শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের গোলচত্বরে মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য স্থাপনের বিরোধিতা নিয়ে বাংলাদেশের অনলাইন মিডিয়া এবং সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো বেশ গরম। ঘটনাটা প্রথম দিকে আমার চোখ এড়িয়ে গেলেও এই ব্যাপক শীতে একটু গরম আঁচ গায়ে লাগায় একটু নাক গলালাম। তাতে যা দেখলাম, বাংলাদেশের আবহমান কালের ঐতিহ্য বজায় রেখেই ঘটনার পক্ষে-বিপক্ষে ইতিমধ্যে বেশকটি পক্ষ তৈরী হয়েছে এবং তারা নিঃসন্দেহে সরব।
[justify]আজকে একটি ধর্ষণের গল্প বলি। হ্যাঁ, এটিও প্রতিদিনের পেপারে উঠে আসা অসংখ্য ধর্ষণের ঘটনার একটি, পার্থক্য এইটুকুই যে ঘটনাটা আমি মোটামটি কাছ থেকেই ঘটতে দেখেছিলাম।
এই গল্পটি রবির মা, রবির বাবা আর রবির। রবিরা ছিল নিম্নবিত্ত, তথাকথিত সমাজের একদম শেষ পর্যায়ের মানুষ। সাঁওতাল এই পরিবারটিতে রবির বাবা ছিলেন একজন রিকশাচালক। উনাদের আসল নাম পরিচয় আমি জানিনা, শুধু জানতাম উনারা রবির বাবা আর মা।
এক।।
বিভিন্ন বৈজ্ঞানিক সূত্র থেকে জানা যায়, বহু বছর আগে পৃথিবীর মানব সভ্যতা পুরোপুরি ধ্বংস হয়ে গিয়েছিল। এই পৃথিবীতে এক সময় মানুষ শিল্প ও বিজ্ঞান চর্চার মাধ্যমে উন্নতির পথে এগিয়ে যাচ্ছিল। এর পর বিভিন্ন ধর্মের মানুষের মধ্যে যুদ্ধের কারণে সেই সভ্যতা বিলুপ্ত হয়- প্রাচীন পৃথিবীর সৃষ্টিকর্তা (যাকে তারা ঈশ্বর-আল্লাহ-ভগবান-গড ইত্যাদি নামে ডাকতো) নিহত হন।
তার বহু বছর পর পরম করুণাময়ী সর্বশক্তিময়ী ঈশ্বরী ঠিক করেন আবার মানবী সভ্যতার জন্ম দেবেন। এই উদ্দেশ্যে তিনি প্রথম নারী এডা-কে তৈরি করেন এবং তাকে স্বর্গে বড় করে তুলতে থাকেন। এডা বড় হওয়ার পর তার খুব একা একা লাগতে থাকায় এডার ডান পাঁজরের হাড় থেকে ঈশ্বরী তৈরি করেন নতুন পৃথিবীর প্রথম পুরুষ ইভোকে। নতুন পৃথিবীর বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থ থেকে জানা যায়, ইভো ঈশ্বরীর বিরুদ্ধাচারণকারী "শয়তানী"র প্ররোচণায় এডাকে জ্ঞান বৃক্ষের ফল খেতে উৎসাহ দেন। এতে ঈশ্বরী তাদের শাস্তি দিতে পৃথিবীতে নিক্ষেপ করেন এবং তা থেকেই পৃথিবীতে নতুন মানবীসভ্যতা গড়ে ওঠে।
[justify]
এই লেখায় রবিনসন ক্রুসো প্রথমবারের মতো আরেকজন মানুষের সান্নিধ্যে আসবে। ফলে এখানে প্রথমবারের মতো দেখা দিবে সমাজ গঠনের সুযোগ। ক্রুসো সহিংসতার মাধ্যমে কীভাবে সেই সুযোগ গ্রহণ কিংবা নষ্ট করতে পারে তার কয়েকটি দিক আমরা আলোচনা করবো।
সহিংসতা (ভাবানুবাদ)
…
(২৪১)
অন্ধবিশ্বাস কোন বিশ্বাস নয়, এতে যুক্তিবোধ নেই;
অন্ধভক্তও প্রকৃতপক্ষে ভক্ত নয়,
কারণ তাদের কোন বিবেচনাবোধ থাকে না।
[justify]দখিনের দরোজা আর জানালা নিয়ে বাংলাদেশের মানুষের ভেতর ব্যাপক আকুলতা আছে, কিন্তু চোখ খুলে দেখার প্রয়োজন আছে সব দিক দিয়ে। আমি গত তিন বছর দখিনে থেকেও সারা বাংলাদেশে কাজ করেছি, দেখেছি সব আছে আমাদের কিন্তু মানুষের সবকিছু মেনে নেয়ার প্রবণতা বেড়ে গেছে। আর কিছু জিনিস শুধু আকার-আয়তন নয়, বরং মন্ত্রণায় বেড়ে গেছে বহুগুণ বেশি। বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ ধর্মান্ধ নয়, ধর্মভীরু কিন্তু সেই ধর্মভীরুতা
প্রথমে খবরটা শুধু শুনেছিলাম, দেখা হয় নাই তখনো। শোনা আর দেখার মধ্যে যে একটা বিশাল পার্থক্য আছে সেটা বুঝলাম দেখার পর। সামনা সামনি দেখলে কেমন লাগতো সেটা ভেবে রীতিমতো ভয় পাচ্ছি। হ্যাঁ, আমি বিশ্বজিতের কথা বলছি। যখন এ লেখা লিখছি তখন থেকে ঠিক ২৪ ঘণ্টা আগেও সে বেচে ছিলো। তার চোখে স্বপ্ন ছিলো, তার জীবনকে নিয়ে পরিকল্পনা ছিলো। হোকনা সে একজন দর্জির দোকানী, তাই বলে আপনার আমার চেয়ে কোনো অংশেই এগুলো কম ছিলোন
‘তোমাদের মনটা এখন কুমোরের চাকে ওপর বসানো একতাল নরম কাদার মতো। এখন তা দিয়ে তুমি যা বানাতে চাও তাই পারবে। হাঁড়ি চাইলে হাঁড়ি, কলস চাইলে কলস। কিন্তু এই কাদা যখন শুকিয়ে মাটি হয়ে যাবে কিংবা পোড়ালে বাসন-কোসন হবে তখন শত চেষ্টা করলেও তাকে একটুও এদিক-সেদিক করতে পারবে না।’ আমার এক পাইমারি শিক্ষকের বয়ান এটা।