রাঙামাটি ভ্রমণের এই সময়টাতে অজানা অনেক কিছু দেখবার যেমন আনন্দ ছিল তেমনি ছিল কোন এক বিকেলের কিছু সময়ের দুঃখ মাখা স্মৃতি। সুখের মুহূর্ত মানুষ ভুলে যাই কিন্ত দুঃখবহ স্মৃতি কেবলই তাড়া করে ফেরে। সেবারের এই স্মৃতি কটু যাত্রায় আমার সাথে ছিল আমার সাড়ে তিন বছরের ছেলে, স্ত্রী আর দু একজন নিকটজন। আমাদের গন্তব্য শুভলং ঝর্ণার সাথে কিছুক্ষণ দেখা করা তারপর তার বুক চিরে বের হওয়া পানি গায়ে ছিটিয়ে ফিরে আসা।
বিদেশ-বিভুঁইয়ে পাকি দেখলে আমি সাধারণত একশ হাত দূরে থাকি। কিন্তু সবসময় সেটা সম্ভব হয় না। বিশেষ করে আমেরিকার মসজিদগুলো সিংহভাগ থাকে পাকিদের দখলে। তার ওপর কাজে-কর্মে যে কোন সময়ই পাকিদের সাথে সাক্ষাৎ হতে পারে। এসব ক্ষেত্রে আমি যা করি তা হলো তাদের পাকি পরিচয় ভুলে যথাসম্ভব ভদ্রতা বজায় রাখা। কিন্তু আপনি যতই তাদের পাকি পরিচয় ভুলে যেতে চান, তারা ততই শশব্যস্ত হয়ে তাদের আচার-ব্যবহারে জানান দিবে যে তারা ‘পাকি
রন্টুকে নিয়ে লিখতে গিয়ে হঠাৎ আবিষ্কার করলাম সচলের সাথে আমার সম্পর্ক প্রায় দুইবছরের বেশি সময় পাড় হয়ে গেছে। কারন রন্টুকে নিয়ে যখন প্রথম লেখা শুরু করেছিলাম তখন তার বয়স ছিল ছয়, এখন সে আট প্লাস।
আজকালকার ডিজিটাল বাচ্চাকাচ্চার একজন রিপ্রেসেন্টেটিভ রন্টুর সাথে যাদের আগে পরিচয় হয়নি তারা জেনে রাখুন আমাদের বিশাল যৌথ পরিবারের কনিষ্ঠতম সদস্য রন্টু সব সময়েই আমাদের সবার থেকে একধাপ এগিয়ে।
ঘটনা কি খুলে বলি। তার আগে একটু গান শুনে নেয়া যাক।
পারভেইচ্যারে বল খেলাডা তওবা কইরা ছাড়
বর্তমান সময়ের হটকেক হচ্ছে রাজনীতি। ফেসবুকে-ব্লগে সবাই বেশ সরব এ নিয়ে। আমি হলাম বোকা হদ্দ মানুষ, ওসব আমার মাথায় ঢুকে না। সক্কাল সক্কাল অফিস যাই, সারাদিন কামলা খাটি, এর ফাঁকে সময় পেলে ফেসবুকে ঢুঁ মেরে সবার স্ট্যাটাস পড়ি, ব্লগেও হানা দেই আর রাত করে অবসন্ন হয়ে বাড়ি ফিরে খেয়ে ঘুম।
[justify]‘কি ভাই, ক্যামন আছেন?’ জানতে চাইলাম, অফিসের নীচে সিগারেট খেতে নেমেছি, স্মোকিং-ফ্রি এনভায়রনমেন্ট, নিচে নেমে মাঝে মাঝে সব পাপী’দের সাথে দেখা হয়, সেখানে বিদেশী নারী’রা সিগারেট খায়, তাই দেখে মাঝে মাঝে ভিরমি খেয়ে তাকিয়েই থাকে কিছু বেকুব কিসিমের প্রাণী। সেদিন, আর কেউ নেই, আমি কনসালটেন্সি বাদ দিয়ে চাকুরী’তে অস্থায়ী ভিত্তি’তে স্থায়ী হয়েছি, তিনি জবাব দিলেন, ‘চলছে লড়াই!’
বাংলা আধুনিক গানের ইতিহাসে এক উপেক্ষিত ঈশ্বরের নাম জটিলেশ্বর মুখোপাধ্যায়!
।।এইম ইন লাইফ।।
জ্ঞান হবার পর থেকেই চিন্তিত হয়ে পড়ি আমরা, 'বড় হয়ে কী হবো?'
জীবনের তেত্রিশ বছর পার হয়ে গেলেও বুঝে উঠতে পারছিলাম না, 'বড় হয়ে কী হবো?'
গত দুইদিনে বুঝে গেলাম, বড় হয়ে আসলে কী হতে চাই!
তেত্রিশ বছরের অভিজ্ঞতায় বুঝলাম, বড় হয়ে আমি সংখ্যাগুরু হতে চাই!
কিন্তু একজন সংখ্যালঘু কী কোথাও গিয়ে কোনভাবে সংখ্যাগুরু হতে পারে?