এবার বরং একটা পাহাড়ী গ্রামের গল্প হয়ে যাক। ভয়ংকর নিস্তব্ধ। শুধু হাওয়ার শনশন, শুকনো পাতা মচমচ অথবা দুএকটা পাখি টাখি অথবা শুধুই শব্দহীনতা। আর? কপাল ভালো থাকলে দরজা খুললেই কাঞ্চনজঙ্ঘার মায়াবী মাদকতা, আর কপাল খারাপ থাকলে মেঘ কুয়াশার হুটোপুটি, পাহাড়ের গা-বেয়ে পাইন বনের সারি, সেখানে কুয়াশার পিছু ধাওয়া...
অথচ ব্লগিংটাই করতে চেয়েছিলাম।
[justify]আমাদের গ্রামটি’র নাম ছিল চৈতন্যপুর, সুহৃদ ছিল তার নদীটি’র নাম; দুই ধারে আনমনা কাশবন, তারপর একাকিনী ফাঁকা মাঠ নিকনো সবুজে ঢেউ। এলোমেলো পাড়া ছিল, আরও ছিল পাড়াদের ঘর-বাড়ী- মানুষের নাম। পাখীটির নাম ছিল সুজলা, সুফলা ডানায় তার ভিড় করে মিশেছিল দেহাতী শস্যের শরীর, ঘরণীর আরও ছিল গোলা!
ক্যাসেট শোনার দিনগুলো এখন ইতিহাস; ল্যান্ডফোনে ঘন্টার পর ঘন্টা কথা (এনডাব্লিউডি সহ) থেকে মোবাইলে অনেকক্ষণ কথাবলা আর এসএমএস এর সময়গুলো হুট করে চলে গিয়ে সেখানে ডেটাইউজ করা; গন্তব্যের জন্য হেটে ক্লান্ত হওয়া, রিকশায় উঠেই গন্তব্যকে পাওয়া আর তারপরে অনেক রাতে ঘরে ফিরে যাপিত ক্ষণগুলোর ফাস্ট রিক্যাপ; বড় হয়ে যাওয়া আর বড় হয়ে কেন বড় হলাম সে আফসোস কাটাতে নিজেকে অনেক ব্যস্ত করে তোলা, গ্রাউন্ডহগ ডে'র কনর সাহেব
আমার অফিসটা যে গলিতে তার নাম Chemin d’Entre Bois। ফ্রেঞ্চ ভাষায় ক অক্ষর গোমাংস আমি ভেবেছিলাম, চেমিন ডেন্ট্রে বইস। আমার যার কাছ থেকে দায়িত্ব বুঝে নেবার কথা, তাকে পেলাম পরদিন। জিজ্ঞেস করলাম, এই বিদ্ঘুটে নামের মানে কি?
এই বিষয়ে আমার লেখার কথা না। অন্ততঃ এখনো সময় হয়নি বলে মনে করি। কারণ পিতা হিসেবে আমি নবীন। মাত্র শিক্ষানবিশকাল পার করছি। তার উপর অযোগ্যতার নজির আমারো যথেষ্ট। তবু এই দেশে ফেল করা ছাত্র যেমন গাইড বই লেখে, তেমনি আমিও একখান লেখা তৈরী করে ফেললাম। লিখতে বাধ্য হয়েছি চারপাশের কিছু প্রবীনদের সন্তান মানুষকরণ প্রকল্পের বেহাল দশা দেখে। লিখতে যাচ্ছিলাম ক্ষোভ নিয়ে কিন্তু পরে ভাবলাম ক্ষোভকে দর্শনে পরিণত করি। (আহ!
জামাতি বুদ্ধিজীবি ফরহাদ মজহার সম্প্রতি এক টকশোতে মিডিয়ার ওপর এক হাত নিয়েছেন। এক হাত নেবার পর সেটা আবার পরে রেটোরিক ইত্যাদির চাপানউতোর দেবারও চেষ্টা করেছেন। স্বাভাবিকভাবেই ফরহাদ মজহারের বক্তব্যের প্রতিবাদ হয়েছে এবং এখনও হচ্ছে। বিপরীতে ফরহাদ মজহারকে সমর্থন দেবার জন্য জামাত/বিএনপিপন্থী বুদ্ধিজীবিরা একাট্টা হয়েছেন। সাথে আছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক এক উপদেষ্টা। চলুন দেখা যাক কারা কোন পক্ষে কাজ করছেন।