হয়ে এসে এক গ্রামে হামলা চালায়। রীতিমত ঘরের দরজা ভেঙ্গে মহিলা ও শিশুদের মারধোর করে এবং পুরুষদের ধরে নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু সবার মিলিত বাঁধায় শুধু পিটিয়ে আহত করে রেখে যায়।