আমার পরে দেশ রসাতলে যাক। ফ্রঁসোয়া মিতেরা সৎ লোক ছিলেন বলেই সত্য কথাটা বলে গেছেন। বাকী সবাই এই সংকল্প গোপন রেখে, মুখে ভবিষতের সুন্দর পৃথিবীর স্বপ্ন দেখান আমাদেরকে। পৃথিবীতে ভূমি বা দেশ দখল এখন আর জনপ্রিয় দশুতা নয়। খনিজ কাঁচামালের উৎস দখলের প্রতিযোগীতাও কারিশমা হারাচ্ছে। গ্লোবালাইজেশনের ফলে শুভ মিউনিখের বাংলা-মনোহারী দোকানে পেয়ে যায় ফ্রোজেন পরোটা। কাঠালের বীঁচি, কচুর লতা ফ্রজেন সব্জী প্যাকেটে সব মসলার সাথে গুড়ো চিংড়িও থাকে। সব কিছুই এখন হাতের নাগালে।
Paulownia tomentosa একটি মাঝারি উচ্চতার (১০-২৫ মি) গাছ, যার মূল আবাস মধ্য ও পশ্চিম চীন। ইংরেজিতে এটিকে Princess Tree, Foxglove Tree, Royal Tree ইত্যাদি নানা রাজকীয় নামে ডাকা হয়। হৃদয়াকৃতির পাতা, ফুলগুলোও দেখতে সুন্দর। কাছে থেকে দেখলে গাছের বাকলও সাধারন গাছের চেয়ে একটু বেশী সুন্দরই লাগে। বড় বড় পাতাসহ ডালপালা ছড়িয়ে দেয় বলে বেশ ছায়
[justify]জুতা নাই? তো কী হয়েছে? পা তো আছে? জুতা না থাকলে পা নাই এমন কাউকে দেখে বুঝে নিতে হয় যে আসলে ভালোই আছি। কিন্তু যার পা নাই, তার কী হবে? তাকে নিশ্চয়ই ক্রসফায়ার হয়েছে এমন কাউকে দেখে বুঝে নিতে হয় যে - জান তো আর যায় নাই! আর যার ক্রসফায়ার হয়েছে? তার জন্যে কিছু নাই। কিছুর দরকারও নাই। সে তো আর ভুত হয়ে জ্বালাতে আসে না যে তাকে প্রবোধ দিয়ে কিছু একটা বলতে হবে। বহু মানুষ নির্বিচারে ক্রসফায়ার হয়েছে। লিমনের পা গেছে। আর আমাদের হয়তো জুতা আছে বা নাই। যার পা নাই বা যার জান নাই, তাকে দেখে আমরা প্রতি মুহূর্তে এটাই বুঝতে শিখেছি যে, বেশ তো, ভালোই আছি!
১০. কালো টাকা - সাদা টাকা
[justify]বিচার মানে কী? আমার চোখের সামনে সাক্ষাৎ যে খুনিকে খুন করতে দেখলাম, তাকে পিটিয়ে মারতে পারলেই কি বিচার? না কি পিটিয়ে ছেড়ে দিলে তখন গিয়ে বিচার? না কি কান ধরে ঘুরপাক খাওনো? বা পা কেটে পুলিশের কাছে সোপর্দ করা? নাকি পুলিশকে দিয়ে পিটাতে থাকা? বা র্যাবকে দিয়ে পঙ্গু কিংবা ক্রসফায়ার করে দেয়া? না কি বিচার মানে এটাই যে আদালতের সামনে সাব্যস্ত হবে সে দোষী!
আরো অসংখ্য সঙ্কট আর দূর্ভোগের মত শেয়ার বাজারের সংকটটিও আমাদের কাছে নৈমিত্তিক হয়ে দাঁড়িয়েছে। সবকিছুতেই এক সময় আমরা অভ্যস্ত হয়ে যাই। তেমনি এখন যারা এই বাজারের সাথে জড়িত না তারা এটাকে "দূরবর্তী ঘটনা" ধরে নিয়ে শান্তিতে আছেন। অনেকেই আছেন যাদের শেয়ার বাজারে বিনিয়োগ থাকলেও এটা দিয়ে ঘর-সংসার চালাতে হয় না বলে আপাতত ভুলে আছেন। ভবিষ্যতে কোন একদিন সংকট কেটে গেলে তারা ভুস করে মাথা তুলবেন। তবে কিনা দেশে ধৈর্য্য
বোকা জনগন। জানে না তথ্য জানা মৌলিক অধিকার। সরকারকে তাই পয়সা খরচ করে SMS পাঠাতে হয় দুইদিন পরপর। অধিকার বজায় রাখতে গিয়ে আজকে গেলাম তথ্য মন্ত্রনালয়ে।
ওয়েবসাইট খুলেই প্রথমে দেখি দুই বছরের অর্জন জ্বলজ্বল করছে একটা লিংকে
জামাতের গোলাম আযম যুদ্ধাপরাধী হলে চিনাবাদাম উগ্র বাম রাজাকার কমরেড আব্দুল হক যুদ্ধাপরাধী নয় কেন? কেন তাকে—চিনাবাদামদের যুদ্ধাপরাধের বিচারের আওতায় আনা হবে না?
এ প্রশ্নটি করেছেন আমার কলম বন্ধু মানিক। মানিক আমাদের দেশের চিনাবাদম রাজনীতি নিয়ে লেখালেখি করেন—একাত্তর তার প্রিয় বিষয়। চিনাবাদামদের ভূমিকা নিয়ে একটি বইও লিখছেন।
১.
বেশ কদিন আগের কথা। আমি গভীর ঘুমে। খুব ভোরে আমেরিকার মিসিসিপি অঙ্গরাজ্য থেকে আমার এক পরিচিত-এর ফোন। গলায় একই সাথে তীব্র উচ্ছ্বাস এবং চাপা ক্ষোভ!
-ভাই, খবর শুনেছেন?
- কি খবর?
-আমাদের তো শুয়াইয়া ফেলছে!
-কোথায় শুয়াইছে?
- সংবিধানে!
-কিভাবে শুয়াইছে?
-সংবিধান পরিবর্তন করে দিয়েছে!
- সেটা তো ৮৮ সাল থেকেই শুয়ানো।
[ দেশে আজো টেকা দায় ছাগুদের গন্ধে, চলো ছাগু বধে নামি, পাশবিক ছন্দে। রাজাকার ছানাপোনা, হয়োনাকো খুশি আর, আবারো জেগেছে জাতি, হুঁশিয়ার! হুঁশিয়ার!! ]
খবর: এখানে
হইলোটা তার কী যে
আদর দিলেও যায় ইদানীং
পায়জামা তার ভিজে!
করসে অপমান নাকি কোন
এম সানাউল হকে
শুইনা আহা বুক ফেটে যায়
হয় জ্বলুনি ত্বকে!