কয়েকদিন আগে আমার আলমা ম্যাটার শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মারামারিতে শহরের অন্য একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন ছাত্রলীগ সদস্য মারা গেছে। এখন যেহেতু সবার হাতে হাতে ক্যামেরা ওয়ালা মোবাইল ফোন আছে কিভাবে কিভাবে যেন ক্যাম্পাসের কিছু মানুষ ওই সময়কার কিছু ছবি তুলে ফেলেছে এবং কয়েক দিন পরে [url=https://www.facebook.com/groups/sustian/permalink/1018076638217801/]আমাদের বিশ্
গবেষণার কাজে এই ক'দিন আগেই পোস্ট করেছিলাম "পুলিশের সমস্যা কি" এরকম একটা প্রশ্ন- ফেসবুক পেজে এবং আমার ব্যক্তিগত প্রোফাইলে। মোটামুটি দুই জায়গা মিলিয়ে হাজার খানেক উত্তর পেয়েছি।অনেকেই তাঁদের ব্যক্তিগত অভিজ্ঞতার কথা বলেছেন , যেগুলো পড়ে এই বাহিনীর একজন সদস্য হিসেবে খুব কষ্ট অনুভব করেছি।নিজেকে ভুক্তভোগীর জায়গায় কল্পনা করে গা শিউরে উঠেছে। কাজেই, একজন পুলিশ অফিসার হিসেবে এধরণের পরিস্থিতিতে কি করবেন সেটি জা
'এক্সপোর্ট কোয়ালিটি' বেশ বড় করেই মোড়কের গায়ে লেখা। যেভাবে বসে আছি তাতে কীসের মোড়ক সেটা ঠিক ঠাহর করা গেল না। মোড়কের গায়ে বাকি লেখাগুলো ছোট ছোট, পড়া যাচ্ছে না চেয়ারে বসে। মাথাও নাড়াতে পারছি না ইচ্ছামত, কারণ আমার মাথা এখন আর পুরোপুরি আমার নিয়ন্ত্রণে নেই, আরেকজনের সুবিধামতো মাথার অবস্থান ঠিক রাখতে হচ্ছে। চুল কাটাচ্ছি।
কাঁপছে জাতি, ভীষণ জ্বরে
গোলাম আজম মরার পরে
গুষ্টি বেঁধে নামাজ ঘরে
মাগছে পানাহ, খোদাতা’লায়
মুনশি যখন জুতো মারে
সুশীল চেপে ধরে তারে
ফেনিয়ে ওঠা কথার ভারে
মানবতার গল্প শোনায়
ইতিহাসকে হারিয়ে খোঁজা
অস্বীকার আজ বড়ই সোজা
রাজাকারের শবের বোঝা
বাংলা মায়ের দূষণ বাড়ায়
মুক্তিসেনা, কষ্ট বুকে
রক্তে ভেজা হতাশ চোখে
ব্যাঘ্র জাতির তামশা দেখে
তীব্র ঘৃণায়, তীব্র ঘৃণায়।
‘নাদ’।
সংস্কৃত ‘নাদ’ শব্দ থেকেই এসেছে নদী শব্দটি ।
‘নাদ’ অর্থাৎ ‘শব্দ’। যে জলপ্রবাহ শব্দ করে, ওরা নাদবতী। নাদবতী মানেই নদী।
মহর্ষি যাস্ক নিজেকে প্রশ্ন করলেন, ‘নদ্য কম্মাৎ?’ অর্থাৎ কেন ওরা নদী?
তিনি নিজেই জবাব দিলেন ‘নদনা ইমা ভবন্তি শব্দবত্যঃ’। অর্থাৎ শব্দ করে বলেই।
বাসা থেকে ভার্সিটি যাওয়ার জন্য সবসময় শাটল বাস সার্ভিসই ব্যবহার করা হয়। বেশি দূর না অবশ্য, হেঁটে যেতে ২৫ মিনিটের মত লাগে। কিন্তু বাস থাকলে ২৫ মিনিট হাঁটার হ্যাপা কে পোষায়? কিন্তু আজ হাঁটতে হলো।
একবিংশ শতাব্দীতে পৃথিবী যখন দুর্বার গতিতে এগিয়ে চলেছে, ঠিক তখনই আমাদের দেশে শুরু হয়েছে উল্টোযাত্রা। কোথায় ছেলেমেয়েরা জ্ঞানের আলোর মুখ দেখবে, সেখানে তাদের হাতছানি দিয়ে পিছু ডাকছে আদিম অন্ধকার। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে সবকালেই ধর্ম একটা ফ্যাক্টর। আজও এর ব্যতিক্রম ঘটেনি। কবে ঘটবে তাও কেউ বলতে পারে না। অ্যালেক্স রাদারফোর্ডেও লেখা ‘মুঘল’ সিরিজগুলো পড়ে বোঝা যায়, সেই পঞ্চদশ শতাব্দীতে মানুষ ধর্মটাকে যত সহজভ
দূর সম্পর্কের এক আত্নীয়ের সাথে হঠাৎ দেখা।দূর সম্পর্কের হলেও একটা সময় বেশ যোগাযোগ ছিল।ব্যস্ততা আর সময়ের অভাবে এখন আর তেমন একটা যোগাযোগ হয় না। তাই সেদিন হঠাৎ দেখা হয়ে যাওয়াতে বেশ ভালোই লাগছিল।কিন্তু কিছুক্ষণ পরেই সেই ভাল লাগা উবে গেল।তার বড় ছেলের ডিভোর্স হয়ে গেছে। ছোট একটা বাচ্চা রেখে বউ চলে গেছে।সমস্যা কি জানতে চাইলে তিনি বলবেন কি বলবেন না ভেবে কিছুক্ষণ ইতস্ত করছিলেন।পরে বললেন,আসলে আমার কপালটাই খার
গত সপ্তাহের ঘটনা। মিজোরি স্টেইটের ফারগুসন শহর। সাপ্তাহিক ছুটির দিন শনিবার দুপুর বারোটা। রাস্তার মাঝখানে দুটো কালো কিশোর বা যুবক হেটে যাচ্ছিলো। তাদের একজনের নাম মাইকেল ব্রাউন, বয়স ১৮। এক পুলিশ, ড্যারেন উইলিয়াম তাদের পাশে গাড়ি থামিয়ে তাদেরকে বলে ফুটপাথে হাঁঠতে। তারা বলে আমরা বাসার দিকেই যাচ্ছি। কিন্তু ড্যারেন ধাম করে দরজা খুলে মাইকেলের গলা চেপে ধরে এবং তার পিস্তলটি বের করার চেষ্টা করে। পিস্তলটি বের
বিডিআরের রুদ্রমূর্তি প্রথম যেদিন দেখি, সেদিনটার কথা ভাবলে আজও গায়ে কাঁটা দেয়। সাল-তারিখ বলতে পারব না। খুব ছোট। ছয়-সাত বছর বয়স হবে। আমাদেরে বাড়ির কাছে ছিল এক বড় স্মাগলারের বাড়ি। একদিন পাড়ায় বিরাট হৈ চৈ পড়ে গেল--সেই স্মাগলারের বাড়ি নাকি পুলিশে রেড দিয়েছে। সীমান্তে বিডিআরকে তখন পুলিশই বলত। বিডিআরদের পোশাকের রঙও তখন পুলিশের মতো খাকি। আর থানা থেকে পুলিশ এলে পাইকারি হারে তাদের বলত দারোগা। যাইহোক, দৌড়ে গিয়ে দেখি ভয়াবহ কাণ্ড। চার-পাঁচজন জওয়ান দুজন লোককে উঠোনে ফেলে চটকাচ্ছে।