পঞ্চম শ্রেণীতে পড়ার সময়ই জীবনের লক্ষ্য ঠিক করে ফেললাম, বড় ভাইয়ের উপরের ক্লাসের বাংলা বইতে একটা রচনা পড়েছিলাম- তোমার জীবনের লক্ষ্য। সেখানে লেখা ছিল লক্ষ্যহীন জীবন নাকি মাঝিবিহীন নৌকার মত, কোথাও পৌঁছাতে পারে না, কাজেই লক্ষ্য থাকতেই হবে ( এখন জেনে গেছি, - ইহা বিশাল বাজে কথা, এক হিসাবে অভীষ্ট লক্ষ্য থাকা এবং সেখানে পৌঁছানোর জন্য পরিশ্রম করা অবশ্যই ভাল, আবার থাকতেই হবে এমন দিব্যি কেউ দিয়ে রাখে নি
পায়ে হেঁটে রিকশা ভাড়া বাঁচিয়ে প্রায়ই সেবার কিশোর থ্রিলার, না হয় ক্লাসিক, নতুবা অনুবাদ কেনা হত প্রায়ই স্কুল জীবনে। একবার কাঙ্খিত বই না পেয়ে বেশ কিছু পুরাতন রহস্য পত্রিকা নিয়ে এসেছিলাম, বিশেষ করে একটার মলাটে অড্রে হেপবার্ণের ছবি দেখে। ঠিক মনে পড়ছে না, কিন্তু সম্ভবত সেই রহস্যপত্রিকাটির ভেতরেই ছিল গ্যালোপাগোস দ্বীপপুঞ্জের কিছু আলোকচিত্র নিয়ে দারুণ এক ফিচার। মহামতি ডারউইনের স্মৃতিধন্য দ্বীপগ
এই সময়ের সবচে ভয়ঙ্কর তথ্য হচ্ছে কীভাবে একটি মিউট্যান্ট H5N1 ভাইরাস বানিয়ে ফেলা যায়। যেটা্ বাতাসের মাধ্যমে সংক্রামিত হয়ে দুনিয়াকে একেবারে নরক বানিয়ে দিতে পারে! কিন্তু সেই রেসিপি দেয়ার আগে ভাইরাস এবং ভাইরাসের সংক্রমণ বিষয়ক একটুখানি তথ্য দিয় শুরু করি। এই তথ্যটুকু জানা থাকলে এই লেখাটি বুঝতে সুবিধা হবে বলে মনে হয়।
ভাইরাস কী?
- ভাইরাস শব্দটির মানে হচ্ছে বিষ। প্রোটিনের ঠোঙায় মুড়ে রাখা কিছু জেনেটিক পদার্থ (ডিএনএ অথবা আরএনএ) ভাইরাস তৈরি করে। ভাইরাস নিজে প্রাণ নয়। কিন্তু সে প্রাণিকোষের উপাদান ব্যবহার করে নতুন ভাইরাস তৈরি করতে পারে।
ভাইরাস মাত্রই কি সংক্রামক?
- হ্যাঁ। ভাইরাস নিজে নিজে বংশবিস্তার করতে (নিজেকে সংখ্যায় বাড়িয়ে নিতে) পারেনা। নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতেই তাকে সংক্রামক হতে হয়।
বিজ্ঞানভিত্তিক কল্পকাহিনীগুলোতে তো হরহামেশাই মানুষ এক গ্রহ থেকে অন্য গ্রহে যাতায়াত করে, আবার স্টিভেন স্পিলবার্গের চলচ্চিত্রে নতুন গ্রহে মনুষ্য বসতি স্থাপন করার গল্প দেখে চোখ বড় বড় হয়ে যায় আমাদের সবারই। পৃথিবীর বাইরে আমাদের সৌরজগত এর অন্যান্য গ্রহ নিয়ে আমাদের আজন্ম আগ্রহ। এমন কেউ নেই যার জীবনের কিছুটা সময় আকাশের দিকে তাকিয়ে তারা দেখে কাটেনি। কল্পনার পাখা মেলে আমরা ওই অসীম শূন্যতার দিকে তাকিয়ে কতো জ
হে পাঠক, নিচের শিম্পাঞ্জিশিশুর ছবিটা একবার ভালো করে দেখুন তো দেখি, অনেকটাই একটা ছোট্টখাট্ট শান্তশিষ্ট নম্রভদ্র কালোকোলো বাচ্চাছেলের মত (মানে ছুডুকালে আমি যেমন কিউট ছিলুম আরকি) মনে হয় কি না!
হুঁ হুঁ। তা এইবার বলেন দেখি, কেন এমন মিল?
কজালিটি, কজেশন, (causality, causation) কর্মফল বা কার্মা (कर्म) বেশ পুরোনো এবং প্রায়শ ব্যবহৃত একটি লজিকাল রিজনিং। কর্মফল হচ্ছে কর্ম এবং তার ফলের মধ্যে সর্ম্পকটি। কয়েকটি উদাহরণ হচ্ছে:
১) "বৃষ্টি হলেই ব্যাঙ ডাকে। সুতরাং বৃষ্টি হচ্ছে ব্যাঙ ডাকার কারণ।"
মনে করুন আপনি একটা রোবট বানাবেন যা মানুষের মতো ভাবে, ঘোরাফেরা করে বেড়ায়। তাকে কীভাবে সেই ক্ষমতা প্রদান করবেন?
এআই গবেষক প্রফেসর রিচার্ড সাটন এআই-সংক্রান্ত তার মৌলিক কিছু ভাবনা নিয়ে ২০০১ সালে কয়েকটি ব্লগ লিখেছিলেন। ভাবনাগুলো আমার কাছে সবিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। নিজের ভাবনার সাথে মিল ও ওনার সাথে ভাবনাগুলোর আদান-প্রদানের ব্যক্তিগত ইতিহাসের কারণে। এখানে ওনার Subjective Knowledge ব্লগটির ভাবানুবাদ করলাম।