[justify]গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে আরেকটি বিতর্ক গ্রামীণের মালিক কে? ছোট উত্তর, সরকার এবং গ্রামীণের ঋণগ্রহীতা সদস্য যারা ১০০ টাকা দিয়ে গ্রামীণের শেয়ার কিনেছেন। লম্বা উত্তরের জন্য বাকিটুকু পড়তে পারেন। টার্মিনোলজি রিভিউ দিয়েই শুরু করি।
নোটিশ : ধর্মীয় বিশ্বাস ও সংস্কার বা মুক্তচিন্তায় যাঁদের সংবেদনশীলতা রয়েছে
তাঁদের জন্য অস্বস্তিকর হতে পারে !
…
[justify] গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষুদ্রঋণের প্রকৃত সুদের হার কত সেটা বের করার চেষ্টা করেছিলাম গত পর্বে, যেটা মোটামুটি ২০% এর কাছাকাছি ১৯৯১ সাল থেকে। প্রশ্ন হচ্ছে, এই হারকে কমানো যায় কিনা গরীব মানুষের কাছে ঋণ আরো সহজলভ্য করার জন্য?
শোন শোন পুরবাসী, শোন দিয়া মন,
তেঁতুলেরি কথা আজই, করিগো বর্ণন।
ভাবিওনা এসব তেঁতুল গাছের ডালে ধরে,
রাস্তা দিয়া হাঁটিয়া যায় মনটা উদাস করে।
গাছের তেঁতুল দেখলে খোকার মুখে ঝরে লালা,
অন্য তেঁতুল দেখলে মোদের দিলে করে জ্বালা।
আমাদেরও ঝরে লালা (মুখে নয়রে বোকা!)
যৌবনেরই চাপে আজও আমরা বুড়ো খোকা।
তেঁতুল যদি নিজদেহ না করে হেফাজত,
আমরা ভাবি, ঐ দেখা যায় মালে গণিমত!
এই না ভেবে মমিন মোদের উঠিয়া দাঁড়ায়,
অনেকেই হয়তো স্বীকার করবেন যে গ্রামীন ব্যাংক নিয়ে চলমান বিতর্কের অনেকখানিই শুধুমাত্র প্রকৃত তথ্যের পর্যালোচনা থেকে নিরসন হওয়া সম্ভব। এরকম পর্যালোচনা যে নেই তা কিন্তু না; সরকার কর্তৃক গঠিত গ্রামীন ব্যাংক সম্পর্কিত রিভিউ কমিটির প্রতিবেদন (২০১১) কিংবা ফেব্রুয়ারী ২০১৩ এর গ্রামীন ব্যাংক কমিশনের অন্তর্বর্তীকালীন রিপোর্ট পড়লেও বহুল প্রচলিত অনেক গুজবের পরিষ্কার উত্তর পাওয়া যায়।
---
এবার নাহয় শব্দ দুটোর ব্যুৎপত্তি খোঁজা যাক্। বর্তমান প্রচলিত অর্থে যাঁরা ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন তাঁদেরকে আস্তিক এবং যাঁরা ঈশ্বরে বিশ্বাস করেন না তাঁদেরকে নাস্তিক বলা হলেও প্রাচীন ভারতীয় দর্শনে আস্তিক ও নাস্তিক শব্দদুটি বর্তমান অর্থে নয়, বরং এক বিশেষ অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।
---
[justify]ছোটবেলায় যখন বই পড়ার নেশাটা প্রথম মাথায় ওঠে, সেই সময়গুলোতে একটা বই হাতে পেতে অথবা পড়তে তখন আমায় মেলা কাঠ খড় পোড়াতে হত। সেইসব দিনগুলোতে আমার প্রধান অন্তরায় ছিলেন আমার মা। সারাটা জীবন অনেক রাগ করেছি, দুষেছি তাকে এই সব কারণে। আজ একটু ভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে মাকে দেখতে বসলাম। বাংলার নারীদের দেখতে বসলাম আসলে।
---
এ পর্যায়ে এসে বিচক্ষণ পাঠককে বিশেষভাবে স্মরণ করিয়ে দিতে চাই যে, দর্শন-তাত্ত্বিক জ্ঞানচর্চার অংশ হিসেবে বক্ষ্যমান লেখাটিকে কেউ যেন ব্যক্তিগত বিশ্বাস-অবিশ্বাসের ছকে ফেলে নিজের মানস-চেতনাকে অহেতুক উৎপীড়িত না করেন এবং উদারনৈতিক যুক্তিশীল অবস্থান থেকেই বিভিন্ন দার্শনিক-মতের নিজ নিজ যুক্তি-তর্কের উপস্থাপন হিসেবে উপভোগ করেন।
---
[ সাবধান, ভেতরে দর্শন আছে কিন্তু !]
…