এটা খুবই প্রচলিত একটি লজিক্যাল ফ্যালাসি। বিশেষ করে ধার্মিক বা বিশ্বাসীরা এই যুক্তি খুব ব্যবহার করেন। বুশের একটা বিখ্যাত সার্কুলার রিজনিং হচ্ছে:
"The reason I keep insisting that there was a relationship between Iraq and Saddam and Al Qaeda is because 'there was a relationship between Iraq and Al Qaeda.' "
যুক্তির গঠন অনুযায়ী ভাগ করলে:
দাগি রাজহাঁস ( Bar-headed Goose, Anser indicus) এর বাৎসরিক পরিযোজনের দূরত্ব অন্যান্য অনেক পরিযায়ী পাখির চেয়ে যথেষ্টই কম, কিন্তু সেই ভ্রমণের আকর্ষণ অন্য জায়গায়। তাদের প্রজননক্ষেত্র তিব্বতের সুউচ্চ মালভূমিতে এবং শীতকালীন বিচরণক্ষেত্র ভারতবর্ষের নিচু এলাকায়। প্রতি শীতে তাদের অতিক্রম্য দূরত্ব মাত্র ৭০০- ১০০০ কিলোমিটার, এবং বাতাসের যথেষ্ট সহযোগিতা পেলে এই দূরত্ব ১ দিনেও অতিক্রম করা সম্ভব।
"লিওনার্দো দ্যা ভিঞ্চি"- মানব সভ্যতার ইতিহাসে অবিস্মরণীয় একটি নাম। যুগের পর যুগ ধরে অজস্র মানুষের মনে কৌতূহল ও বিস্ময় জাগানো এই মানুষটি আসলেই তুলনাহীন। তিনি একাধারে চিত্রশিল্পী, ভাস্কর, স্থপতি, সংগীতজ্ঞ, বৈজ্ঞানিক, প্রকৌশলী, উদ্ভাবক এবং আরও অনেক অনেক দক্ষতার অধিকারী একজন বিস্ময়কর মানুষ, ইটালিয়ান রেনেসার অন্যতম পথিকৃত। তার অজস্র অমর চিত্রকর্মের মাঝে "মোনালিসা" পৃথিবী শ্রেষ্ঠ, ধারণা করা হয়, যেকোনো শ
রাজকীয় অ্যালবাট্রসদের (Southern Royal Albatross, Diomedea epomophora) ছানা লালন-পালনরত অবস্থায় দেখলে পাখিদের প্রজন্মের ব্যাপারটি স্পষ্ট বোঝা যায়, অর্থাৎ ছানা-তরুণ-বুড়ো পাখিটির বয়সের পার্থক্য খুব সহজেই চোখে পড়ে। সাধারণত ক্ষুদে পাখিদের ক্ষেত্রে ছানারা মা-বাবার চেয়ে ১-২ বছরের ছোট হতে পারে কিন্তু অ্যালবাট্রসদের মত দীর্ঘজীবী পাখিদের ক্ষেত্রে প্রজন্মের ব্যাপারটি স্পষ্ট।
- সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড
তারেক অনুর লেখা "শুভ জন্মদিন ডেভিড অ্যাটেনবোরো" পড়ছিলাম,একটা জায়গায় এসে চোখ আটকে গেল,তুলে দিলাম সরাসরি,যদি না আমাকে কপি পেস্ট মামলায় ফাঁসানো না হয়।
- সেপ্টেম্বর অন যশোর রোড
তারেক অনুর লেখা "শুভ জন্মদিন ডেভিড অ্যাটেনবোরো" পড়ছিলাম,একটা জায়গায় এসে চোখ আটকে গেল,তুলে দিলাম সরাসরি,যদি না আমাকে কপি পেস্ট মামলায় ফাঁসানো না হয়।
নিশাচর পেঁচারা তাদের বড় বড় চোখ, প্রায় ২৭০ ডিগ্রী ঘাড় ঘোরাবার অকল্পনীয় ক্ষমতা এবং অদ্ভুতাকৃতির মুখের জন্য হাজার হাজার বছর ধরে নানা দেশের লোককথায় চিরস্থায়ী আসন করে নিলেও প্রচলিত বিশ্বাসের মত তাদের অন্ধকারে দেখবার ক্ষমতা কিন্তু মোটেই মানুষের চেয়ে বেশী নয়।
যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চলো রে, নীতির গুন্টার গ্রাস এর আগেও সব তীরের নিশানা করে ছিলেন নিজেকে। আমার অর্থলিপ্সু জাতির জন্য আমি লজ্জিত। এমনই বাক্য ব্যয়ে আয় করেছেন অযুত-নিযুত সমালোচনা। কী বর্মে তাঁর আচ্ছাদন তৈরী! সেটা তিনি নিজেই জানেন। কিন্তু আমি অবাক হই কী মানবিক শক্তিতে সব কিছুকে এত তুচ্ছ জ্ঞান করেন তিনি!
ভূমিকা
আমি বিজ্ঞানী রণক্লান্ত, আমি সেইদিন হব শান্ত, যবে ...। নাহ, আমার শান্ত হবার কোন উপায় সত্যিকারের বিজ্ঞানীরা রাখেন নাই। তারা অক্লান্তভাবে বিজ্ঞান চর্চা করে যাচ্ছেন, আর আমার মত বিজ্ঞানের মুগ্ধ দর্শক, পাঠক, উপকারভোগীকে অশান্তিতে রেখে চলেছেন। সেই অশান্তি আমি সচলায়তনে ছড়িয়ে দিতে চাই।
সচলায়তন পড়ি অনেক দিন ধরে, কিন্তু অনেক ব্যাপারেই কম জানি আর বুঝি বলে অংশ গ্রহন করতে সংকোচ হয়। ভুলভাল কিছু বলে বসলে বিজ্ঞ সচলরা কিভাবে তুলা ধুনে দেন, তা তো রোজই দেখি। আগেকার দিনে শুনেছি দূত রাজার দরবারে ঢুকে বলত, ভয়ে বলব না নির্ভয়ে। আমারও তাই সচলায়তনের কাছে জিজ্ঞাসা, ভয়ে লিখব না নির্ভয়ে। ভয়ে ভয়ে একটি লিখা দিচ্ছি, জানি না ছাপা হবে কি না। যদি ছাপা হয়, আরও একটি লিখব। সেটি ছাপা হলে আরও একটি। সেটি ছাপা হলে ... এভাবে চালিয়েই যাব। তারপর সেইদিন হব শান্ত, যবে ...।