বাংলাদেশের বর্তমান সামাজিক পরিস্থিতি এবং বাংলাদেশের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর আইন বহির্ভূত কর্মকান্ড, দেশের সাধারণ জনগনের মানবাধিকার এর বিষয়টিতে একটি বড়সড় প্রশ্নবোধক চিহ্ন এঁকে দিয়েছে| দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে ঘটে যাওয়া সাম্প্রতিক কিছু ঘটনা যা ইলেকট্রনিক মিডিয়ার মাধ্যমে সাধারণ জনগনের নজরে এসেছে, তাতে আমাদের দেশের আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ক্ষমতা প্রসঙ্গে আরেকবার বেশ ভালো ভাবে বিবেচনা করার সময় এসেছে বলে মনে হয়| আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী বলতে দেশের পুলিশ ও রেপিড একশন ব্যাটালিয়ন (RAB) এর কার্যক্রম সবসময় প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে| দেশের সাপ্রতিক কিছু ঘটনায় বর্তমানে দেশে পুলিশের কার্যক্রম তাদের অতীত ইতিহাসকে ছাড়িয়ে মানবাধিকার লঙ্ঘনের চরম পর্যায়ে অবলোকন করা গেছে| বাংলাদেশ যখন দুর্নীতির দায়ে বারংবার বিশ্বে এক নাম্বারে স্থান পাচ্ছিলো তখনও বিভিন্ন কমিটির রিপোর্ট পর্যবেক্ষণ করলে দেখা গেছে, দেশের সর্বচ্চো দুর্নীতিগ্রস্থ সরকারী প্রতিষ্ঠান হচ্ছে এই পুলিশ| তত্কালীন ক্ষমতাসীন সরকার পুলিশের ভাবমূর্তি বদলানোর জন্য তখন তাদের পোশাক পরিবর্তন করলেও এসব দুর্নীতির প্রশ্নে ছিলো চুপ, কোনো ধরনের কমিটির মাধ্যমে এই অভিযোগ গুলো যাচাই করার নুন্যতম প্রচেষ্টাও দেখা যায়নি| পোশাক বদল হলে কি হবে, পোশাক যে পরিধান করছে সে অপরিবর্তনীয় থাকায় যেই লাউ, সেই কদুই থেকে গেছে|
সম্প্রতি মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশে মানুয়েরা হঠাৎ জেগে উঠেছে। মিশর, লিবিয়া, ইয়েমেন এর মত আরব্য রজনির দেশগেুলোতে মানুষের এই আত্কা জেগে উঠার নেপথ্য কারন কি?
লোডশেডিং ও ডিজিটাল বাংলাদেশ পরস্পরবিরোধী দু’টি শব্দ। এই ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রত্যেক ডিজিট সচল রাখার জন্য চায় নিরবিচ্ছিন্ন বিদ্যুৎ সরবরাহ। কিন্তু চাহিদার তুলনায় অপ্রতুল বিদ্যুৎ উৎপাদন বর্তমানে ডিজিটাল বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান আন্তরায়। আশার কথা যে, পেছনের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গত ২ জুলাই ১১ আমরা পাঁচ হাজার পঁচিশ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদন করতে পেরেছি যা কিনা এ পর্যন্ত দেশের বিদ্যুৎ উৎপাদনের ইতিহাসে সর্বোচ
দেশের বর্তমান সরকারের বয়স প্রায় আড়াই বছর হতে চললো। এর মধ্যেই মানুষ হতাশ। দিনবদলের যে স্বপ্নে বিভোর হয়ে তারা বর্তমান সরকারকে ক্ষমতায় বসিয়েছিলো সে স্বপ্ন আস্তে আস্তে ফিকে হতে শুরু করেছে। বাস্তবতা হলো দেশ গত আড়াই বছর আগে যেখানে ছিলো সেখানেই স্থবির হয়ে আছে। দুর্নীতি, চাদাবাজি, সন্ত্রাস, সরকারি দলের পাতিনেতাদের অনায্য দাপট, মন্ত্রীদের আখের গোছানো, দখলবাজি, টেন্ডরবাজি, নিত্যপণ্যের দাম বৃদ্ধি সহ নানা ধরন
আমার ছোটো মেয়ে প্রজ্ঞা পারমিতাকে একটানা এগার বার বছর গল্প বলছি। বলতে বলতে আমার স্টক শেষ। এখন যেটাই বলি--সেটা ও আগেই শুনে ফেলেছে। এত নতুন গল্প বলি কি করে?
কাল রাতে আবার বলতে হল আরেকটা পুরনো গল্পই।
পান্তা বুড়ির গপ্প
--------------
বুড়ি রোজ হাড়িতে পান্তা করে রাখে। পরদিন খায়। কিন্তু এক চোর এসে পান্তাগুলো চুরি করে নিয়ে যায়। গল্পটা এখান থেকে।
বুড়ি বলল, এখন কি করি?
চুপটি করে ঘরে বসে,
লেপের নীচেই আরাম লাগে।
চোখ বুঁজে আজ অন্ধকারেই
জগৎটাকে রঙিন লাগে।
দেশে এখন অনলাইনে কেনাকাটা করা যাছে, অনেক তথ্যবহুল ওয়েবসাইট তৈরি হছে, তরুনেরা তথ্যপ্রযুক্তির কল্যানে অর্থনীতির বিকাশে অবদান রাখতে পারছে। মোবাইল ফোনের নেটওয়ার্ক পৌঁছে যাচ্ছে দেশের আনাচে-কানাচে। শিক্ষার হার বাড়ছে। মৃত্যুহার কমছে। এটিএম বুথ বসানো হচ্ছে রাস্তার মোড়ে মোড়ে। এগুলো আশার কথা, ভালো লক্ষণ। আমরা কি তবে উন্নতির পথে চলেছি? নাহ, উপরের কয়েকটি আশার কথা ছাড়া বাকি পুরো দৃশ্যপট অন্ধকার! '
পৃথিবীতে আজকাল যে দুটি শব্দের জয়জয়কার তা হল যোগাযোগ আর তথ্যপ্রযুক্তি । প্রায় সাত বিলিয়ন মানুষ আর আরও হাজার কোটি প্রাণীর একমাত্র আবাসস্থল এই বিশাল পৃথিবীটাকে এই দুটো শব্দ যেন খুব ছোট করে ফেলেছে। এখন আমাদের বেশি অপেক্ষা করতে হয়না, ইন্টারনেট নামক এক মহা জালের সাহায্যে নিমিষেই আমাদের প্রিয়জনদের কণ্ঠ শুনতে পারি , দেখতে পারি তাদের। একবিংশ শতাব্দীতে তাই সবচেয়ে বড় শক্তি তথ্য।
গণ-আন্দোলন পৃথিবীতে কম হয়নি। সাধারণ মানুষের পিঠ যখন দেয়ালে ঠেকে গিয়েছে তখনই মানুষ রুখে দাড়িয়েছ। গণ-রোষ হয়েছে মিশরীয় সভ্যতায়, গ্রীক সভ্যতায়, মধ্য যুগে, রেঁনেসার যুগে, আধুনিক সময়ে, উত্তরাধুনিক সময়ে। কে জানে, হয়তো গণ-রোষ হয়েছিল আমাদের আদি মানব সভ্যতাগুলোতেও। কিন্তু প্রতিবারই সেই গণ-জাগরণের সুফল কেড়ে নিয়ে যায় মুষ্টিমেয় কিছু মানুষ। ধর্মের নামে নিয়ে যায় ধর্মাবতারেরা, বিশুদ্ধ রক্তের নামে নিয়ে যায় রাজারা। সাম্যের নামে নিয়ে যায় সাম্যবাদীরা, বুদ্ধির নামে নিয়ে যায় বুদ্ধিজীবিরা। পুঁজির নামে নিয়ে যায় পুঁজিবাদীরা, আর গণতন্ত্রের নামে নিয়ে যায় নির্বাচিত প্রতিনিধিরা।
ইউএনডিপি'তে কাজ করতাম মুনির হাসান স্যারের সাথে, তিনি ছিলেন আমার রিপোর্টিং বস। যারা বিডিওএসএন, ম্যাথ অলিম্পিয়াডের খোজ-খবর রাখেন তারা মুনির হাসান স্যারকে ভালোভাবেই চিনবেন। সদা হাসিমুখ, কাচা-পাকা গোফ-চুলের মুনির স্যার দেশকে