আট বছর আগে একদিন হুট করেই একটা কাজ শুরু করেছিলাম। দ্রুতই তিন ধরনের তিন চাকুরি, সময়ের প্রয়োজনে নিজেকে ভিন্নভিন্নভাবে তৈরী করা, অনভ্যস্থতা, ভুল করা, বিরক্তি- সে সময়ের এক মাত্র ‘বিনোদন’ ছিল রাতভর বিভিন্ন ব্লগে কমেন্ট। রাতভর কীবোর্ডে ঝড় তুলে তারপর সকালে ঘুম ঘুম চোখে অফিস, সেখানে কফির পর কফি পান সটান থাকার জন্য। সেই অনুভূতিকে আরেকটু বাড়ানো গেলো রাস্তায় স্টিকার লাগিয়ে। সচলের কয়েকজন মিলে চাঁদা তুলে স্টিক
যারা বলছে বিভেদ তৈরির দায়ভার প্রগতিশীলদের উপরে তারা মূলত বামাতী। এই বামাতীরা প্রতিটা হত্যাকাণ্ডের পরে প্রথম যে প্রশ্নটি প্রচার করে "মুসলিম জঙ্গিরা যে খুন করেছে তা আপনি কিভাবে বুঝলেন?
কেমন আছে বাংলাদেশ এই প্রশ্নের উত্তর দেওয়া এখন খুব কঠিন কিছু না। চারিদিক থেকে ঘনিয়ে আসা অন্ধকার ক্রমশ ঘিরে আসছে বাংলাদেশে এ কথা আমরা সবাই জানি। না ভুল বললাম, সবাই জানি না, ধর্মান্ধতা আর জঙ্গিবাদের বিস্তারের চেয়ে ও উন্নয়ন যাদের কাছে বড় কথা, জিডিপি আর চ্যাম্পিয়ান অব আর্থ পুরষ্কার পাওয়াটা বড় অর্জন মনে করে যারা, তাদের কাছে বাংলাদেশ ভালো আছে, ভীষন ভালো আছে। শুধু রাজনীতি বিশ্বাসে দলান্ধ মানুষ না, মূল ধার
প্রগতিশীলদের মধ্যে আমরা যারা সক্রিয়ভাবে রাজনীতির সাথে যুক্ত নই, বা কখনও মাঠ পর্যায়ের রাজনীতি করিনি তাদেরও কিন্তু একটা রাজনৈতিক চেতনা আছে। এই চেতনা কখনও আওয়ামী লীগের অনেক উদ্যোগকে সমর্থন করে, কখনও বাম উদ্যোগকে সমর্থন করে। আবার এই দুই পক্ষেরই নানা কাজের সমালোচনাও করে। কিন্তু একটা ব্যাপারে আমাদের সবার মিল এখানে যে, আমরা ধর্মান্ধতা, অন্ধকারের বিরুদ্ধে কথা বলি, যুদ্ধাপরাধীদের বিচারও চাই। পার্টিজান অবস্
সকালে ঘুম থেকে উঠতেই ফেবুতে দেখলাম খবরটা। হতবিহবলভাবে টিভি খুললাম, চ্যানেল ঘুরিয়ে সময় টিভিতে গেলাম। দেখলাম একটা টক শো শুরু হচ্ছে, গুরুগম্ভীর মধ্যবয়স্ক সঞ্চালক বসে আছেন তিনজন একইরকম গম্ভীর অতিথিকে নিয়ে। পিছনের স্ক্রিনে এখন পর্যন্ত মৃত সব ব্লগারদের ছবি। বুঝলাম আজকের হামলা নিয়ে আলোচনা হবে।
দুর্গাপূজা বাঙ্গালি হিন্দু সম্প্রদায়ের প্রধান ধর্মীয় উৎসব।
২০০১ সালেও দুর্গাপূজা এসেছিল এই জনপদে। সেবার মহালয়া ছিল অক্টোবরের ১৭ তারিখ, সোমবার। ২২ তারিখ ষষ্ঠী পূজার মাধ্যমে পূজা শুরু আর ২৬ অক্টোবর শুক্রবারে বিসর্জনের মাধ্যমে পূজা শেষ।
ইন্ডিয়ায় গত জুন মাসে তাদের সুপ্রিম কোর্টের আদেশে প্রি-মেডিক্যাল এক্সাম (AIPMT = All India Pre Medical Test ) বাতিল হয়েছিল কারণ তাদের ওখানেও প্রশ্ন ফাঁস হয়েছিল। ৩মে ২০১৫ পরীক্ষাটা অনুষ্ঠিত হয়েছিল, ইন্ডিয়ার সবগুলো প্রদেশ জুড়ে এই পরীক্ষাটা হয়, অংশ নিয়েছিল প্রায় ৬ লাখ ৩০ হাজার শিক্ষার্থী। প্রশ্ন ফাঁস হয়েছিল মূলত হরিয়ানায়, বিক্রি হয়েছিল ১৫-২০ লাখ রুপী করে। সেখানকার পুলিশ প্রশ্ন ফাঁসের ঘটনায় সেদিনই গ্রে
সকালে অফিস এসে বাংলাদেশের একটা শীর্ষস্থানীয় অনলাইন নিউজ পোর্টাল খুলতেই চোখে পড়ল খবরটা। 'হজ ব্যবস্থাপনা নিয়ে সমালোচনা করায় আ.লীগ নেতার ৫৭ ধারার মামলা, গ্রেফতার ২' শিরোনামে খবরটার সারমর্মঃ মোহন কুমার মন্ডল নামক এক ভদ্রলোককে ৫৭ ধারার আওতায় সাতক্ষীরার শ্যামনগরে গ্রেফতার করা হয়েছে, 'ধর্মীয় অনুভূতিতে আঘাত হানার' অভিযোগে। বাদী হিসেবে মামলা করেছিলেন শ্যামনগর সদর উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি আকবর কবীর। মন্ড
মাত্র কিছুদিন আগেই বেসরকারী বিশ্ববিদ্যালয়ের টিউশন ফি'র উপর সাড়ে সাত শতাংশ হারে ভ্যাট নির্ধারনকে কেন্দ্র করে দেশে বেশ উত্তাল পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছিল। ছাত্রদের আন্দোলন ও দাবীর মুখে সেই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার করে নেয়া হয়। উন্নয়নশীল দেশ হিসেবে বাংলাদেশের বার্ষিক বাজেট প্রতিবছরই হু হু করে বাড়ছে। বাড়তি টাকার ব্যবস্থা করতে তাই সরকারকে নানান পদক্ষেপ নিতে হয় যার মাঝে ভ্যাট নির্ধারন অন্যতম। তবে নিত্য নতুন অদ্ভুত খাতে ভ্যাট আরোপ করার আগে যেগুলো আগে থেকেই প্রচলিত সেখানে নজরদারি বোধহয় আরেকটু বাড়ানো দরকার। সেই প্রসঙ্গেই দুটি ঘটনা তুলে ধরতে যাচ্ছি।
বাবা যখন খোকার সাথে রাস্তা হবেন পার,
হঠাৎ করেই পথের কোনায় নজর গেল তার।
"নাউজুবিল্লা" বলেই তিনি বসেন কেটে জিব,
দিনের আলোয় করছে এ কী নাপাক দুটি জীব?
সাধেই কি লোক কুত্তা বলে? করছেটা কী! শিট!
একটা পেতে, আরেকটা তার পেছন থেকে ফিট!
দেখলে খোকা ভাববেটা কী, ভাবতে বাবার কান
টুকটুকে লাল হতেই মারেন খোকার হাতে টান!