অবশেষে বাংলাদেশ রেলওেয়ের অর্থ কেলেঙ্কারির দায় নিয়ে পদত্যাগে বাধ্য হলেন বর্ষীয়ান রাজনীতিবিদ ও রেলমন্ত্রী সুরঞ্জিত সেনগুপ্ত। এর আগে একই কেলেঙ্কারির সাথে যুক্ত থাকার দায়ে পদচ্যুত হয়েছেন বাংলাদেশ রেলওয়ের পূর্বাঞ্চলীয় জিএম ইউসূফ আলী মৃধা, রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর ঢাকা কমান্ড্যান্ট এনামূল হক। সেই সাথে চাকরিচ্যুত হয়েছেন রেলমন্ত্রীর এপিএস ওমর ফারুক তালুকদার।
এই গল্পের ঘটনাস্থল বহু বহু দূরের একটি দেশ।
এবং সময় কোনও এক সুন্দর সোনালী সন্ধ্যাবেলা।
[ভূমিকা - তিন ঘন্টার বেশী হয়ে গেল, তবু হিক্কা ওঠা বন্ধ হচ্ছে না দেখে 'আর্জেন্ট কেয়ার' ডাক্তারের স্মরনাপর্ণ হলাম। তার আগে অবশ্য আমি নাক চেপে নিশ্বাস বন্ধ করে চেষ্টা করেছি হিক্কা বা হেচকি বন্ধ করার। বেশ কিছু পানি খেয়েও দেখলাম কোন লাভ হল না। রক্তে কার্বনডাইঅক্সাইডের পরিমান বাড়িয়ে ফেলতে পারলে এটি তখন শরীর থেকে হিক্কা উঠা বাদ দিয়ে অতিরিক্ত কার্বনডাইঅক্সাইডকে বের করতে ব্যস্ত হওয়ার কথা। এক ঠোঙ্গার মধ্যে
একদিকে আমাদের চামড়া মোটা, আমাদের ভেতরে খুব সহজে কিছু ঢোকে না। আবার ঢুকলেও কীভাবে যেন আমরা খুব দ্রুত ভুলে যাই, আমরা খুব দ্রুত ভুলে যেতে ভালবাসি। আমাদের চাই প্রতিদিন ব্র্যান্ড নিউ খবর, তাও ছাপার অক্ষরে হালকা বা ঝাপসা খবরে আমাদের চলে না, আমাদের চাই একেবারে ভিডিও। সেই কবেকার কথা! জানুয়ারীর প্রথম দিকের কথা! তিনমাস হয়ে গেল। এত আগের কথা কি আমাদের মনে আছে? মনে থাকে?
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে, নীতির গুন্টার গ্রাস এর আগেও সব তীরের নিশানা করে ছিলেন নিজেকে। আমার অর্থলিপ্সু জাতির জন্য আমি লজ্জিত। এমনই বাক্য ব্যয়ে আয় করেছেন অযুত-নিযুত সমালোচনা। কী বর্মে তাঁর আচ্ছাদন তৈরী! সেটা তিনি নিজেই জানেন। কিন্তু আমি অবাক হই কী মানবিক শক্তিতে সব কিছুকে এত তুচ্ছ জ্ঞান করেন তিনি!
কোলকাতা ভিত্তিক ভারতীয় জি-বাংলা আমাদের বাংলাদেশে ব্যাপক জনপ্রিয়। আমাদের দেশের বিভিন্ন চ্যানেল যখন মান সম্পন্ন অনুষ্ঠান বানাতে ব্যর্থ হয়ে দর্শক ধরতে পারছে না, তখন সেই দর্শকদের একটা বিশাল অংশ টেনে নিয়েছে ওপার বাংলার বিভিন্ন বাংলা চ্যানেল। ওরা যে খুব বেশি মানসম্পন্ন অনুষ্ঠান বানাচ্ছেন তা না, তবে তারা দর্শক ধরে রাখবার ব্যাপারে খুবই কৌশলী। আর সেই কৌশলের সহজ শিকার হয়ে আমাদের দেশের মা-বোন-মাসি-পিসি-কাকি-মামি-বোন-বউ-মেয়েরা ভারতীয় বাংলা চ্যানেলে বুদ হয়ে আছেন!
সুবিধা মানুষকে সার্থপর করে। আমি সেদিক থেকে নিরাপদ। সুযোগ হয়না, সার্থপরও হতে পারি না। আছে সংসারধর্ম, দায়ীত্ব। সব কিছু ঠিক রাখতে গিয়ে অনেক কিছুই ত্যাগ করতে হয়। পাণ্ডবদার চতুর্থ সংসোধনী প্রস্তাব তৌফিক অনুযায়ী বাস্তবায়ন শেষে পাণ্ডুলিপি শষ্যপর্বে পাঠিয়ে ছিলাম। আশা ছিল অন্ততঃ মার্চ নাগাদ বইটা শেষ হবে। নজমুল আলবাব হাঞ্জ-পোলারে বইমেলাতেই বাপ ডাকাইলেন। কী ভাবে তিনি তা সম্ভব করলেন সেটা তিনিই জানেন। অভ্রর লে
গতমাসের শেষের দিকে একটি নোটিশ দেখে আনন্দে চমকে উঠলাম, 'ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪৬ তম সমাবর্তন আগামী ৩১ মার্চ' । এদিকে মাস্টার্স পরীক্ষার তারিখ পরে গেছে। রুটিনও দিয়ে দিয়েছে। জানি সমাবর্তনে অংশ নিতে এখানে ওখানে দৌড়াতে হবে। ব্যাংক থেকে শুরু করে রেজিস্টার ভবনেও পড়বে লম্বা লাইন। পরীক্ষার মধ্যে ওই কয়েকটি ঘন্টাও অনেক মূল্যবান (যেহেতু সাধারনত আমি পরীক্ষা ঘাড়ে এসে পরলেই পড়া শুরু করি)। তবুও মনের কোথায় জানি সপ্
গত কদিন ধরে মন বড্ড খারাপ হয়ে আছে, চোখ বুজলেই খবরের কাগজের একটি ছবি বার বার মনের পর্দায় ভেসে উঠছে, একটি লাশ, ঝুলিয়ে রাখা হয়েছে দড়ি দিয়ে বাঁশের সঙ্গে, মুখ থেঁতলানো, আঘাতের পর আঘাতে দাঁত বিকৃত হয়ে বেরিয়ে পড়েছে, খুব খেয়াল করে দেখলে হয়ত সেখান থেকে টপ টপ ঝরে পড়া রক্তবিন্দুও দেখতে পেতাম।
কাল থেকে মনটা ফুরফুরে ছিল বঙ্গোপসাগরের ওপর বাংলাদেশের অধিকার প্রতিষ্ঠার খবরে। আজ পত্রিকার প্রথম পাতায় এই বিজয়ের খবর বেরিয়েছে লিড নিউজ এ। কিন্তু এস আই আলম, মানে পুলিশের সেই ওসি , সব আনন্দে জল ঢেলে দিল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র কাদেরকে পাশবিক নির্যাতন, মিথ্যা মামলা হুমকি, তিরস্কার, গালাগালি, মানসিক নিপীড়ন কি করেনি সে ?