নুরুল একদিন ডাক দিয়েছিলেন , জেগে উঠেছিলো এদেশবাসী অন্যায়ের বিরুদ্ধে। প্রিয় পাঠকগণ বাংলাদেশের সামনে আরেক মহা বিপর্যয় উপস্তিত। সেই ১৮৮৫ সালে সামান্য সার্ভে স্কুল থেকে কলেজ অতঃপর বিশ্ববিদ্যালয় বর্তমানের বুয়েট। এতদ অঞ্চলের মুসলিমদের তথা বাঙ্গালি মুসলিমের প্রযুক্তি শিক্ষার প্রাণকেন্দ্র এই বুয়েট। স্বাধীন দেশে তা পরিণত হয়েছে প্রযুক্তিখাতে শেষ ভরসাস্থল। সামান্য বিল্ডিং ভাংগা থেকে শুরু করে ফ্লাইওভারের ফাটল, সিমেন্টের মান যাচাই থেকে শুরু করে বর্জ্যব্যসস্থাপনা সবক্ষেত্রেই কাজের কাজী বুয়েট তথা বুয়েটিয়ানরা।
[i]“প্রথম শট- রাশান এক গ্রাম, তার সীমানাতেই স্তেপের দিগন্ত ছোঁয়া প্রান্তর চিরে সুদূরপানে চলে গেছে এক মেঠোপথ, তার মুখে দাড়িয়ে আছেন এক মধ্যবয়সী রমণী, চোখে উদভ্রান্ত দৃষ্টি, বোবা চোখ দুটো মেলে দাঁড়িয়ে আছেন তিনি অন্তহীন অপেক্ষায়, নেপথ্য থেকে রুশী ভাষায় শুরু হয় ঘটনার ধারাবর্ণনা- জননী দাড়িয়ে আছেন তার সৈনিক ছেলের অপেক্ষায়, যে গেছে পিতৃভূমি রক্ষার মহান ব্রত নিয়ে এই গ্রাম থেকে অনেক অনেক দূরে দ
ধান নদী খাল, এই তিনে বরিশাল।
বাংলার 'ভেনিস' এই বরিশালে রিকশা চালান ইউনুস আলী। পঁচিশ বছরের টগবগে যুবক। বিয়ে করেছেন, স্ত্রীর নাম লাইজু বেগম। আর্থিক অনটন ব্যতিত আর কোনো অশান্তি নেই। দুজনে মিলেই এই দৈন্যদায় মেটাতে চেষ্টা করেন। লাইজু বিভিন্ন বাসাবাড়িতে গৃহপরিচারিকার কাজ করেন। দাম্পত্য জীবন সুখের।
[justify] মজলুম জননেতা মওলানা আব্দুল হামিদ খান ভাসানী ছিলেন এদেশের নির্যাতিত-নিপীড়িত , মেহনতি মানুষের মুক্তির দিশারী। বায়ান্নর আন্দোলনের ভাষা তিনি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছিলেন। ভাষা আন্দোলনের সময় গঠিত সর্বদলীয় রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদ এর সভাপতি ছিলেন। ভাষা আন্দোলনে বলিষ্ঠ ভূমিকা রাখার জন্য তিনি কারাবরণ পর্যন্ত করেছিলেন। ৬৯ এর আন্দোলনেও তিনি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছিলেন। স্বাধীন বাংলাদেশের
"তুই কি ছাত্র??"
এই বলে হাতে পত্রিকাটা নিয়ে ছিঁড়ে ফালি ফালি করে ফেলেছিলেন পিতৃদেবতা, বেশ সিনেমাটিক ভঙ্গিতেই। অনেকক্ষণ ধরেই চুপচাপ থেকে যেভাবে গুমরে গুমরে উঠছিলেন তাতে বেশ একটা বিপদ যে আসন্ন তা বুঝতে পারছিলাম, কিন্তু ব্যাপারটা যে এতোটা সিনেমাটিক হবে তা ধারনাও করতে পারি নাই। কোথায় চোখেমুখে ফিটিয়ে তুলার দরকার ফাঁসির আসামীর মত অনুতাপ, সেই জায়গায় ভুরভুরিয়ে কোত্থেকে যেন রাজ্যের হাসি পেয়ে গেলো। হাসি চাপতে চাপতে মনে করছিলাম কবে কোন সিনেমাতে এমন চমৎকার নাটকীয় দৃশ্যটা দেখেছিলাম। ভাগ্যিস সে মুহূর্তেই পিতৃদেবতা অনুধাবন করতে পারলেন পরীক্ষার আগের দিন নির্বিকার চিত্তে বইপত্র ছেড়ে পত্রিকায় মনোনিবেশকারী ধর্মবিমুখ ছেলের মস্তিষ্কের অসারতা, আর তাই সে যাত্রা অল্পের উপর দিয়েই বেশ বেঁচে গিয়েছিলাম।
খবর বেরিয়েছে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও এলজিআরডি মন্ত্রী সৈয়দ আশরাফুল ইসলাম পদত্যাগ করেছেন! নিউজওয়ার্ল্ড- নিউইয়র্ক ভিত্তিক একটি সংবাদ সংস্খা এ খবরটি প্রথম পরিবেশন করে। আওয়ামী লীগ ইতোমধ্যেই খবরটিকে গুজব বলে উড়িয়ে দিয়েছে। তবে সৈয়দ আশরাফ নিশ্চুপ।
গত প্রায় দুই বছর ধরে সুন্দরবনের প্রাকৃতিক সপ্তাশ্চর্য হয়ে যাওয়াটা মোটামুটি সময়ের ব্যাপার মনে হচ্ছিল। কিন্তু সেই সুন্দরবন এখন প্রাকৃতিক আশ্চর্যের সেরা সাতের লিস্ট থেকে বের হয়ে চৌদ্দটার লিস্টে রয়ে গেল। এই সপ্তাশ্চর্য না হওয়াই আবার প্রমাণ করল যে বাঙ্গালী কত চৌদ্দ আশ্চর্যের।
সবই তো বুঝলাম, কিন্তু...
[justify]সাম্প্রতিক একটি ইস্যু হল জাফর ইকবাল স্যার এর উপর মৌলবাদীদের আক্রমণ। অনেক লেখা হয়েছে এই ধর্মান্ধের নিয়ে। পোস্টগুলির অনেক শেয়ার হয়েছে ফেইসবুকে, মানুষের প্রতিবাদ দেখে বেশ ভাল লাগছে। আমার খুব কাছের একজন মানুষের ফেইসবুক প্রোফাইলে এমন একটি লেখা দেখলাম, দেখার পর থেকেই মৌলবাদীদের উত্থান নিয়ে কিছু না লিখে পারলাম না। যাহোক মৌলবাদের নীল নকশা কারীদের মুখোশটা সবার সামনে তুলে ধরার জন্য সচলে আবার
মেডিকেল কলেজে পড়ার সময় spina bifida (দ্বিভঙ্গ মেরুদন্ড) নামক একটি জন্মগত ত্রুটির কথা জেনেছিলাম। এর লক্ষণ হল: ‘মনযোগের অভাব জনিত অতি কর্মব্যস্ত ভাবাপন্নতা’ (Attention Deficit Hyper Activity Disorder), দৃষ্টি-কর্ম অসংলগ্নতা (Hand-eye in-coordination), অপরিপক্ব বুদ্ধিবৃত্তি ইত্যাদি। বাংলাদেশের শিক্ষার 'ত্রিভঙ্গ' দশা, মেডিকেলে পড়া সেই রোগটির কথা লক্ষণ সমেত স্মরণ করিয়ে দেয়। সেই সাথে মনে পড়ে বহুল পঠিত