পড়ছিলাম বিডিনিউজে "ফেইসবুকে হয়রানি: ‘অসহায়’ নিয়ন্ত্রক সংস্থা" শিরোনামে প্রতিবেদন। সেখানে কেন ফেইসবুক নিয়ন্ত্রনে অসহায় নিয়ন্ত্রক সংস্থা সেই বিষয়ে একজন সাইবার ক্রাইম "বিশেষজ্ঞের" কাছে প্রতিবেদক জানতে চেয়েছেন কিছু বিষয়। এই বিশেষজ্ঞ কাজ করছেন বিটিআরসিতে। সে প্রতিবেদন সাইবার ক্রাইম নিয়ন্ত্রকদের কার্যক্রমের একটা সার অংশ উঠে এসেছে।
.......... আর্টেমিস শুনলেন তার প্রার্থনা। আরেথুসাকে রুপান্তরিত করলেন এক জলের ঝর্নায়। জায়গাটা ছিলো সিসিলির সবচেয়ে বড় শহর সিরাকুজের একটি অংশ, অর্টিজিয়া দ্বীপ সেটা। সেই ঝর্না ধরনীর বুকে প্রবাহিত হলো টানেল হিসেবে। কিন্তু এতেও শেষ রক্ষা হলো না আরেথুসার। মিথে আছে দেবতা আলফিউসও একটি নদীতে রুপান্তরিত হয়ে ঐ টানেলে প্রবেশ করেন। নদীর জলের সাথে মিলে মিশে থাকলো ঝর্নার জল! ..........
আকারে ছোট অর্থনীতি ও তুলনামূলকভাবে প্রভাবহীন দেশগুলোর একটা সমস্যা হলো এদের সবসময় প্রতিবেশী দেশ ও বিশ্বরাজনীতির মোড়লদের কথা হাসিমুখে শুনতে হয় হয়। বাংলাদেশও এরকম একটা একটা দেশ। আমরা বহুকিছুর জন্য বাইরের শক্তির কাছে নির্ভরশীল। বাংলাদেশে প্রভাব রাখে এরকম প্রতিবেশি দেশ হলো ভারত। ভারত পার হয়ে পাকিস্তান বীর্যসূত্রে দেশি কিছু দালালের ওপর প্রভাব রাখে। পাকিস্তানের ভাইবেরাদর মধ্যপ্রাচ্যের দেশ কুয়েত সৌদি আরব বাংলাদেশের রাজনীতিতে ভূমিকা রাখে। এদের বাইরে আছে স্যামকাগু অর্থাৎ বিশ্বমোড়ল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।
ছোট্ট একটা ছেলে - একটা ছড়া পড়ে তার মনের মধ্যে খুব কৌতূহল জাগলো। ছড়ায় একটা যন্ত্রের কথা লেখা, যে যন্ত্রটার কথা এর আগে কখনো পড়েনি বা শোনেনি ছেলেটি। বাসায় কয়েকটাই বিশ্বকোষ ছিল (তখন বাংলাদেশ ও বিশ্বের ডায়রী ইত্যাদি নামে বের হতো বিশ্বকোষগুলো)। সবকয়টি তন্ন তন্ন করে খুঁজেও যন্ত্রটার কথা কোথাও পেলো না ছেলেটি। তখন সে গিয়ে তার বড় ভাইকে জিজ্ঞেস করলো যন্ত্রটার কথা। ভাই শুনে তো হেসেই লুটোপুটি!
হরতালের তৃতীয় দিন আজ। চুড়ান্ত আন্দোলনের প্রথম কিস্তির হরতাল আজ শেষ হবে। এত বয়সেও হরতালে সরকারের কি ক্ষতি আজো বুঝতে পারিনি। তবে দেশের ক্ষতি, মানুষের ক্ষতি এটা কিছুটা বুঝি। সেই হিসেবে আমার নিজের ক্ষতি খুব কম, আমার সামর্থ্যের মধ্যে আছে এখনো। সংক্ষেপে বলতে গেলে দৈনিক আর্থিক ক্ষতি যাতায়াতের নানা বাহন বাবদ নগদ সাড়ে তিনশো টাকা + কয়েক মাইল হাঁটার পরিশ্রম + ঘন্টা দুয়েক সময় + আর কিছু পথের ভোগান্তি = সফল হরতাল। অফিস যাতায়াতে কিছুদূর হাঁটি, কিছুদূর রিকশায় চড়ি, কিছুদূর টেক্সি টেম্পুতে ঝুলি, অথবা যখন যা পাওয়া যায় তাতে ঝুলে পড়ি প্রাণটা পকেটে নিয়ে। একটা সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য, একটা খাসা গণতন্ত্রের জন্য এইটুকু ভোগান্তি এমন কি বেশী ক্ষতি। জীবনের চেয়ে গণতন্ত্রের মূল্য অবশ্যই বেশী।
যে কাজটি পাঁচ মিনিটেই করে ফেললে ল্যাঠা চুকে যায়, সেই কাজটি করার আগে আমার ন্যূনতম পাঁচদিনের আলসেমি লাগে। এক বন্ধু বলেছিলো আমি নাকি লতিফ ভাইয়ের চেয়ে বেশি লেইটার, তাই 'লেইট লতিফ' বাদ দিয়ে 'লেইট নজরুল' চালু করার সময় এসেছে। আমি তাতে অবশ্য কোনো আপত্তি করি না। যথাসময়ে কোনো কাজ আমি করেছি, এই রেকর্ড কেউ দেখাতে পারবে না।
[justify]শিরোনাম দেখে ভেবে বসবেন না, আমি ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে পড়েছি। আমি কখনো ঢাকা ইউনিভার্সিটিতে যাইনি। তবু ঢাকা ইউনিভার্সিটি আমার স্বপ্নের। আমার স্বপ্নের সব হিরো, আমার বাস্তবের সব হিরো- ঢাকা ইউনিভার্সিটিকে কখনো মাতিয়ে রেখেছিল। মনে আছে যেদিন আমি ফেইসবুকে এক আধপরিচিত ছেলের অপরাজেয় বাংলার নিচে গ্র্যাজুয়েশান ক্যাপ ছুঁড়ে দেয়া ছবি দেখেছিলাম, সেদিন ঈর্ষায় আমি জ্বলে গিয়েছিলাম। আমার নিজের বিখ্যাত
লোকটা বলে চলে, “ধরেন আপনি একটা নিজস্ব ছন্দে চলেন। আপনি ভাবেন সেটাই ঠিক।আবার কোন কোন বিশেষ মুহুর্তে আপনার ভাবনাটা ভেঙে যায়। আপনি ভাবতে থাকেন আপনার সামনে বসা চাপ-দাড়িওয়ালা লোকটা আপনার চেয়ে বেশী বিচক্ষণ। আপনি একধ্রণের আলোর সন্ধানে তার দিকে চেয়ে থাকেন। এরপর সেই লোকটার একটা দলছুট বা অমনোযোগী বাক্যে আপনি তার উপর আস্থা হারান। ফিরে আসেন নিজের আব র্তে;সেই পুরণো ছন্দে। এরপর আবার দালানকোঠা ভাঙা। পরবর্তীতে আ
২৮শে অক্টোবর, ২০১৩ তারিখে কালের কণ্ঠে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক আবু আহমেদ সংবাদপত্রকে কেন মানুষে বিশ্বাস করে না শিরোনামে একটি প্রবন্ধ লিখেছেন। এই লেখাটি সেটার প্রতিক্রিয়া।