কেন জিএম-খাবারকে (genetically modified food) না বলতে চাই, তার কারণ দেখিয়ে ছিল আমার আগের লেখা। বিপক্ষে মতামতই বেশী পড়েছে। আমাদের দেশের মতো গরীব একটি দেশে যদি খাদ্য-সংকট সমাধানের ধুয়ো তুলে জিএম প্রযুক্তির মুলো ঝুলিয়ে দেয়া হয়, তাতে মতামত বিপক্ষেই থাকা স্বাভাবিক। এতে মনসানটো বা এই জাতীয় বিশাল বাণিজ্য সংস্থার বীজবানিজ্যিক নয়া-উপনিবেশিক রাক্ষসের ছোবলের সামনে ভারতের দুই লক্ষ গরীব তুলাচাষী কেন আত্মহত্যা ক
ব্রিটেনের বৈজ্ঞানিক মহলে খাদ্য-বিষয়ক গবেষণায় খুব নামডাক ড: আরপাদ পুজতাই এর। ছোট্ট একটি সাক্ষাতকার দিলেন ব্রিটিশ টেলিভিশনে। বললেন, “জিটি-খাদ্যের কার্যকরীতা নিয়ে কোনো সন্দেহ নেই আমার। কিন্তু এটি বৈধ করার আগে অবশ্যই সুদূরপ্রসারী পরীক্ষা নিরীক্ষার দরকার। বর্তমান এই অবস্থায় এই প্রযুক্তির কোনো ধরণের খাদ্য গ্রহণ করতে রাজি নই আমি”। নিজের বক্তব্যের স্বপক্ষে নিজের কিছু পরীক্ষার ফলাফল তুলে ধরলেন তিনি। কয়েকট
বছর তিনেক আগে কিনেছিলাম স্যামস্যাং জিটিএস-৫৬০০ মডলের একটা মোবাইল ফোন। আমার সাধ্যের মধ্যে এটাই সবচেয়ে ভালো ক্যামেরার ফোন। অবশ্য ফটোগ্রাফীর উদ্দশ্যে আমার ছিল না। বুনো গাছপালার প্রতি আমার দুর্ণিবার আকর্ষণ সেই ছেলেবেলা থেকে। ফোনটা হাতে পাওয়ার পর পর অসনকটা খেলাচ্ছলে ঝোপঝাড়ের ছবি তুলতাম, বিশেষ করে গ্রামে গেলে। দু’বছরে হাজার তিনেক ছবি তোলার পর মনে হঠাৎ একদিন মনে হলো, ছবি যখন রয়েছে তখন বুনো গাছপালাগুলো নি
সচলায়তনে কিছুদিন আগের একটা লিখা পড়লাম "স্মার্টফোন কি আসলেই দরকার"। বেশ চমত্কার একটা লিখা কারণ লেখক নিজের তার নিজের দিকগুলো বিবেচনায় এনে খুব কাঠামোগতভাবে লিখাটি লিখেছেন। তবে উপসংহারে এসে আমার মনে হলো যারা স্মার্টফোন এখনো ব্যবহার করেন নি তাদের মনে হতে পারে এই জিনিসটা তো একদমই বেকাজের। তাই আমি নতুনদের কথা বিবেচনায় রেখে আমার নিজের দৃষ্টিকোণ থ
[শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের সিএসই বিভাগের শিক্ষক হিসাবে ৪ বছরে (২০০৯-২০১৩) ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে অনেক ধরনের কাজ করেছি। এই সময়ে হওয়া বিভিন্ন তিক্ত, মজার এবং গুরুত্বপূর্ণ কিছু অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্যেই আমার এই লেখা। আমার বিশ্বাস পাঠকেরা ভর্তি পরীক্ষার ভেতরের অনেক বিষয়ে নতুন কিছু ধারণা পাবেন এই লেখাটা থেকে। বিশেষ করে যারা ভর্তি পরীক্ষা নিয়ে অনেক কথাবার্তা বলছেন, কিন্তু আসলে এতে কী কী
স্মার্টফোন নিয়ে আগ্রহ আছে, কিন্তু অতগুলো টাকা খরচের আগে ভালভাবে জেনে নেয়া দরকার, তাই প্রায়ই বিভিন্ন ফোনের রিভিউ পড়ি। রিভিউগুলোতে টেকনিক্যাল দিকগুলো বেশ বিস্তারিত তুলে ধরা হয়। তবে সেই তথ্যগুলো আমার সিদ্ধান্ত গ্রহণকে প্রভাবিত করতে পারেন না -- কারণ আমার নিজের আসলে কতটুকু এই অতিরিক্ত স্মার্ট-চাহিদাগুলো আছে (চাহিদা = যার জন্য খরচ করা যায়, অর্থনীতির ভাষায়) তা ঠিক
হিমু গুডরিডস নিয়ে একটা লেখা প্রকাশ করেছে সম্প্রতি। গুডরিডস যে সমস্যাটির সমাধান করে সেটা হচ্ছে বইকে কেন্দ্র করে একটা সোশ্যাল নেটওয়ার্ক তৈরী করা। বন্ধুরা কে কি পড়ছে, কে কি রিভিউ করছে সেসব জানার ফলে বই পড়ার আগ্রহ তৈরী হয়। নিঃসন্দেহে একটা বই কেন্দ্রিক সামাজিক আলোচনার ক্ষেত্র প্রসারে জুড়ি নেই গুডরিডসের।
আজকাল খুব একটা পত্রিকা পড়া হয় না। টিভিও তেমন একটা দেখা হয় না। টিভির রিমোট থাকে বউ আর বোনের হাতে। ওরা সিরিয়াল দেখে। ওদের হাত থেকে রিমোট পেলে সংবাদ চ্যানেলগুলোতে একটু ঘুরে এসে ন্যাশনাল জিওগ্রাফি, এইচবিও অথবা স্টার মুভিজে গিয়ে থিতু হই। গত পরশু সংবাদ চ্যানেল ঘুরতে ঘুরতে চ্যানেল২৪-এ এসে দেখি, মির্জা ফখরুল সাক্ষাত্কার দিচ্ছেন। তিনি আগামী নির্বাচন নিয়ে বিএনপি’র ভাবনাচিন্তার কথা বলছেন। তার বক্তব্য শুনতে থ
গতকাল বিডিনিউজের পাতায় চোখ বুলাতে যেয়ে একটা খবরে আটকে গেলাম। খবরের শিরোনাম, সরকারি সব অফিসে ওয়াইফাই। আপাতদৃষ্টিতে অত্যন্ত আনন্দের সংবাদ। তথ্য প্রযুক্তির পথে আমরা এখনো বেশ পিছিয়ে, বিশেষ করে সরকারি পর্যায়ে। সেই বিবেচনায় নিঃসন্দেহে খুশি হওয়ার মতো খবর। কিন্তু খুশিটা একটু ম্লাণ হয়ে গেলো কয়েকটা জিনিস চিন্তা করে। সে চিন্তাগুলি সব
আজ রাতে বিডিনিউজে প্রকাশিত একটা খবরে অনেকেই দুশ্চিন্তিত হয়েছেন। কেউ কেউ বিরক্ত হয়েছেন। খবরটির শিরোনাম, ইন্টারনেট আপলোড গতি কমলো।