যেহেতু কৃষি আমাদের প্রধান অবলম্বন, তাকে শিল্পেরও প্রধান অবলম্বন বানাতে পারলে আমাদেরই লাভ। আমাদের রাসায়নিক শিল্পকে এগিয়ে নিয়ে যেতে কৃষি ও শিল্পের মধ্যে যোগসূত্র স্থাপন হতে পারে একটি উৎকৃষ্ট পন্থা। এই যোগসূত্র স্থাপন হয়তো সব শিল্পের ক্ষেত্রে সম্ভব নয়। কিন্তু আমাদের অন্যতম প্রধান যে শিল্প – ইউরিয়া সার – যার উপর আমাদের কৃষি এতটা নির্ভরশীল, সেই নির্ভরশীলতাকে যদি উভমুখী করা যায় তাহলেই কিন্তু আমরা সার শিল্পে অনেক এগিয়ে যেতে পারি। এই লেখা সেই সম্ভাবনাটি নিয়েই।
পুরাতন কিছু সিরিজ শুরু করে শেষ করা হয় নি। দায়দায়িত্ব পুরোপুরি আমার আলসেমির। এখানে আমার কোনো দোষ নাই। অনেক দিন হয়ে গেছে, তাই ওগুলো নিয়ে আবার শুরু না করে এখন কি করছি তার উপরে ভাবলাম কিছু লিখি। তড়িৎ প্রকৌশল আমার কাছে অনেকটা জাদুর মতন মনে হয়। পেছনের কার্যকলাপ কিছুই আপাতদৃষ্টিতে দেখা যায়না (সব কিছু ঠিক ঠাক থাকলে) কিন্তু শেষে গিয়ে ঠিক মতন ব্যবহার করলে লাইট বাল্ব জ্বালানো থেকে শুরু করে কম্পিউটার চালানোর মতন চমকপ্রদ সব ঘটনা ঘটানো সম্ভব।
ডিসক্লেইমার : এই লেখা একান্তই রসকষহীন এবং বোরিং হবে। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা (এখানকার মানুষজন এবং আমার বন্ধুবান্ধবদের তুলনায়) আমার খুব বেশি একটা নেই, কাজ করার অভিজ্ঞতাও বেশ সীমিত। তবে যতটুকু শিখেছি চেষ্টা করবো যতটা সম্ভব নির্ভুলভাবে তুলে ধরবার।
আগের পর্বে আমরা জেনেছি মৌলিক কণাদের বিষয়ে। আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ জিনিসও জেনেছি সেই সাথে। যেমন, এই দুনিয়াদারীর সকল কণা সমুহকে দুইটা ভাগে ভাগ করা যায়-ফার্মিওন আর বোসন। আমরা জেনেছি ফার্মিওন নাম রাখা হয়েছে এনরিকো ইগলেসিয়াস থুক্কু, ফার্মির নামে আর বোসন নামটা এসেছে এই বাংলার ছেলে সত্যেন বোসের নামে যিনি কিনা অনেক দিন আমাদের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়েই পড়িয়ে গেছেন
বাংলাদেশে বরাবরের মতো এ বছরও ব্যাপক বন্যা হয়েছে এবং হচ্ছে। খবরে দেখলাম প্রচুর লোক হতাহত এবং ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছেন। দেশের কৃষি ও অর্থনীতিও বন্যার ফলে ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। আধুনিক যুগে জ্ঞান-বিজ্ঞানের অনেক অগ্রগতি হয়েছে। বন্যা, খরা, ঘূর্ণিঝড় ইত্যাদি দুর্যোগের পূর্বাভাসও এখন আগে থেকে দিয়ে দেয়া যায়। বাংলাদেশে আমরা দীর্ঘকাল বন্যার সাথে বসবাস করে আসলেও বাংলাদেশ সরকার বন্যার পূর্বাভাস দেয়া শুরু করেছে মোটামুটি
বিবর্তন বেশ মজার একটা বিষয়। আমি বিবর্তন নিয়ে পড়তে ভালো পাই, নানা বই, তথ্য কিংবা তথ্যচিত্র যখনই হাতের কাছে পাই সংগ্রহে রাখি। তাই সচলের প্রথম দিকে সাহস করে লিখেই ফেলেছিলাম "বিবর্তন সম্পর্কে ১০টি প্রচলিত ভ্রান্ত ধারণা এবং তার উত্তর" লেখাটি। এরপরে কিছু হাউকাউ এর পরে ভাবলাম, এই বিষয়ে একটা ধারাবাহিক লেখা নামানো যাক। কিন্ত মানুষ যা ভাবে তা কি আর হয়!
আহা, অআকখ না, আজকের পর্ব হচ্ছে বর্ণ মানে রঙ নিয়ে। সাজগোজ করে রঙচঙ কেন বাড়ানো হয়, তা একটু যেমন বুঝব, তেমনই, ভেরি ইম্পর্টেন্ট, আমরা দেখব কেন বাঙালি পাত্রপক্ষ কেবলি ফর্সা মেয়ে খোঁজে...
রঙের কথায়, একটা সহজ পরীক্ষা দিয়েই ব্যাপারটা শুরু করা যাক। উপরের ছবিটা দেখছেন? একেকটা শব্দ একেকটা রঙের। রঙগুলোর নাম ঝটপট বলে ফেলুন তো দেখি!
ইতোমধ্যে প্রায় সকলেই জেনে গেছেন সুখবরটি.....
যারা জানেন না তাঁদের জন্যে সংক্ষেপে জানিয়ে দিই--- বহু আরাধ্য হিগস কণিকার দেখা খুব সম্ভবত আমরা পেতে যাচ্ছি। আজ মাত্র কয়েক ঘন্টা আগে সুইজারল্যান্ডের জেনেভা শহরে অবস্থিত এই পৃথিবীর অন্যতম প্রধান কণা-ত্বরণায়ক (Particle accelerator) LHC এর বিজ্ঞানীরা এক আনুষ্ঠানিক ঘোষনায় জানিয়েছেন--তাঁরা হিগস বোসনের মত 'একটা কিছু'র দেখা পেয়েছেন। এবং তাঁরা বেশ ভাল রকম নিশ্চিত তাঁদের এই আবিষ্কারের ব্যাপারে। সাদা কথায় এই হল গিয়ে খবর। এই বার খবরের পেছনের খবর আর সঙ্গে রয়েছে কিছু তাফসীর ও (ক্ষেত্রবিশেষে) তর্জমা।