[justify][i]প্রতিবারই জোর করে কী-বোর্ডের সামনে বসার সময় মনে হয় আমার অস্তিত্বকে বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে চারদিকে যতকিছু ঘটে যাচ্ছে তার বৃত্তান্ত টুকে রাখার আমি কে? আমার দায় কী?
আমার বন্ধু সনেট কিছুদিন আগে 'শেলটেক ক্যাম্পাস হিরো' নামের এক রিয়েলিটি শো তে অংশ নিয়েছিলো। শো এর উদ্যোক্তা চ্যানেল আই। বলতেই হবে, চ্যানেল আই'র হাতেগোনা কিছু ভালো উদ্যোগের মধ্যে এটি একটি। তো, বন্ধুত্বের খাতিরেই হোক আর জমাট সন্ধ্যায় রিমোট নিয়ে গুঁতোগুঁতি করতে করতেই হোক, এই প্রোগ্রামের বেশ কয়েকটি পর্ব দেখবার সৌভাগ্য আমার হয়েছিলো। শুরুর দিকের কোন এক পর্বে আব্দুল্লাহ আবু সায়ীদ স্যার দারুণ একটি কথা বলেছি
[justify]
বইটা পড়া অনেক আগেই। বড্ড কাঁদিয়েছিলো বেয়াড়া অক্ষরগুলো। যুদ্ধ, প্রেম, কৈশোর, বন্ধুত্ব, উত্তেজনা, বুদ্ধিমত্তা-সব মিলিয়ে নিটোল বেদনার্ত দাগকাটা পাঠোপকরণ। আমারও হাল্কা স্বপ্নালু ইচ্ছে হয়েছিলো আমার সন্তানের নাম রাশেদ থাকুক না হয়।
আমাদের দেশের সরকারি কর্মকর্তাদের লিখন শৈলী দেখে আমি বরাবরই মুগ্ধ হই। সহজ কথাকে তারা এমন জবরদস্ত ভাষায় ঘুরিয়ে পেঁচিয়ে লেখেন, যে আমার মত নির্বোধের পক্ষে তার মর্মার্থ উদ্ধার করা দুরূহ হয়ে পড়ে। এদিকে আমার জ্ঞানত্ষ্ণা প্রবল। কী লিখলো, তার অর্থ উদ্ধার করতে না পারলে আমি অস্বস্তিবোধ করি। বন্ধুমহলে যারা একটু জ্ঞানীগুণী আছেন, তাদেরকে তখন আমি জ্বালাতন করা শুরু করি। এই টার্মটা বুঝায়ে দে, ঐ কন্ডিশনটা বুঝায়ে দ
[justify]ফেসবুকে এক জুনিয়রের স্ট্যাটাস ছিল এই রকম
try to translate "son of a bitch" from Eng to Bengali.. ha ha.. really cool...
.
[justify]১৯৭১ সালে মাত্র নয় মাসে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী ত্রিশ লক্ষ বাঙ্গালিকে নির্মমভাবে হত্যা করে। একটা সুপরিকল্পিত গণহত্যার পেছনে জাতিবৈরিতার কথাটুকু পাকিস্তান কখনো স্বীকার করতে চায় না। পাকিস্তানি জেনারেলরা তাদের আত্মজীবনী ভরিয়ে রাখে ভেজাল আত্মরতিতে। সেগুলোতে একাত্তরে হত বাংলাদেশের মানুষের সংখ্যা ছাব্বিশ হাজার বা তার চেয়ে কম। শর্মিলা বসু এদের অর্থপুষ্ট হয়ে গবেষণার কল্পজগৎ তৈরি করে জাতিবৈরিতার দা
সম্প্রতি ই-ভোটিং নিয়ে অনেক খবর আসছে মিডিয়াতে; অনেকেই এর পক্ষে বিপক্ষে মত দিচ্ছেন। সরকারি দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ওয়াজেদ ই-ভোটিং চালু করতে চান। তার সেই ইচ্ছা পূরণে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিচ্ছে নির্বাচন কমিশন।
যাঁরা জানেন না, তাঁদের অনেকেরই মনে চিন্তা খেলা করে, এই লোকগুলো নিজেরা লিনাক্স ব্যবহার করে ভাল কথা, কিন্তু আমাদের পিছে লাগছে ক্যান? এঁদের স্বার্থ কী? এদের কি মহাপুরুষ রোগে ধরছে? কাউরে ইমপ্রেস করতে চায়? নাকি কেউ কি এঁদের টাকা দেয়?: দেয় মনে হয়, অবশ্যই দেয় ….
[justify]
সম্প্রতি ভারত-বাংলাদেশ দ্বিপাক্ষিক চুক্তি স্বাক্ষরের মাধ্যমে ভারতকে ট্রানজিট সুবিধা দেয়া হয়েছে [৫]। এই চুক্তি নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা যেতে পারে, তর্ক-বিতর্ক হতে পারে। শুরুতেই পরিষ্কার করে নেয়া ভাল, এই চুক্তির যৌক্তিকতা নিয়ে আলোচনা এই পোষ্টের উদ্দেশ্য নয়। এই পোষ্টের আলোচনা মূলত চুক্তিটির একটি অনুচ্ছেদ নিয়ে (ধারা ২২) যেখানে বাংলাদেশ-ভারত এই মর্মে একমত হয়েছে যে বাংলাদেশের আশুগঞ্জ ও ভারতের শীলঘাট নতুন ‘পোর্ট অফ কল’ স্বীকৃতি পাবে। এই চুক্তির সাথে সামঞ্জস্য রেখে সম্প্রতি বাংলাদেশ ভারত ‘Inland Water and Transit and Trade (IWTT)’ নবায়ন করা হয়েছে। এই পোষ্টে খতিয়ে দেখার চেষ্টা করা হবে যে বাংলাদেশ ভারত বর্তমান প্রটোকল নৌপথ সংরক্ষণের মাধ্যমে বাংলাদেশের নদীসমূহের নাব্যতা সংরক্ষণ করা যায় কিনা। একই সাথে বলে রাখা ভাল যে এটি অবশ্যই প্রারম্ভিক আলোচনা, বিশদ বিশ্লেষণ এক্ষেত্রে আবশ্যক এবং তা অবশ্যই কারিগরী ভাবে করতে হবে।