[justify]আগের পর্বঃ প্রথম পর্ব । দ্বিতীয় পর্ব । তৃতীয় পর্ব
১৯৮৯ সালের গ্রীষ্মে জ্যাক ড্যামবাখার নামের এক জীবতত্ত্ববীদ পাপুয়া নিউ গিনিতে বার্ড অফ প্যারাডাইস নিয়ে কাজ করছিলেন, গবেষণার মূল লক্ষ্য ছিল কিছু নির্দিষ্ট প্রজাতির পাখি ধরে পায়ে রিং লাগানো এবং সেই সাথে জালে আটকা পড়া অন্যান্য প্রজাতির পাখিদের পুনরায় বলে ছেড়ে দেওয়া, যাদের মধ্যে প্রায়ই থাকত সেই বনের স্থানীয় বাসিন্দা গায়ক পাখি হুডেড পিটোহুই ( Hooded Pitohui, Pitohui dichrous)
শামুক আর মৌমাছির সাথে কি কোন মিল থাকতে পারে? খুঁজে দেখা যাক ।
ভায়াগ্রা
ঔষধ কোম্পানি ফাইজারের (Pfizer) গবেষণাগারে সায়মন ক্যাম্পবেল আর ডেভিড রবার্টস উচ্চ রক্তচাপ ও অ্যাঞ্জিনা/অ্যাঞ্জাইনা (angina) নামক
হার্টের অসুখ নিয়ন্ত্রণের জন্য একটি ঔষধ উদ্ভাবন করেন। গবেষণাগারে সফল পরীক্ষা-নিরীক্ষা পর ১৯৮০ সনের শেষের দিকে উদ্ভাবিত ঔষধটি
(পোস্টের সাথে সংযুক্ত ভিডিও গুলো ছাড়া আমার আবজাব লেখার কিছুই বোঝা যাবে না। যারা আগ্রহ নিয়ে পড়বেন, তাদেরকে অনুরোধ করবো ভিডিওগুলো দেখতে।)
৮ম সেমিস্টারের অটোমোবিল (Automobile) ক্লাসের কথা মনে পড়ছে। আমরা সবাই বয়লার ল্যাবে বসে আছি আর সিরাজুল করিম চৌধুরী (SKC) ক্লাস নিচ্ছেন। ক্লাস রুমের তুলনায় ছোট খাট একটা ব্লাক বোর্ডে প্রাণান্তক চেষ্টা করছেন একটা ছবি আঁকার। ছবিটা হল ডিফারেন্সিয়াল গিয়ারের (Differential gear)। অনেক সময় নিয়ে তিনি ছবিটা আঁকা শেষ করলেন। এরপর অনেক কষ্ট করে ডিফারেন্সিয়াল গিয়ারের কার্যপদ্ধতি বোঝানোর চেষ্টা করলেন। ক্লাসে আর কে কি বুঝেছিল জানি না, তবে আমি কিছুই বুঝিনি।
পরে রুমে ফিরে এটা নিয়ে ইন্টারনেটে সার্চ করলাম। পেলাম এই ভিডিও টা।
মানুষের সবচে দারুণ শত্রু হতে পারে তার নিকটতম জন। তার মানে কোনো মূর্খ যদি 'জানরে' 'পাখিরে' বলে কারো জন্য প্রাণোৎসর্গ করে তাহলে যাকে প্রাণোৎসর্গ করা হলো সেই সৌভাগ্যবান অথবা সৌভাগ্যবতী হতে পারে ওই অপদার্থটির সর্বনাশ করার জন্য সবচে উপযুক্ত প্রাণি। গরল উঠে আসে অমৃতের সন্ধানেই। প্রেম বিষয়ক লেখা লিখতে বসিনি অবশ্য। ও লোকে ঢের জানে। ঢের মানে, খায়। আমি প্রাণের নিকটতম বিষের কথা বলি। মার্চের বিষ আজকে। প্রাণ এবং প্রাণের ভেতরে থাকা বিষ নিয়ে কথোপকথনের এরচে চমৎকার উপলক্ষ্য আর হয়না!
[justify]এই প্রশ্নটা মুখ ফুটে অনেকে করেন না। কিন্তু বিবর্তন আর ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইনের (আইডি) তর্কটা যারা বোঝেন, এআই নিয়ে ভাবতে গেলে তাদের একবার হলেও প্রশ্নটা হয়তো মাথায় আসে। বিবর্তন তত্ত্বানুসারে সকল প্রাণী তাদের বুদ্ধিমত্তা সমেত প্রাকৃতিক নির্বাচনের মাধ্যমে ধীরে ধীরে তৈরি হয়েছে। কোনো বুদ্ধিমান কর্তার হস্তক্ষেপ বা ইন্টেলিজেন্ট ডিজাইন ছা
[i]দুই হাজার এক সনে প্রফেসর রিচার্ড সাটন (Richard Sutton) কিছু ব্লগ লিখেছিলেন। তিনি কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার (কৃবু) শাখা রিইনফোর্সমেন্ট লার্নিং গবেষণার অন্যতম প্রবর্তক। চিন্তার গুরুত্বের কারণে অনেক কৃবু গবেষকের মাঝে ব্লগগুলো সমাদৃত। ইতোপূর্বে জর্জিয়াটেক বিশ্ববিদ্যালয়ের পিএইচডি যোগ্যতা নির্ধারণ পরীক্ষার প্রশ্নে (PhD Qualifying Exam) ওনা