আমার অভিজ্ঞতা বলে যে লিনাক্স শব্দটার সাথে চার ধরনের মানুষ জড়িত থাকে - যারা কখনো লিনাক্সের নাম শুনেননি, যারা লিনাক্সকে ভয়াবহ ভালবাসেন, যারা লিনাক্স ব্যবহার করতে ভয় পান এবং যারা লিনাক্স নিয়ে উল্টোপাল্টা অমূলক কথা বলে বেড়ান। পয়লা দু'দলকে নিয়ে কোন সমস্যা হয়না। কিন্তু শেষের দু'দল একটির সাথে আরেকটি ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। লিনাক্স নিয়ে বিভিন্ন ভ্রান্ত ধারণার উৎপত্তি সাধারণত শেষের এ দু'দল থেকেই ঘটে থাকে। এসব ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে অনেকে লিনাক্স শব্দটি শুনলেই উল্টোদিকে দৌড় দেবার ধান্দায় থাকেন। তাই ভাবলাম এসব ভ্রান্ত ধারণাগুলোকে একহাত দেখে নেবার জন্য ধাপে ধাপে একটা সিরিজ বের করা দরকার। সেই ভাবনারই একটি ছোটখাট ফসল "লিনাক্সভ্রান্তি" সিরিজ। আমি চেষ্টা করব "লিনাক্সভ্রান্তি" সিরিজটিতে লিনাক্স নিয়ে প্রচলিত বিভিন্ন ভ্রান্ত ধারণাগুলোকে দূর করতে, যাতে করে লোকজন উল্টোদিকে না দৌড়ে অন্তত ঠিক দিকে দৌড়তে পারে। আর এ সিরিজটিতে "লিনাক্স" বলতে সামগ্রিকভাবে "উবুন্টু"কেই ধরা হচ্ছে/হবে।
[justify]১
আমাদের সূর্য এখন প্রায় মাঝবয়েসী নারীর মতন, মনিকা বেলুচ্চির মতন সূর্য আমাদের এই প্রপঞ্চ শীতে আন্তরিক রোদ নিয়ে আসে, আমরা সেই রোদের পানে সাইকেলআরোহী বালকদের মতন উষ্ণ কাতরতা নিয়ে চেয়ে থাকি। আমাদের সূর্যের বয়েস এখন প্রায় ৪.৫ বিলিয়ন, তাকে পাড়ি দিয়ে হবে কম বেশি আরো এতগুলো বছর, অর্থাৎ সূর্যের বয়েসকাল আনুমানিক দশ বিলিয়ন বছর। কিন্তু বয়েসের শেষসীমায় পৌঁছে সূর্য আর মাঝবয়েসী নারীর মতন আকাঙ্ক্ষার হবে না, সে বদমেজাজি অত্যাচারি প্রাচীন জমিদারদের মতো লাল হয়ে যাবে, লাল দানবে পরিণত হবে।
বোকা জনগন। জানে না তথ্য জানা মৌলিক অধিকার। সরকারকে তাই পয়সা খরচ করে SMS পাঠাতে হয় দুইদিন পরপর। অধিকার বজায় রাখতে গিয়ে আজকে গেলাম তথ্য মন্ত্রনালয়ে।
ওয়েবসাইট খুলেই প্রথমে দেখি দুই বছরের অর্জন জ্বলজ্বল করছে একটা লিংকে
[justify]উবুন্টুর সাথে প্রথম পরিচয়ে প্রেম হবার ব্যাপারটা নাটকীয় ছিল কোন সন্দেহ নেই, সাধারণত এই প্রেম বেশিদিন টিকে থাকে না আমার অনেক ব্যাপারেই, কিন্তু দেখা গেল এই প্রেম জেমসের কুসুম কুসুম প্রেম থেকে একেবারে ডিম সিদ্ধের মত অবস্থা হয়ে গেছে। আমার ল্যাপিতে এক পর্যায়ে আমি ডেডিকেটেড ভাবে উবুন্টু লোড করে ব্যবহার করতে লাগলাম। যাত্রা শুরু হয়েছিল উবুন্টু ৯.০৪ দিয়ে, সময়ের সাথে দেখা গেল নতুন নতুন আপগ্রেড আসছে
আমার অভিজ্ঞতা বলে যে লিনাক্স শব্দটার সাথে চার ধরনের মানুষ জড়িত থাকে - যারা কখনো লিনাক্সের নাম শুনেননি, যারা লিনাক্সকে ভয়াবহ ভালবাসেন, যারা লিনাক্স ব্যবহার করতে ভয় পান এবং যারা লিনাক্স নিয়ে উল্টোপাল্টা অমূলক কথা বলে বেড়ান। পয়লা দু'দলকে নিয়ে কোন সমস্যা হয়না। কিন্তু শেষের দু'দল একটির সাথে আরেকটি ওতোপ্রতোভাবে জড়িত। লিনাক্স নিয়ে বিভিন্ন ভ্রান্ত ধারণার উৎপত্তি সাধারণত শেষের এ দু'দল থেকেই ঘটে থাকে। এসব ভ্রান্ত ধারণার বশবর্তী হয়ে অনেকে লিনাক্স শব্দটি শুনলেই উল্টোদিকে দৌড় দেবার ধান্দায় থাকেন। তাই ভাবলাম এসব ভ্রান্ত ধারণাগুলোকে একহাত দেখে নেবার জন্য ধাপে ধাপে একটা সিরিজ বের করা দরকার। সেই ভাবনারই একটি ছোটখাট ফসল "লিনাক্সভ্রান্তি" সিরিজ। আমি চেষ্টা করব "লিনাক্সভ্রান্তি" সিরিজটিতে লিনাক্স নিয়ে প্রচলিত বিভিন্ন ভ্রান্ত ধারণাগুলোকে দূর করতে, যাতে করে লোকজন উল্টোদিকে না দৌড়ে অন্তত ঠিক দিকে দৌড়তে পারে। আর এ সিরিজটিতে "লিনাক্স" বলতে সামগ্রিকভাবে "উবুন্টু"কেই ধরা হচ্ছে/হবে।
গত কয়েকদিন আগে হয়ে গেলো মহাকাশে প্রথম মানব বিচরণের (এপ্রিল ১২, ১৯৬১) সুবর্ণজয়ন্তী| যে মানুষটির চেহারা এরসাথে মনে ভেসে ওঠে তিনি ইউরি গ্যাগারিন| কৃষকের ঘরে জন্মানো ৫ ফুট ২ ইঞ্চি উচ্চতার এই মানুষটি মানব সভ্যতার উজ্জলতম নক্ষত্র হয়ে থাকবেন চিরকাল| মহাকাশ থেকে ভেসে আসা প্রথম মানুষের প্রথম কথাটা ছিল "পৃথিবীটা দেখছি!
কী যেন বলে অনুভূতিটাকে? নস্টালজিয়া। যতবারই বাঁশির সুরে শুনি ‘আমার দেশের মাটির গন্ধে...’ ততবারই অব্যর্থ ভাবে আক্রান্ত হই নস্টালজিয়ায়। এইতো গতকালই চ্যানেল পাল্টাতে পাল্টাতে হঠাৎ চলে গেলাম বিটিভি তে। সেখানে হচ্ছে ‘মাটি ও মানুষ’। আমার ছোটো বোন, এই সেইদিন যার জন্ম হলো, সেও নাকি নস্টালজিয়ায় আক্রান্ত, এর সূচনা সংগীত শুনে! বিটিভিতেই থিতু হলাম তাই। এবারের পর্ব মধু চাষীদের নিয়ে।
=============================================
পৃথিবীর মোট কার্বনের মজুদ ৭৫ মিলিয়ন বিলিয়ন মেট্রিক টনের চেয়েও বেশি। ধরিত্রী, এর জল, মাটি, আর বায়ুমণ্ডলে নিয়ত চলছে এক বিপুল কার্বন লন্ডারিং প্রক্রিয়া। কার্বন চক্রে প্রত্যেকেরই নিজস্ব একটা স্থান আছে, যতক্ষণ পর্যন্ত না আরেকটা স্থান সে পায়। বাতাস এবং পানি, ব্যাকটেরিয়া, তরুর দল, এবং জীবজন্তু কার্বন চক্রে একে অপরের মধ্যে পথ খুঁজে নেয়, অনাদিকাল ধরে। অথচ, আমাদের কার্বন যুগে, অর্থনৈতিক কার্যক্রমের কারণে ভূতাত্ত্বিক সময় মাত্র এক জীবনে এসে ঠেকেছে। কী করে হলো কার্বন ও প্রাণের উদ্ভব? কীভাবে বিবর্তনীক সৃষ্টিশীলতা কার্বনের বাতাস, সমুদ্র আর ভূমিতে চক্র কাটার দিক পালটে দিল? আবার কীভাবেই বা শুধুমাত্র গত ১৫০ বছরে বৈজ্ঞানীক, শিল্পপতি, এবং ভোক্তার দল এক শিল্পঘটিত কার্বন চক্রের জন্ম দিলো – মিলিয়ন মিলিয়ন বছরের জমে থাকা ভূতাত্ত্বিক তলানিকে হঠাৎ উড়িয়ে দিলো বায়ুমণ্ডলে? কীভাবে বিবর্তন এবং মানব প্রযুক্তি একই রকম সমস্যাকে মোকাবিলা করে, বিবর্তনে প্রযুক্তির অবস্থান কোথায়, এবং কীভাবে কার্বনের এই জগত কাজ করে – এই সব প্রশ্নের উত্তর আর কিছু মৌলিক ধারণা দেবার জন্য এরিক রোস্টন লিখেছেন ‘কার্বন যুগ’ বইটি। সেই বইয়ের অনুবাদ চলছে। (গত পর্বের পর) আজকে থাকছে মুখবন্ধের বাকিটুকু।
=============================================
যাই হোক এই লেখার আসল উদ্দেশ্যে আসি। এখানে আপনাদের একটা অসম্ভব সহজ বুদ্ধি শিখাবো। কিভাবে সহজে আপনার বন্ধুকে বোকা বানাতে পারেন এই দিনে