মুখবন্ধ
এখন রঙিন টিভি দেখে দেখে অভ্যস্ত আমরা যদি সাদাকালো টিভির দিকে তাকাই, সেটা আমাদের অনেক বিবর্ণ, বোরিং বলে মনে হবে। নিজের চোখে চারপাশকে যেমন দেখতে পাই, টিভির ছবিগুলো তার বাস্তবসম্মত প্রতিরূপ আদৌ নয় কিনা।
গত শতকের পদার্থবিজ্ঞানের সবচেয়ে আলোচিত দুটি বিষয়ের একটি যদি “আপেক্ষিকতা তত্ত্ব” হয়ে থাকে তাহলে আরেকটি নিশ্চিত ভাবেই “কোয়ান্টাম মেকানিক্স”। তবে এ বিষয়গুলো কেন জানি একটু অস্বস্তিকর রকমের ধোঁয়াটেও বটে। আসলে বাস্তব জীবনে আমরা যে ধরনের অভিজ্ঞতার সঙ্গে পরিচিত, এ দুটো তার চেয়ে একটু বেশিই ভিন্ন মাত্রার। আপেক্ষিক তত্ত্বের দরুন সৃষ্ট, চোখে দেখার মত বড় মাপের পরিবর্তন দেখতে চাইলে আমাদের গতিবেগ হতে হবে আলোর বে
জীবনে প্রথম জিন সম্পর্কে যে ধারণাটি পেয়েছিলাম তা ছিল নূরের তৈরী অতিপ্রাকৃতিক এক স্বত্তাবিশেষ যাহারা বিশেষ ক্ষমতার অধিকারী এবং প্রায়শই মানবজাতির উপর বিশেষ প্রভাব সৃষ্টি করে থাকে যাকে আমরা বলে থাকি জিনের আছর!
নারীর মহাশূণ্যে পদচারণার পঞ্চাশ বছর
ভ্যালেন্তিনার পথ ধরে ছুটে চলেছে পৃথিবীর নারীরা
[justify]সম্প্রতি পিএনএএস জার্নালের একটি আর্টিকেলে ভাইরাসের ডুয়েল রোল এর কথা প্রকাশিত হয়েছে। পড়ার পর অনেক আগের একটি কথা মনে পড়ল। আমার ব্লগিং এর শুরুর কথা। সময়টা ২০০৭ এর শুরুর দিকে। ফেইসবুক চিনিনি তখনো। সবে মাত্র একটু একটু করে চিনছি ব্লগ। বেশ উৎসাহ নিয়ে ব্লগস্পটে একটি একাউন্ট করে ফেললাম। বিজ্ঞান বিষয়ক ব্লগ। প্রতিদিনই
[justify]বারো বছর বয়সী এক কিশোরের একবার ইচ্ছে হলো কাচের জারে একটা তারা তৈরি করবে। এরপর, তার বয়স চৌদ্দ পুরো হতে না হতে ঠিকই তেমন একটা তারা বানিয়ে তাক লাগিয়ে দিলো বিশ্বকে। না কোনো খেলনা তারা নয়। সত্যিকারের একটুকরো নক্ষত্রই বানিয়েছিলো সে। সূর্যের এবং অন্য আর সব নক্ষত্রের মধ্যে যেমন হাইড্রোজেন ফিউশন রিয়াকশনের মাধ্যমে অন্য পরমাণুতে পরিণত হয়, সঙ্গে উৎপন্ন হয় শক্তি, যেটাকে আলো আর তাপ হিসাবে আমরা
[justify] যুগে যুগে গল্প-কবিতা লিখতে গিয়ে বিপদে পড়েছে অনেকেই। কিন্তু সে তো মেইন স্ট্রিম সাহিত্য। সাইন্স ফিকশন লিখতে গিয়ে সবচেয়ে বড় বিপদে পড়েছে এমন কারো নাম কি বলতে পারেন? উত্তরটা শুনলে অবাক হতে হয়, এই কল্পবিজ্ঞান লেখকের নাম ইয়োহানেস কেপলার!
“আপনার একঢাল সুন্দর ঘনকালো চুলের রহস্য কী?”