[justify]তৃতীয় অধ্যায়: বাস্তবতা কী? (What Is Reality)
১৮৫৬ সালের অগাস্ট মাসের রৌদ্রকরোজ্জ্বল এক প্রভাত । উত্তর-পশ্চিম জার্মানির নিয়ান্ডারথাল উপত্যকার চুনা-পাথরের খনিতে সেদিনের কর্মব্যস্ততা মাত্র শুরু হয়েছে । হঠাৎই এক শ্রমিকের শাবল শক্ত কিছুতে বাড়ি খেয়ে ঠং করে আওয়াজ করে উঠল । শ্রমিকটি আগ্রহী হয়ে আরেকটু খুড়েই দেখতে পেলো কিছু হাড়-গোড় । হয়তো পাহাড়ী ভালুকের হাড় এই ভেবে সে সেগুলো পাশে সরিয়ে রাখলো পরে দেখার জন্যে । ওই দিনই খনি শ্রমিকটি হাড়গুলো দেখাতে নিয়ে
প্রতিমাসে একবার নিজে থেকে মিনিট কয়েকের মধ্যে করে ফেলা ব্রেস্ট ক্যানসার পরীক্ষা আপনার জীবনে বড় পরিবর্তন আনতে পারে। শতকরা ৭০% ক্ষেত্রে নিজ থেকে পরীক্ষাতেই ব্রেস্ট ক্যানসার ধরে ফেলা সম্ভব। যারা আগে ধরে ফেলতে পারেন তাদের শতকরা ৯৮% আরোগ্য লাভ করতে পারেন। ব্রেস্ট পরীক্ষার সময় কোনো লাম্প বা শক্ত মাংসপিণ্ডের উপস্থিতি ধরা পড়লে অতি অবশ্যই ডাক্তারের সাথে যোগাযোগ করুন।
(আইজ্যাক আসিমভের The Relativity of Wrong-এর অনুবাদের দ্বিতীয় ও শেষ খণ্ড এটি। মূল রচনার সাথে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার জন্যে আবারও সচল স্পর্শকে জানাই কৃতজ্ঞতা। প্রথম দফা প্রুফ দেখে দিয়েছে সচল সুরঞ্জনা হক। পারিভাষিক সহযোগিতায় সচল হিমু, স্পর্শ এবং সংসারে এক সন্ন্যাসী। সবাইকে ধন্যবাদ। কিছু ক্ষেত্রে বোঝার সুবিধার জন্যে উইকিপিডিয়ার কিছু লিঙ্ক ব্যবহার করেছি, ইংরেজি ভাষার লিঙ্ক। সে কারণে আগাম ক্ষমা প্রার্থনা করছি পাঠকের কাছে।)
ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে রবীন্দ্রনাথের সার্ধশত জন্মবার্ষিকী সারা দেশে উদযাপিত হচ্ছে। স্বাভাবিকভাবে রবীন্দ্রনাথের জীবন ও সৃষ্টিকর্ম নিয়ে প্রিন্ট মিডিয়ায় অনেক লেখা আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় ৮ মে কালের কণ্ঠের প্রথম পাতায়[url=http://www.dailykalerkantho.com/?view=details&type=gold&data=Recipe&pub_...] রবি এবং রব
[justify]১
====================================
অধ্যায় ২: সূত্রের নিয়মনীতি (The Rule of Law)
দ্বিতীয় সহস্রাব্দে যতগুলো ধারণা সাধারণ মানুষের হাজার হাজার বছর ধরে গড়ে উঠা চিন্তা ও বিশ্বাসের ভিতকে কাঁপিয়ে দিয়েছে তার মধ্যে অন্যতম হলো ভূ-তত্ত্বের নিরিখে গড়ে উঠা ভূ-তাত্ত্বিক কালপঞ্জি ও বিবর্তনবিদ্যা। পৃথিবী বিশ্বের কেন্দ্রে নয়, গ্যালাক্সির কেন্দ্রে নয় ধারণাটা সাধারণ বিশ্বাসকে নাড়িয়ে দিলেও বিষয়টা ততটা বোধগম্য নয় যতটা বোধগম্য হলো ‘মানুষের উদ্ভব সরাসরি ঘটেনি‘ধারণাটি; কারণ মানুষ বুঝতে পে
বিজ্ঞানী.org এর নাম আমি প্রথম জানতে পারি সচল বিপ্রতীপের লেখা একটি পোস্ট থেকে। মাঝে মাঝে ঢু মারতাম, আর দেখতাম ঘরের খেয়ে বনের মোষ তাড়ানো সব পাগলাটে লোকদের কান্ডকারখানা। মাতৃভাষায় বিজ্ঞান চর্চার মাধ্যমে বিজ্ঞানকে আমাদের মাঝে আরও সহজবোধ্য করার জন্য কি অক্লান্ত পরিশ্রমই না করছেন এই [url=http://www.sachalayatan.com/