[justify]
মহিউদ্দিন আহমদ ২৯ ডিসেম্বর ২০১১ তারিখে দৈনিক প্রথম আলোতে “টিপাইমুখ বাঁধ তৈরি করা কেন জরুরি” শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখেছেন। বলতে দ্বিধা নেই তথ্যগত ও ভাষাগত বিচারে নিবন্ধটিকে আমার অত্যন্ত একপেশে মনে হয়েছে। আমি এই নিবন্ধে তার বক্তব্যের অযৌক্তিক দিকগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করব।
কমোড দেখেননি এমন লোক খুঁজে পাওয়া বাংলাদেশে অসম্ভব নয়। আর কমোডের ব্যবহার কিভাবে করতে হয় জানেন না সেরকম লোকেরও অভাব নাই দেশে। তবে কমোড সঠিকভাবে ব্যবহারের তরিকা জানেনা বিদেশেও এরকম লোক পাওয়া যায় বলেই মনে হয়। না না প্রবাসী বাঙালী না, একেবারে প্রথম বিশ্বের আসল এবং খাঁটি বিদেশীর কথাই বলছি। সেজন্যই জাপানে টয়লেটের দরজার ভেতরের দিকে কিংবা কমোডের ঢাকনার উপরে, অথবা টয়লেটের ভেতরে এমন কোন জায়গায় - যে
[justify]গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা ডঃ গওহর রিজভী সম্প্রতি The Daily Star এ "Tipaimukh: A plea for rational and scientific discussion" শিরোনামে একটি নিবন্ধ লিখেছেন। তার এই নিবন্ধ দৈনিক প্রথম আলোতে "টিপাইমুখঃ যৌক্তিক ও বৈজ্ঞানিক আলোচনার অনুরোধ" শিরোনামে বাংলায় অনূদিত হয়েছে। বলার অপেক্ষা রাখেনা যে ডঃ রিজভীর এই নিবন্ধ তার সম্প্রতি ভারত সফরের অভিজ্ঞতার আলোকে লেখা।উল্লেখ্য যে, টিপাইমুখ নিয়ে সাম্প্রতিক কালে বাংলাদেশ-ভারত কূটনৈতিক আলোচনার নিমিত্তে ডঃ গওহর রিজভী ও মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর আরেক উপদেষ্টা ড. মসিউর রহমান দিল্লী সফর করেন। সেখান থেকে ফিরে এসে সাংবাদিক সম্মেলনে তিনি উল্লেখ করেন যে, বরাক নদীর ওপর টিপাইমুখে বাঁধ হলেও তাতে বাংলাদেশের ক্ষতি হবে না এবং তিনি মনে করেন যে টিপাইমুখে বাঁধের কারণে বাংলাদেশের ক্ষতি হবে বলে যে কথাগুলো উঠেছে, তার সবই ভিত্তিহীন। বলতে দ্বিধা নেই ডঃ রিজভীর এই নিবন্ধ সেই সাংবাদিক সম্মেলনে তার মতামতেরই আনুষ্ঠানিক রূপ। এখানে বলে নেয়া ভাল যে তার এই নিবন্ধের অনেক অংশেই আমার দ্বিমত রয়েছে। শুধু তাই নয় তিনি এই নিবন্ধে পানিসম্পদ কৌশলগত দিক থেকে কিছু ভুল তথ্য দিয়েছেন। আমার এই নিবন্ধে তার লেখার কিছু অসংগতি এবং যেসব বিষয়ে বাংলাদেশের স্বার্থবিরোধী মতামত রয়েছে তার ব্যবচ্ছেদ থাকবে।
ছাদের উপরে বাগান করা নতুন কোন বিষয় নয়। তবে সবুজ ছাদ বা গ্রীন রুফ বলতে এই বাগান করার বিষয়টাকে দুই একটা টবের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে একটা বিশেষ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া বুঝানো হয়ে থাকে। উইকিপিডিয়া অনুসারে একটা ভবনের ছাদ পুরোপুরি বা বা কিছু অংশ পানি নিরোধী আবরণের উপরে বৃদ্ধি উপযোগী কোন মাধ্যমে জন্মানো গাছপালা দিয়ে আচ্ছাদিত থাকলে একে green roof বা সবুজ ছাদ বলা হয়। এটার মধ্যে শিকড় প্রতিরোধী স্তর, পানিনিষ্কাশন
১. কৃষি
সম্প্রতি প্রথম আলোর “আলু চাষে টানা দুই বছরের লোকসানে শঙ্কিত কৃষক”১ এবং কালের কন্ঠের “হিমাগারের ৯ লাখ টন আলু নিয়ে বিপাকে জয়পুরহাটের কৃষক”২ শিরোনামের সংবাদ দু’টি পড়ে মনটা খারাপ হয়ে গেল।
যানজট বা যাতায়ত ব্যবস্থাপনায় বাস সবসময়ই প্রাইভেট কারের চেয়ে বেশি আদরনীয় কারণ, একই সংখ্যাক যাত্রী বহন করার জন্য যতগুলো বাস লাগে সেগুলোর বদলে কার ব্যবহার করলে তা অনেক বেশি রাস্তা দখল করে যানজট বাড়ায়। যেমন: ১২০ জন যাত্রী বহন করতে ৩০টা কার কিংবা ৩টা বাস লাগবে। ৩০টা প্রাইভেট কারের চেয়ে ৩টা বাস রাস্তায় এবং পার্কিংএ অনেক কম জায়গা নেয়। এছাড়া জ্বালানী খরচের কথা চিন্তা করলেও ৩০টা কারের চেয়ে ৩টা
ছুটির দিনের সকালবেলার ঘুমটা নষ্ট হল মায়ের চ্যাঁচামেচিতে। ঘটনা হল চা ছাঁকার ছাঁকনি নাকি ফুটো হয়ে গেছে। চা ঢালতে গেলে চা পাতা সব কাপে পড়ে যাচ্ছে। এ কি ব্যাপক সমস্যা! কাপের তলায় যদি চাপাতা জমা হয়ে থাকে চায়ের স্বাদে কি পার্থক্য হয় আমি জানি না, তবে আলোর ছাঁকনি দিয়ে আলোটা ছেকে নিয়ে এরপর ছবি তুললে পাওয়া যেতে পারে এক্কেবারে ভিন্ন বৈশিষ্ট্যের ছবি। এই ছাঁকনি বা ফিল্টার নিয়ে আজকে ব্লগাব।
ফিল্টার
সাবমেরিন কেবলে যুক্ত হওয়ার আগে বাংলাদেশ বহির্বিশ্বে ইন্টারনেটে যুক্ত হওয়ার জন্য ভিস্যাটের উপর নির্ভর করত। ভিস্যাটের মাধ্যমে তথ্য আদানপ্রদান অনেক ধীরগতির এবং অনির্ভরযোগ্য। তাই প্রয়োজন ছিলো দ্রুততর ফিজিক্যাল মাধ্যমে বহির্বিশ্বে যুক্ত হওয়া। অপটিক্যাল ফাইবারের মাধ্যমে তথ্য আদানপ্রদান অবিশ্বাস্য রকমের দ্রুতগতির, তাই একটা বহুজাতিক কনসোর্টিয়াম গঠন করে সমুদ্রের নীচ দিয়ে বয়ে যাওয়া অপটিক্যাল ফাইবারের সংয
গত ২রা নভেম্বর,২০১১ তারিখে বাংলাদেশ ও রাশিয়ার মধ্যে পারমানবিক বিদ্যুৎ উৎপাদন সংক্রান্ত এক চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়। চুক্তিতে বাংলাদেশের পক্ষে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি মন্ত্রী ইয়াফেস ওসমান এবং রাশিয়ার পক্ষে রাষ্ট্রীয় আনবিক শক্তি সংস্থা(ROSATOM)-এর মহাপরিচালক সের্গেই কিরিয়েঙ্কো সাক্ষর করেন। এই চুক্তি অনুযায়ী রাশিয়া বাংলাদেশের পাবনার ঈশ্বরদীর রূপপূর-এ ১০০০ মেগাওয়াটের দুটি বিদ্যুৎ কেন্দ্র তৈরি করবে। চুক্তির বি