আজ খুব সকালে ঘুম ভাঙল আমার। সকাল ৮ টায় একটা ক্লাস আছে। সকাল ৮ টার ক্লাস সাধারণত আমি করি না। কিন্তু আজ কেন যেন মনে হচ্ছে আজ একটা অন্যরকম দিন। যাই হোক, সকালে উঠেই মুখে ব্রাশ ঢুকিয়ে বাথরুমে ঢুকলাম গোসল করার জন্য। ঢুকেই যে জিনিসটা দেখে খুব অবাক হলাম তা হল কলে পানি আছে। গত চারদিন ধরে তো এলাকাতেই পানি নাই। বুঝলাম না কিছু।
বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যবর্তী ২,৫৪৫ মাইলের সীমান্ত, স্বাধীনতা পরবর্তী সময় থেকে সংঘাতপূর্ণ, নিয়মিত বিরতিতে হত্যা-নির্যাতন থেকে শুরু করে বিভিন্ন ধরনের আইন বহির্ভূত কর্মকান্ডে সীমান্ত পরিস্থিতি সব সময়ই উত্তপ্ত থেকেছে| শুধুমাত্র তাই নয়, ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী "বিএসএফ" (বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্স) এবং বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী "বিডিআর" (বাংলাদেশ রাইফেলস) বর্তমানের "বিজিবি" (বর্ডার গার্ড বাংল
সম্প্রতি ১ মার্চ ভারতীর পণ্য বর্জন কর্মসুচীর ঘোষণা দেখে একটু হেলেদুলে বসলাম। বাহবা দিলাম দেশের মানুষের দেশপ্রেম দেখে। নিজের দিকটা বিচার করতে হবে। আমি কতটা দেশ প্রেমিক সেটা সবাই কে জানাতে চাই। আপনারাও যদি একটু মনে রাখেন।
আজ তাঁর মৃত্যুদিন। ২০০৭ সালের এই দিনে আমরা হারাই তাঁকে। কি হারিয়েছি তখনও ঠিক ঠাওর করে উঠতে পারিনি আমরা। আজ তাঁর শুন্যতাই কেবল বলতে পারে কি হারিয়েছি, কোন বাক্য এর জন্য যথার্থ নয়। বলাই বাহুল্য আমাদের দেশের নিয়মানুযায়ী মৃত্যুর পরই তাঁকে সবাই চিনতে শুরু করলো, গুরুত্ব অনুধাবন করলো এবং মূল্যায়ন করতে আরম্ভ করলো। তবে হ্যাঁ, তাঁকে যারা চিনতো তারা ২০০৭-এর ২৭ জানুয়ারি বারডেমের এখানে ওখানে ডুকরে কেঁদেছিলো, পু
ছোটবেলা থেকেই একটা কথা শুনি,‘দেশের বাড়ি’ ।
একটি কালজয়ী উপন্যাস, প্রকাশকাল ১৯৫৬। লেখক সল বেলো। মুলত ছোট্ট আকৃতি ও বিষয়বস্তুর ব্যপ্তিগত কারণে এটিকে নভেলা (novella) আখ্যা দেয়া হয়।
ব্রেকিং নিউজ, সাতসকালে দেশশুদ্ধ রটে যে
খালেদা আর শেখ হাসিনা একসঙ্গে কটেজে,
গলায় গলায় হেঁটে বেড়ান কক্সবাজারের তটে যে।
এক বিষয়ে মিল হয়েছে দুই নেত্রীর মতে যে,
সবার সাথে বয়স তাঁদের বাড়ছে যেমন সতেজে,
এই পৃথিবী আর কতদিন, ফিরতে হবে খ’তে যে।
‘’আইজ আপনেরা কি লক্ষ্য করতেছেন? আমাদের বউঝিগো ঘর থেকে বাইর করনের ফন্দি ফিকির শুরু হইছে! হাজার হাজার যুবক পোলা বেকার ঘুইরা বেড়াইতেছে, তাগো কাম দেয় না; কাম দেয় খালি মহিলা মানুষগো! এইডাই নাকি তাগো প্রতিষ্ঠানের শর্ত! এইগুলা আর কিছু না; সব ইহুদি নাসারা চক্রান্ত!’’ ইমাম মওলানা জাহেদ উদ্দিন বাতেন এরপর সামান্য বিরতি নিলেন!
‘সুবেহ্ সাদিক’,শব্দ দুটির জোর এত বেশী যে সমস্ত অশুভ শক্তি পরাভূত এবং পরাজিত হয় তার কাছে । আর ঊষার পূর্বাভাস মানেই সমস্ত অন্ধকার দাপিয়ে আলোর জগতের আমন্ত্রণ । তবে সবার কাছে ঊষার পূর্বাভাস হয়তো সবসময় আনন্দবার্তা বয়ে নিয়ে আসে না । বিশেষ করে নাইট ডিউটিরত কোন চিকিৎসকের কাছে আর সেটা যদি হয় এডমিশন নাইট তাও আবার নিউনেটের মতো জায়গায় ।
মেয়েটি মরেছে। শেষ পর্যন্ত মেয়েটি মরেছে। হয়তো তার মরার কথাই ছিল। এই লেখাটা কিভাবে লিখব ভাবছিলাম। কোথায় থেকে শুরু করব তাই ভাবছিলাম। কিন্তু পারছি না। কিছুতেই কোন কিছু মিলিয়ে উঠতে পারছি না । কারণ ঘটনাটি ঘটেছে আমার থেকে কয়েক হাজার মাইল দূরে। আমি শুধু শুনেছি। ওই মেয়েটিকে আমি দেখিনি কখনো। কিন্তু প্রশ্ন হল তার মৃত্যুর জন্য দায়ী কে? সুসাইড নোট জাতীয় কিছু লিখে যায়নি সে...