[justify]
আমার এক বন্ধুর বলা প্রশ্নটা ছিল অনেকটা এমন দু’টি বন্ধ কামরার একটায় কোনো ছেলে আর অন্যটায় কোনো মেয়ে থাকলে বাইরে থেকে কীভাবে বোঝা সম্ভব যে কোন কামরায় কে আছে? আমি নানান ধরনের উত্তর দেয়ার পরও যখন তা মনঃ পুত হলো না তখন তার উত্তর জানতে চাইলাম। যে বলল,দুই রুমেই বেশ কিছুই তেলাপোকা কোনোভাবে ঢুকিয়ে দিতে হবে আর যে কামরা থেকে চিৎকার শোনা যাবে সে কামরায় মেয়েটা আছে!
ধর্ম ও বিজ্ঞান সব সময়ই পরস্পর বিরোধী। একটি কখনো আরেকটিকে স্বীকার করতে চায় না। ধর্মের মূল ভিত্তি হচ্ছে অদেখা কাল্পনিক বস্তুতে বিশ্বাস, বিজ্ঞানের মূল ভিত্তি হচ্ছে তত্ত্ব, পরীক্ষা, পর্যবেক্ষণ ও যুক্তিতে।
ধর্ম ও বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে আমি তাই বিজ্ঞানকেই সমর্থন করি।
[justify]বাবার কোনো স্মৃতি নেই আমার। ছোট্ট বাচ্চাদের খেলনা রোবট কিংবা বহুমুখী ট্যাবলেট থাকে, আমার সেইসব-ও ছিলো না, আমি বড় হয়েছি কেবল সংখ্যার শূন্যতার ভেতরে, শ্রোডিঙ্গারের বেড়ালের অস্তিত্ব-অনস্তিত্বকে সঙ্গী করে! মা আমাকে খুব সূক্ষ্মভাবে পরিচালিত করে বড় করেছে, আমি এখন ভেবে ভেবে বের করতে পারি।
জুলস বরডেট পৃথিবীতে এসে আমাদের ধন্য করেন ১৮৭০ সালের ১৩ই জুন। মানুষের ভেতরেও যাঁরা সবার উপরে। ইনি তাঁদের একজন। এই লোকটি রক্ত খুব পছন্দ করতেন। পছন্দ করতেন মানে এই জিনিসটিতে ওনার অপার কৌতুহল ছিল। ওনাকে সালাম দিয়ে একটা গল্প বলি। এটি আসলে একটি ঘটনা। আমি গল্পের মতো করে বলছি।
তিন পর্বের শেষ পর্বটি আজ দিলাম। মাথা থেকে একটি বোঝা নেমে গেল মনে হচ্ছে। অনুবাদ করা অনেক কষ্টকর আর সেটা যদি হয় এরকম টেকনিকাল সায়েন্টিফিক আর্টিকেল তাহলে তো কথাই নেই। তার উপরে আমার অনুবাদের আড়ষ্টতা ব্যাপারটাকে আরো কঠিন করে তুলেছিল আমার জন্য। আর কথা না বাড়াই।
প্রথম পর্ব: সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ১
দ্বিতীয় পর্ব: সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ২
আগের পর্ব হতে: মিড ওশান রিজের বিপুল পরিমাণ লাভা মাত্র পাঁচ কিলোমিটার প্রশস্ত একটি অংশ হতে সমুদ্রতলে উঠে আসে। ভূকম্পন সার্ভে, যা কঠিন ও গলিত পাথর আলাদাভাবে সনাক্ত করতে পারে, দ্বারা দেখা যায় যে মেল্ট প্রায় ১০০ কিলোমিটার গভীরতা ও কয়েকশত কিলোমিটার প্রশস্ত একটি এলাকা জুড়ে বিদ্যমান। এখন প্রশ্ন হচ্ছে, কিভাবে এই বিপুল পরিমাণ লাভা আগ্নেয়গিরির সরু নালা দিয়ে সমুদ্রতলে উঠে আসে?
[justify]বিবর্তনবাদ খুবই সংবেদনশীল একটি বৈজ্ঞানিক মতবাদ। আমি খুব সাধারন দৃষ্টিকোন থেকে বিবর্তনবাদ সর্ম্পকে আমার দৃষ্টিভঙ্গি এখানে উপস্থাপন করতে চাচ্ছি। বিবর্তনবাদ আমার কাছে অর্থবহ তার কারন –
১। বিবর্তনবাদ বিজ্ঞান স্বীকৃত (অবশ্য বেশীরভাগ বৈজ্ঞানিক তত্ত্বের মত এ তত্ত্বও কিছুলোক এর সন্দেহের উর্ধ্বে নয়।)
নিকষ কালো আদিম গুহা, পরতে পরতে রহস্য, ইতিহাসের সুলুক সন্ধান, কোন পাথরের স্তরের নিচে কি আছে জানার কোন উপায় নেই, সাঁঝের আঁধারে ডানা মেলে গুহার আশ্রয় থেকে বাহির হয় বাদুড়ের ঝাক, প্রবেশের বিশালাকার মূল প্রবেশ পথটি দেখলে মনে হয় ডাইনোসরদের আস্তানা। হয়ত হবেও বা ! গুহাটি যে ২০ মিলিয়ন বছরের পুরনো!
বালিকার নাম বিমলা। এমন বালিকার প্রেমে না পড়াটাই অন্যায়। আর কে না জানে আমি অন্যায় একেবারেই সহ্য করতে পারি না। সুতরাং তার প্রেমে পড়ে গেলাম। পরের ঘটনা বেশ জটিল। সহজ করে বলার চেষ্টা করি।
প্রথম পর্ব: সমুদ্রবক্ষের মাটির উৎস : পর্ব ১
আগের পর্ব হতে: যদি গবেষকদের ধারনা অনুযায়ী মেল্ট ধীরে ধীরে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র আনুবীক্ষণীক ছিদ্র দিয়ে উপরে উঠে আসে তাহলে সব মেল্টের রাসায়নিক গঠন হওয়া উচিত স্বল্পগভীরতায় (১০ কি.মি. অথবা তার কম গভীরতা) মেল্টের মত। কিন্তু বেশিরভাগ সংগ্রহকৃত নমুনার উৎস আসলে প্রায় ৪৫ কি.মি. কিংবা তারও গভীরে এবং তারা এতটা পথ তাদের চলার পথে কোন অর্থোপাইরক্সিন দ্রবীভূত না করেই সমুদ্রবক্ষে উঠে এসেছে। কিন্তু কিভাবে??
পদার্থবিদরা (রাদারফোর্ড,নীলস্ বোর )পরমাণুর যে মডেল বা কাঠামো দিয়েছেন,আমরা জানি যে তাতে ইলেক্ট্রন,প্রোটন ও নিউট্রন আছে।