খাতামুন্নবুয়্যত জিনিসটাই যতো ভেজাল পাঁকাইছে, নাইলে আজ হিটলারের গোঁফ নিয়াও ক্যাচাল করন যাইতো। ছোটোবেলার এক বড়ো ভাই কইতো, মুহাম্মদের পরে কেউ নবী হওনের সিস্টেম থাকলে এডলফ হিটলারও নবী হইতো। লোকটা যে লাখ লাখ ইহুদিরে গ্যাস চেম্বারে দিছে, তার জন্যই সে মুসলমানের নবী হওনের যোগ্য। ছোটো বেলায় অল্প অল্প বুঝেছিলাম - হিটলার বড়ো ভালো লোকই হইবো; তয় একটু বড়ো হইয়া এক্কেরে অবুঝ হইয়া গেলাম, নবী-রাসূলের সংবিধানে ইহুদি
[justify]এলএনজি বাণিজ্য প্রধানত চুক্তিনির্ভর। এলএনজি চুক্তিগুলোকে মূলত Sales and Purchase Agreement (SPA) বলা হয়। এই চুক্তির একপক্ষ হচ্ছেন এলএনজির জোগানদাতা, বিক্রেতা বা রপ্তানিকারক। দ্বিতীয়পক্ষ হচ্ছেন ক্রেতা বা আমদানিকারক। এখানে একটা কথা বলে নেয়া ভালো যে, এই পক্ষগুলি হতে পারে কোনো রাষ্ট্র, রাষ্ট্রের মালিকানাধীন কোনো প্রতিষ্ঠান, কিংবা কোনো কোম্পানি। বাংলাদেশ সরকার এলএনজি আমদানি করার অভিপ্রায়ে যে সমঝোতা স্মারক চুক্তি করেছে তার অপরপক্ষও একটি রাষ্ট্র, কাতার।
(একটি মানবতা মূলক পোস্ট)
আম বোঝাই করে ব্যস্ত রাস্তা ধরে ছুটছে দুটি পিকআপ। একটির যাত্রীরা বৃষ্টিতে ভিজে ঠান্ডায় হিহি করে কাঁপতে কাঁপতে উড়ে যাচ্ছে, আরেকটি পিকআপের অদম্য তরুণেরা রোদের তাপে ঘেমে-নেয়ে একাকার। একটি পিকআপ চলছে চট্টগ্রামের পথে, অন্যটি ঢাকার রোদজ্বলা রাস্তায়। উদ্দেশ্য একটাই—পথশিশুদের আম খাওয়ানো। যে তরুণেরা একই পিকআপে যাচ্ছেন, তাঁদের অনেকেই কিন্তু একে অপরকে আগে থেকে চেনেন না। সবাই একটা ফেসবুক গ্রুপের সঙ্গে জড়িত। গ্রুপটির নাম ‘আমরা খাঁটি গরিব...’। সূত্র
সংবিধান সংশোধনে ধর্মনিরপেক্ষতার কথা বলায় অনেকেই অসন্তুষ্ট। যারা দেশে প্রকৃত অর্থেই ধর্মনিরপেক্ষতা চেয়েছিলো তারাও অসন্তুষ্ট। একদিকে রাষ্ট্রধর্ম ইসলাম ও বিসমিল্লাহ বহাল রেখে আরেকদিকে আবার ধর্মনিরপেক্ষতার বুলি কপচানো প্রকৃত অর্থে প্রলাপ ছাড়া কিছুই নয়। দেশের উচ্চ আদালত এরকম প্রলাপীয় সংস্কার যদি সমর্থন করতে পারে, তাহলে সেই আদালত পরবর্তীতে যে আরো প্রলাপকে সমর্থন দেবে না, তার নিশ্চয়তা কী?
আওয়ামী লীগ সরকারের প্রায়োরিটি লিস্ট ধীরে ধীরে পরিষ্কার হচ্ছে। বঙ্গবন্ধুর খুনিদের বিচার শেষ, যুদ্ধাপরাধীর বিচারের কাজ শুরুর নমুনা হিসেবে ২/৩ জন আল-বদরকে হাজতে পুরে বিচার প্রক্রিয়াকে কচ্ছপের পিঠে তুলে দেয়া হয়েছে, আর মহা সমারোহে পরিবর্তন এসেছে সংবিধানে। ৭২ এর সংবিধানে ফেরত যাওয়া নিয়ে মাঠ গরম করলেও আওয়ামী লীগের প্রায়োরিটি লিস্টে তত্ত্ব সরকার বাতিলই সম্ভবত এক নাম্বারে ছিলো। বাংলাদেশে আইওয়াশ নির্বাচন দি
অনেক আশা ছিল, অনেক স্বপ্ন ছিল, অনেক বিশ্বাস ছিল...এইবার নিশ্চয়ই জ্ঞান-বুদ্ধি হয়েছে, শিক্ষা হয়েছে; এখন থেকে নিশ্চয়ই নিজেদের ভুল বুঝে ঠিক পথে চলতে পারবেন। কিন্তু আমরা আসলে গাধা, শুধুশুধু আশা করি, স্বপ্ন দেখি। আপনারা যেমন ছিলেন তেমনই আছেন...আপনি যেমন ছিলেন তেমনই আছেন...আপনাদের সমাজের সবাই আসলে একই রকমঃ কোন পরিবর্তন নেই...শক্তি থাকলে আর কিছুর পরোয়া করেন না!
প্রাকৃতিক গ্যাস বাংলাদেশের অন্যতম জ্বালানী সম্পদ। প্রতিদিন উৎপাদিত বিদ্যুতের শতকরা ৭০ ভাগই আসে এই গ্যাস পুড়িয়ে। কিন্তু চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে গ্যাসের জোগান আমরা দিতে পারি না। দৈনিক গ্যাসের ঘাটতির পরিমাণ ২৫০ থেকে ৫০০ মিলিয়ন ঘনফুট। গ্যাসের এই ক্রমবর্ধমান ঘাটতি ও ভবিষ্যত চাহিদা পূরণে সরকার যে সমস্ত পদক্ষেপ নিচ্ছে, নিচ্ছে বলে মনে হচ্ছে, কিংবা নেয়ার কথা বলছে সেগুলো কতটা সমন্বিত, বাস্তবমুখী এবং উপযোগী – সে ব্যাপারে প্রশ্ন থেকেই যায়। দেশের জ্বালানী অব্যবস্থাপনার সামগ্রিক চিত্রকে না টেনেও কেবলমাত্র সাম্প্রতিককালে নেয়া দুইটি উদ্যোগের দিকে তাকালেই প্রকট সমন্বয়হীনতা সম্পর্কে কিছুটা আঁচ পাওয়া সম্ভব। উদ্যোগ দুটি হচ্ছে – (১) এলএনজি আমদানির উদ্দেশ্যে এলএনজি টার্মিনাল নির্মাণ, এবং (২) কনোকোফিলিপ্সের সাথে করা পিএসসি চুক্তিতে এলএনজি রপ্তানির বিধান।
৬ই জুলাইয়ের হরতাল এ যখন সবার দৃষ্টি জয়নুল আবেদিন ফারুক আর এডিপি হারুনের উপর, আমার মনে উকি দেয় আরো অনেক প্রশ্ন আর অজান্তেই একটা দীর্ঘশ্বাস বের হয়ে আসে | ফারুকের উপর নির্যাতন কোনো নতুন ঘটনা নয় - আওয়ামী লীগের এমপি নাসিরের উপরও এমনি নির্যাতন করা হয়েছিল| এডিপি হারুন ও নতুন নন - ডিসি কহিনুর কম বিখ্যাত ছিলেন না| এ সবি একসময় আস্তে আস্তে ম্লান হয়ে যাবে, এডিপি হারুন একদিন এমপি হবেন, জ আ ফারুক আবার সংসদ এ গি
সংবিধানে বেশ অনেকখানি কাটাছেড়া আর জোড়াতালি হল আওয়ামী সরকারের ক'বছরে। ৫ম সংশোধনী বাতিল দিয়ে শুরু, আর শেষ পর্যন্ত নতুন করে ১৫তম সংশোধনী। সংবিধান কতটা সাংঘর্ষিক হল, সেই আলোচনা তো চলছেই, কিন্তু আরো একটা বিষয় আমাকে ভাবাচ্ছে। আওয়ামী লীগ কি সংবিধানে একটা ব্যাকডোর তৈরী করল? অসাংবিধানিক শক্তির আসার পথকে রুদ্ধ করল, নাকি অন্য কোন অশুভ শক্তির পথ খুলে দিল?
(অনেকটাই যদি-কিন্তুর মালা গাথা, আজাইরা ভাবার মত অলস মাথা না থাকলে মাফ করবেন প্লিজ...)
আজ ঢাবি তে দেখি কতগুলো টোকাই একটা সভা করতেসে। মানে আলোচনা সভা আর কি। ভাব টা এমন তারা আলোচনা কথাটার মানে বোঝে! কৌতূহল নিয়ে শূনতে গেলাম ব্যাটারা বলতে চায় কি। শুনে তো আমার হাসতে হাসতে পেত খারাপ হওয়ার মত অবস্থা। তারা নাকি দেশপ্রেমিক!