Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

খাসি রাঁধার কয়েকটি টিপস

টিউলিপ এর ছবি
লিখেছেন টিউলিপ [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ১৩/১২/২০১৩ - ১:০৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাঙালি হলে আজ খাসির মাংস রাঁধা আপনার জন্য ফরজ, যদি না আপনার কেল্লা পাজিস্তানমুখী হয়ে থাকে। কিন্তু খাসি রাঁধা মোটেও সহজ নয়। চরিত্রের মতই বেটার গায়ে বিটকেল গন্ধ।

কিন্তু তাই বলে কী আমরা খাসি খাবো না? অবশ্যই খাবো। তাই হতাশ হইও না যদি মুমিন হও।


প্রতীক্ষা

সবজান্তা এর ছবি
লিখেছেন সবজান্তা (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/১২/২০১৩ - ১০:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:


মৃত্যুদন্ডঃ প্রতিযোগীতায় নেই বাংলাদেশ।

আব্দুল্লাহ এ.এম. এর ছবি
লিখেছেন আব্দুল্লাহ এ.এম. [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১২/১২/২০১৩ - ৮:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেশী বিদেশী হরেক মানবাধীকারবারীর চিল্লাবাল্লার চোটে আমার ধারনা ছিল দুর্নীতি, অপশাসন, বিশৃঙ্খলা ইত্যাদি বিষয়ের মতো এই বিষয়েও বাংলাদেশ প্রথম কাতারেই থাকবে। তাই ইচ্ছা ছিল প্রদত্ত তথ্য উপাত্ত বিশ্লেষন করে কয়েক কিসিমের গ্রাফ প্রস্তুত করবো, বেলাজ ও অমানবিক বাঙ্গালির যদি তাতে একটু লজ্জার উদ্রেক হয় এবং মানবাধিকার জাগ্রত হয়। কিন্তু প্রতিযোগীতায় বাংলাদেশের অবস্থা সুবিধার না বিধায় সে বিষয়ে কোন উৎসাহ বোধ করলাম না। অগত্যা তাই শুধুমাত্র পরিসংখ্যান।


রাজাকার বধাবলী - ১৮

স্বপ্নাহত এর ছবি
লিখেছেন স্বপ্নাহত (তারিখ: বুধ, ১১/১২/২০১৩ - ১০:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[ দেশে আজো টেকা দায় ছাগুদের গন্ধে, চলো ছাগু বধে নামি, পাশবিক ছন্দে। রাজাকার ছানাপোনা, হয়োনাকো খুশি আর, আবারো জেগেছে জাতি, হুঁশিয়ার! হুঁশিয়ার!! ]

ডীয়ার জাতিসংঘ!,
থাকতে সময় ছাইড়া দ্যান এই
খুনী জামাতের সংগ!


ছুটি- কিন্তু আর কতদিন?

বাউলিয়ানা এর ছবি
লিখেছেন বাউলিয়ানা [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৯/১২/২০১৩ - ৬:১২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেশের বাইরে থাকতে দিনে বারো ঘন্টা মিনিমাম আবার কখনও কখনও দিনে ষোল ঘন্টা কাজ করেছি। যদিও সেই অর্থে কায়িক পরিশ্রম নয়, তারপরও নিজেকে মাঝে মাঝে কামলা বলে মনে হতো। আর দেশে এসে দেখি মানুষের সময়ের অভাব নেই। অফিসে কাগজে কলমে আট ঘন্টা কাজ করার কথা থাকলেও টেনে টুনে সবাই ছয়- সাড়ে ছয় ঘন্টা কাজ করে। লাঞ্চ আর টিফিনের ব্রেক এত লম্বা হয় তারপরও সবার অভিযোগ এত কম সময় দিলে কিভাবে হবে। সপ্তাহে শুক্রবার একদিন ছুটি ঠিকাছে, কিন্তু বৃহষ্পতিবারে হাফ ডে প্রায়ই কোয়ার্টারে পরিণত হয়। আবার বছরের মোট ছুটি হিসেব করলে দেখা যায় মাস চলে যায়।


শৈশব

সুমিমা ইয়াসমিন এর ছবি
লিখেছেন সুমিমা ইয়াসমিন [অতিথি] (তারিখ: সোম, ০৯/১২/২০১৩ - ৬:১১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বুকের ভেতর লুকিয়ে থাকা মধুময় শৈশব ডাকে— আয়, ফিরে আয়…। আহা ফেলে আসা শৈশব; জীবনের সুবর্ণ সময়!

লাটিম ঘোরানো, ঘুড়ি ওড়ানো দুরন্ত শৈশব ফিরে আয় একবার! তোকে দেব সোনায় গড়া পঙ্খীরাজ ঘোড়া; তুই ফিরিয়ে দে আমার মাঠে-মাঠে ছোটা ধুলো-মাখা রোদ্দুর, আর কুয়াশামাখা রাতে ঝিঁঝিঁ'র সঙ্গীত আসর। চুমুক দিয়ে পান করবো শিশির-ঝরা ভোর।


আইনের প্রয়োগে বিভ্রান্তি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: রবি, ০৮/১২/২০১৩ - ৬:৫৯অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২০০৩ সালের কথা মীরপুর স্টেডিয়ামে বিশাল একটা কনসার্ট হয়ে তাতে বাংলাদেশের প্রথম সারির সব ব্যান্ড সাথে পাকিস্তানের ব্যান্ড জুনুন আর স্ট্রিংস পারফর্ম করে। সেই অনুষ্ঠানে বিশেষ আকর্ষন হিসেবে ছিল গুরু আজম খান, আর তার সাথে সঙ্গত করেন আইয়ুব বাচ্চু, ফুয়াদ নাসের বাবু, সুমন এবং সাজু। এই কনসার্টটা ছিল সম্পুর্ন বিনামূল্যে। এই কনসার্টেই প্রথম হেলিকপ্টার দিয়ে কোন ব্যান্ড স্টেজে আসে। “এম্পিফেস্ট” নামে এই কনসার্টের


লজ্জা

নজমুল আলবাব এর ছবি
লিখেছেন নজমুল আলবাব (তারিখ: রবি, ০৮/১২/২০১৩ - ১২:৩৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রশ্ন কমে যাচ্ছে এখন। আগে যেমন প্রতিটা ঘটনায় হাজারটা প্রশ্ন শুনতে হতো এখন সেরকম না। একটা দুটা প্রশ্ন, তার সাথে মানানসই উত্তরেই কাজ হয়ে যায়। বলছিলাম আমার ছেলের কথা। বড় হচ্ছে, সেটা বুঝতে পারি। নিজেই উত্তর খোঁজতে শিখে যাচ্ছে।


মহাভারতে তিন রাজনৈতিক নারী। ২। কুন্তী। পর্ব ৫ [কর্ণ]

মাহবুব লীলেন এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: শনি, ০৭/১২/২০১৩ - ৩:৫৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কুন্তীবুড়িটা বহুত হতভাগি হলেও ভাবতে পারে নাই যে নিজের সবচে বড়ো দুর্ভাগ্যটা নিজেরই গর্ভে জন্ম দিছে সে...

কুরুসভায় কোনো সিদ্ধান্ত হয় নাই। যুধিষ্ঠিরের লগে আলোচনা কইরা সিদ্ধান্ত জানাইব কইয়া সিদ্ধান্তের লাইগা কৃষ্ণ এখন বইসা আছে কুন্তীর সামনে। কারণ কর্ণের বিপক্ষে পাণ্ডবদের সে যুদ্ধে জড়াবে কি না সেই সিদ্ধান্ত দিতে পারে একমাত্র কুন্তী....


তবুও ফিরতে চাই বাড়ি

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৬/১২/২০১৩ - ১১:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

২০১০ এর অগাস্ট মাসের কোন এক ভোর রাতের কথা। ঢাকা ঘুমিয়ে পড়েছে, তবুও কোলাহলে জেগে ছিল ঢাকা বিমানবন্দর। এপাশের মানুষরা কাঁচের দেয়াল পার হয়ে ওপাশে যায়, স্বজনরা তাকিয়ে থাকে তখনও। তারপর আরও কয়েকটা কাঁচের দেয়াল, স্বজনদের ক্ষীণভাবে দেখা যায় ঐ দূরে। এরপর, আর দৃষ্টিসীমায় ধরা পড়ে না- এতগুলো কাঁছের দেয়াল ভেদ করে দেখা যায়না কাউকে। এরকম করেই একদল লোকের সাথে বিষণ্ণ মন আরা ক্লান্ত শরীর নিয়ে উড়োজাহাজের পেটে ঢুকে বসেছিলাম। পুরো পথে ঘুমাতে পেরেছিলাম মাত্র ২ ঘন্টা, মাটিতে নেমে দাঁড়াতে পারছিলাম না পেটের প্রচন্ড ব্যাথায়।

শুরুতে খুব মন খারাপ লাগত। প্রতিদিন সকালে সুপারভাইজার আসতেন গত ২৪ ঘন্টার গবেষণায় কি কি মহার্ঘ্য বিষয় আমি উদঘাটন করেছি তার সন্ধানে। শতকরা ৯৯ ভাগ দিনই হতাশ করেছি তাঁকে, হলাকা পাতলা কিছু হুমকি মেশানো, চাইনিজ ভাষায় চিবানো অথচ মোটামুটি স্পষ্ট ইংরেজিতে অসন্তোষ প্রকাশ করে বেড়িয়ে যেতেন তিনি। তারপর, করিডোরে এসে দাঁড়াতাম।