Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

বিজ্ঞান

সুতো নিয়ে টানাটানি -০১

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ৩০/১২/২০১১ - ৬:০৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

চিন্তা করার কিছু নেই, আমার এ লেখায় যে সুতো নিয়ে টানাটানি করার কথা বলছি সেটি জামা-কাপড় সেলাই করার সুতো নয়। খাইছে এটি হলো স্ট্রিং থিওরীর সুতো! বিশ্বাস করুন এই সুতো নিয়ে টানাটানি করার ইচ্ছা আমার বিন্দুমাত্রও ছিলোনা। কসমোলোজি, রিলেটিভিটি আর ডার্ক-ম্যাটার নিয়ে আমার দিন ভালোই কেটে যাচ্ছিল।


কিভাবে একটি মহাবিশ্ব তৈরি করবেন (শেষাংশ)

তারাপ কোয়াস এর ছবি
লিখেছেন তারাপ কোয়াস [অতিথি] (তারিখ: সোম, ২৬/১২/২০১১ - ৭:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের দৃষ্টিকোণ থেকে সবথেকে বিস্ময়কর হচ্ছে যে শেষ পর্যন্ত সবকিছু কতটা ঠিকঠাক ভাবে ঘটেছে আমাদের জন্য। ধরুন মহাবিশ্ব যখন গঠিত হচ্ছিলো তখন যদি সামান্য একটু অন্যভাবে ঘটতো যেমন অভিকর্ষ যদি ভগ্নাংশ পরিমাণ শক্তিশালী বা দুর্বল হতো, যদি মহাবিশ্বের প্রসারণ সামান্য একটু দ্রুত বা ধীরগতিতে ঘটতো তাহলে হয়তো আপনাকে আমাকে বা আমরা যার উপর দাড়িয়ে আছি তা তৈরির জন্য যে স্থায়ী উপাদান(স্টেবল এলিমেণ্টস) দরকার তাই থাকতো না। অভিকর্ষ যদি কানাকড়ি পরিমাণও শক্তিশালী হতো তাহলে আমাদের এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ড হয়তো চুপসে যেত অনেকটা ভুল ভাবে টাঙ্গানো তাঁবুর মত, নির্ভুল মানের অভাবে যার সঠিক মাত্রা,ঘনত্ব আর গঠনের উপাদানগুলি হতো না। যদি সামান্য দুর্বল হতো, তবে কোনকিছুই সংযুক্ত হতো না, তখন আজীবনের জন্য মহাবিশ্ব হতো নিষ্প্রভ, ইতস্তত ছড়ানো শূন্যতা।


প্রেম অথবা সবুজ পর্নো

ফাহিম হাসান এর ছবি
লিখেছেন ফাহিম হাসান (তারিখ: বিষ্যুদ, ২২/১২/২০১১ - ১০:৫২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]

প্রেমে পড়লে সবাই কম বেশি রঙ বদলায়। শিখে নেয় নানারকমের ছলাকলা। মেয়ে পটাতে কত রকম কসরত করে নিঃসঙ্গ পুরুষ! স্তুতির জোয়ারে ভেসে যায় কবিতা, গান, ছবি। বদলে যায় চুলের দৈর্ঘ্য, শার্টের ছাট। মেয়েদেরও সাজ পালটে যায়। চোখে কাজলের রঙটা গাঢ় হয়, হাসিটা তীক্ষ্ণ, টিপটা আরেকটু লাল।


অপর পৃথিবী: পার্থিব বহির্গ্রহের যুগ

শিক্ষানবিস এর ছবি
লিখেছেন শিক্ষানবিস (তারিখ: বিষ্যুদ, ২২/১২/২০১১ - ৫:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সেই ২০০৯ সালের জুলাইয়ে সচলে "আরেকটি পৃথিবী" নামে একটি ধারাবাহিক রচনা শুরু করেছিলাম। আজকে সেটা ঘাঁটতে গিয়ে মনে হল কতদিন পার হয়ে গেছে। যাহোক, দেরি করে হলেও সেই প্রাচীন ধারাবাহিক আবার শুরু করলাম এই লেখার মাধ্যমে। কারণ গতকাল যা ঘটেছে তার পরে সেটি শুরু না করলে অপরাধ হবে। গতকাল নাসা-র এইমস গবেষণা কেন্দ্র পৃথিবীতুল্য আকারের দুটি বহির্গ্রহ আবিষ্কারের ঘোষণা দিয়েছে। বাসযোগ্য না হলেও এই ঘটনায় যথেষ্ট উৎফুল্ল


জলবায়ু পরিবর্তনঃ পর্ব-৪

সচল জাহিদ এর ছবি
লিখেছেন সচল জাহিদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ২২/১২/২০১১ - ৩:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]গত পর্বে আমরা দেখেছিলাম যে বায়ুমন্ডলে কার্বন ডাইঅক্সাইডের বৃদ্ধি আদতে কল্পকথা নয় বরং পরিমাপকৃত উপাত্তের ভিত্তিতেই সেটি প্রমানিত। সেই সাথে এও জেনেছিলাম যে কার্বন ডাইঅক্সাইড ছাড়াও বৈশ্বিক উষ্ণায়নে জলীয় বাষ্প, মিথেন, সিএফসি ও নাইট্রাস অক্সাইড ইত্যাদি গ্রীন হাউস গ্যাসেরও উল্লেখযোগ্য প্রভাব রয়েছে।আলোচনা শেষ করেছিলাম একটি প্রশ্ন রেখে যে ব


উপপত্তি বা আর্গুমেন্ট: পর্ব ১ - উপপত্তির গঠন

এস এম মাহবুব মুর্শেদ এর ছবি
লিখেছেন এস এম মাহবুব মুর্শেদ (তারিখ: বিষ্যুদ, ২২/১২/২০১১ - ২:৫২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উপপত্তির গঠন
একটি কাজ বা ধারণা সঠিক প্রমান করতে এক বা একাধিক বক্তব্যের (বা যুক্তির) সমন্বয়ে গঠিত ভাষ্য বা লেখাকে আর্গুমেন্ট বা উপপত্তি বলে। সাধারণভাবে একটি উপপত্তির তিনটি অংশ থাকে: অনুমিতি, বক্তব্য (বা যুক্তি), এবং উপসংহার।

একটি উপপত্তির যে ধারণাটি লেখক বা বক্তা, পাঠক বা শ্রোতার কাছে প্রমান করতে চান সেটাকে উপসংহার বা কনক্লুশন বলে। এই উপসংহারে যাবার জন্য বক্তব্য (যুক্তি) বা প্রিমাইস ব্যবহৃত হয়। অন্যদিক, অনুমিতি বা এজাম্পশন কে প্রমাণ ছাড়াই সঠিক ধরে নেয়া হয়। সাধারণতঃ উপপত্তিতে অনুমিতি উপস্থিত থাকে না।


কমোডনামা-২

শামীম এর ছবি
লিখেছেন শামীম (তারিখ: রবি, ১৮/১২/২০১১ - ৪:০৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কমোড দেখেননি এমন লোক খুঁজে পাওয়া বাংলাদেশে অসম্ভব নয়। আর কমোডের ব্যবহার কিভাবে করতে হয় জানেন না সেরকম লোকেরও অভাব নাই দেশে। তবে কমোড সঠিকভাবে ব্যবহারের তরিকা জানেনা বিদেশেও এরকম লোক পাওয়া যায় বলেই মনে হয়। না না প্রবাসী বাঙালী না, একেবারে প্রথম বিশ্বের আসল এবং খাঁটি বিদেশীর কথাই বলছি। সেজন্যই জাপানে টয়লেটের দরজার ভেতরের দিকে কিংবা কমোডের ঢাকনার উপরে, অথবা টয়লেটের ভেতরে এমন কোন জায়গায় - যে


কিউবান কুমির, বিলুপ্তির গ্রাস থেকে ফিরে আসা এক প্রজাতি

তারেক অণু এর ছবি
লিখেছেন তারেক অণু (তারিখ: শনি, ১৭/১২/২০১১ - ৮:২২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

302590_10150839196610497_608590496_21152161_1961260709_n


বিবর্তনের বিজ্ঞানঃ ডারউইন থেকে মেন্ডেল

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বুধ, ১৪/১২/২০১১ - ১০:৩৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কয়দিন আগে আমার এক বন্ধু facebook এ কমেন্ট করেছিল যে, বিবর্তন বুঝতে পারা তার জীবনের অন্যতম একটি অর্জন। এ মতামতের সাথে একমত পোষন না করা যোক্তিকভাবেই অসম্ভব। কেননা বিবর্তন কেবলমাত্র একজন সুস্থবুদ্ধিসম্পন্ন ও সুশিক্ষিত মানুষের পক্ষেই বোঝা সম্ভব। এ কথাটা আমার নয়, এটা রিচার্ড ডকিন্স এর উক্তি। চার্লস ডারউইনই প্রথম বিজ্ঞানী যিনি বিবর্তনবাদের পক্ষে তথ্য-উপাত্ত এবং যুক্তি উপস্থাপন করেন। কিন্তু ডারউইনের বিবর


সবুজ ছাদ বা Green Roof

শামীম এর ছবি
লিখেছেন শামীম (তারিখ: মঙ্গল, ১৩/১২/২০১১ - ৭:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ছাদের উপরে বাগান করা নতুন কোন বিষয় নয়। তবে সবুজ ছাদ বা গ্রীন রুফ বলতে এই বাগান করার বিষয়টাকে দুই একটা টবের মধ্যে সীমাবদ্ধ না রেখে একটা বিশেষ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়া বুঝানো হয়ে থাকে। উইকিপিডিয়া অনুসারে একটা ভবনের ছাদ পুরোপুরি বা বা কিছু অংশ পানি নিরোধী আবরণের উপরে বৃদ্ধি উপযোগী কোন মাধ্যমে জন্মানো গাছপালা দিয়ে আচ্ছাদিত থাকলে একে green roof বা সবুজ ছাদ বলা হয়। এটার মধ্যে শিকড় প্রতিরোধী স্তর, পানিনিষ্কাশন