১। ধান ভানতে শিবের গীত
ওয়েভার স্ট্রিট ধরে হেঁটে যাচ্ছি, ফুটপাথে দেখি এক প্ল্যাকার্ড, বলছে "vote against amendment 1"। কদিন ধরে নর্থ ক্যারোলাইনার যেখানেই যাই একই ঘটনা। ফেসবুক থেকে মাস দুয়েকের ছুটি নেয়ায় একটা ভালো ব্যাপার হয়েছে, বই পড়া, ডকুমেন্টারী দেখা ইত্যাদি "ভালো" অভ্যাসগুলো ফিরে এসেছে। নোভার "জাজমেন্ট ডেঃ ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন ইন ট্রায়াল" দেখছিলাম। বায়োলজি ক্লাসে বিবর্তনের অলটারনেটিভ হিসেবে "ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন" নামে সৃষ্টিতত্ত্ব পড়ানোর পায়তাড়া করছিলো স্কুলবোর্ড। অ্যামেন্ডমেন্ট ১ এর ভায়োলেশন হচ্ছে এই দাবী করে এই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে মামলা করে দেয় এক অভিভাবক।
[justify][justify][left][center][justify]আজকাল মেয়েটি একদম চুপচাপ থাকে। অফিস থেকে বাসায় ফেরার পর টুকটাক কিছু কথাবার্তা বলার পরেই হটাত করেই চুপ হয়ে যায়। কেমন যেন একটা অদ্ভুত নিরব অন্ধকার এসে গ্রাস করে নেয় তাকে। ছেলেটি বুঝতে পারে তার মনের মধ্যে একটা ঝড় উঠবে যে কোন মুহূর্তে। কিছুক্ষন চেষ্টা করে একটু ভাল রাখার, কিন্তু যখন দেখে মেয়েটি তাকে বুঝতে দিতে চায় না, তখন আস্তে আস্তে নিজেকে গুটিয়ে নেয়, সময় দেয় ম
বছর ঘুরে আবারো আসছে বি-স্ক্যানের জন্মলগ্নের সেই দিনটি। ১৭ই জুলাই। সকলের ভালোবাসা-অনুপ্রেরণায় হাঁটি হাঁটি পা পা করে বি-স্ক্যান এগিয়ে চলেছে তৃতীয় বর্ষপূর্তীর দিকে। প্রতিবারের মতোন এবারও বি-স্ক্যান এই দিনটি উদযাপনের মাধ্যমে সর্বত্র সচেতনতার বীজ বপন করতে চায়। এবার ঠিক হয়েছে প্রতিবন্ধী তথা ভিন্নভাবে সক্ষম ব্যক্তিদের জন্যে পারিবারিক এবং সামাজিক সকল প্রতিবন্ধকতা দূরীকরনে নতুন প্রজন্মের মাঝে সচেতনতা সৃষ্ট
জীবাণু বিস্ফোরণে আছি
আছি দুবেলা দুমুঠো কানামাছি খেলায়
সংসারে এমন অসংখ্য প্রাত্যহিক জীবাণু বেশ সুখে আছে
খাচ্ছে.. দাচ্ছে.. কেটে যাচ্ছে
অন্ধকারের বিপরীতে চেনাচেনা ছায়ার ফাঁকে
শহরের সমস্ত ঘনীভূত দীর্ঘশ্বাস ভর করে
মাতাল পূর্ণিমায়
রক্তিম উল্লাসে ফেটে পড়ে চাঁদ
ক্ষুদে বার্তার জন্য আঙুল চেপেচেপে
অক্ষরগুলো কেটে-ছেঁটে বারবার সাজাই।
শব্দের বনসাই
দেখে হয়তো অবাক হবেন তিনি
“একটি হুইলচেয়ারের অভাবে কারুর জীবন থেমে আছে, কারুরবা নেই কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা!
গত কয়েকটি দিন ভোর থেকে শুরু করে সন্ধ্যা পর্যন্ত ইলিশের ফেরিওয়ালারা পাঁচ মিনিট পরপর হাঁক দিয়ে গেছে । বাতাসে ইলিশের গন্ধ, রাস্তার মোড়ে মোড়ে গলি-ঘুপচিতেও রুপালি ইলিশের হাতছানি। ফেরিওয়ালাকে দাম জিজ্ঞাসা করার সাহস হয় না। তবু মাঝে মাঝে দলবদ্ধ মানুষের উৎসাহে সামিল হয়ে মুখ ফস্কে বেরিয়ে যায় - কত করে কেজি?
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে, নীতির গুন্টার গ্রাস এর আগেও সব তীরের নিশানা করে ছিলেন নিজেকে। আমার অর্থলিপ্সু জাতির জন্য আমি লজ্জিত। এমনই বাক্য ব্যয়ে আয় করেছেন অযুত-নিযুত সমালোচনা। কী বর্মে তাঁর আচ্ছাদন তৈরী! সেটা তিনি নিজেই জানেন। কিন্তু আমি অবাক হই কী মানবিক শক্তিতে সব কিছুকে এত তুচ্ছ জ্ঞান করেন তিনি!
এক টুকরো মেঘ ছুয়ে রোদ্দুরালোকিত হতে চেয়েছিলো মেয়েটি। আর দশজন মানুষের মতোন স্বাভাবিক একটি জীবন যাপন করতে চেয়েছিলো। কিন্তু সামাজিক প্রতিবন্ধকতাই যেনো তার জীবনের নির্মম অভিশাপ হয়ে দাড়ালো!
[সতর্কতা : এটা নিরস কিংবা কাষ্ঠরসিক বুড়োদের সিরিজ।]
…
মিথ্যে কথা বলব না। স্বীকার করছি আমিও একসময় নিজেকে হিন্দু মনে করতাম! এবং হিন্দুধর্মাচার পালনও করতাম! সেই সময়ের কথা বলছি যখন আমি সদ্য কিশোর। এগুলি পরিবারতন্ত্রের দ্বারাই আমাদের মাঝে গেঁথে দেওয়া হয়। আজ জীবনের কিছু বছর পেছনে ফেলে এসে একটা জিনিষ বারবার ধাক্কা দেয় – যে সংস্কৃতি নিজের আচরণে সভ্যতাকে পর্যন্ত কলঙ্কিত করতে পারে তাকে ধারণ করা কী অমানবিকতার নামান্তর নয়?