আজকে ৫ ফেব্রুয়ারি।
ছয় বছর আগে আজকের বিকেলে আমরা কয়েকজন হাটতে হাটতে শাহবাগের মোড়ে গিয়ে দাঁড়িয়েছিলাম। কোন মানুষের ডাকে না। কোন সাময়িক হুজুগের ঝোঁকে পড়ে না। নিজেদের রক্তের ডাক, সেই অমোঘ ডাক উপেক্ষা করা যায় না।
কিছুদিন আগে হাতে পেলাম বইটা। বিজয়গুপ্ত রচিত পদ্মপুরাণ বা মনসামঙ্গল। এতদিন নাম শুনেছি শুধু। আর স্কুলে একাদশ দ্বাদশ শ্রেণীর বাংলা পাঠক্রমে বাংলা সাহিত্যের ইতিহাস পড়ার সময় এই কবির বিষয়ে বিস্তারিত পড়তে হয়েছিল।
এক মরুর দেশে পঞ্চাশ বছর পর বৃষ্টি হবে।
বুড়োদের কাছে , ছেলেরা জিজ্ঞেস করে, দাদু, বৃষ্টি জিনিসটা কি? খাওয়ার না পান করার?
খবরের কাগজে, ডাকসু নির্বাচনের খবর দেখে, ঢাবি থেকে পাশ করা, প্রৌঢ়দের কাছে আমার জিজ্ঞাসা করতে ইচ্ছে হয়, ডাকসুটা কি জিনিস, খায় না পান করে?
১
পঁচাত্তরের ১৫ আগস্টে বঙ্গবন্ধুর নৃশংস হত্যাকান্ডের পরপরই অন্য দুই বাহিনী প্রধানের সাথে তখনকার বিমান বাহিনীর প্রধান এ কে খন্দকার খুনিদের সামনে নতজানু হলেও বেশিদিন নিজের পদ ধরে রাখতে পারেননি।
৬ দিনের ভারত ভ্রমণ শেষে ২৫ ডিসেম্বর অপরাহ্নে বাংলাদেশে পা দিয়েই চা-বিক্রেতার মাধ্যমে নির্বাচনী হালচালের প্রথম যে তথ্য কানে এলো তা হলো, নির্বাচনের আগের ৩ দিন সারাদেশে গণপরিবহণ চলাচল বন্ধ থাকবে এ নিয়ে সবাই উদ্বিগ্ন। ঢাকায় এসেও অটো-চালকের কাছে এই কথাই শুনলাম কিছুটা দ্বিধান্বিত কণ্ঠে। যুক্তি, অভিজ্ঞতা, বিশ^াস সবগুলোতেই খটকা লেগে গেল, এমনটি তো কখনও দেখিনি এবং তা অবিশ^াস্যও বটে। প্রাথমিক প্রতিবাদ জানিয়ে
চিঙ্গিজ আইৎমাতভের "পাহাড় ও স্তেপের আখ্যান" প্রথম যখন পড়ি, তখন স্কুলের ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়তাম। এই বইয়ের দ্বিতীয় গল্পটি ছিল "প্রথম শিক্ষক"। জানি না সেই বয়সে কতটা বুঝতে পেরেছিলাম কাহিনি, কিন্তু মুগ্ধ, আবিষ্ট হয়ে গিয়েছিলাম কির্গিজিয়ার পাহাড়ী গাঁয়ের সেই আশ্চর্য গল্পটি পড়ে। গল্পের সেই মেয়েটি, আলতিনাই, তার সঙ্গে যেন পা মিলিয়ে দৌড়ে চলেছিলাম চড়াই উৎরাই। পাঠিকা হিসেবে আমার যা বয়স তখন, গল্পের আলতিনাইয়ের বয়সও তা
মানুষের যে 'বৈশিষ্ট্য'টাকে আমি সবচেয়ে বেশি অপছন্দ করি সেটা হচ্ছে গড়পড়তা হওয়া। Mediocrity এর বাংলা করলাম গড়পড়তা হওয়া। জানিনা অনুবাদটা ঠিক হল কিনা(সম্ভবত সেটাও গড়পড়তাই হয়েছে)। খেয়াল করলে দেখবেন যে প্রথম লাইনে বৈশিষ্ট্য শব্দটাকে আমি ইনভার্টেড কমার মধ্যে রেখেছি। কারন আমি এখানে মানুষের দোষ নিয়ে কথা বলছিনা, তাহলে হয়তো অসততা বা ভণ্ডামির কথা তুলতাম।
আজ বাংলা ট্রিবিউনের সাইটে গিয়ে ঢুকতেই চোখে পড়লো খবরটাঃ [url=http://www.banglatribune.com/politics/news/397165/%E0%A6%9C%E0%A6%BE%E0%...
লেখক -
চিঙ্গিস আইতমাতভ
বরং বলি, চিঙ্গিস টোরেকুলোভিচ আইতমাতভ, টোরেকুলপুত্র চিঙ্গিস আইতমাতভ।
স্তালিন জমানায় দেশের শত্রুদের নিশ্চিহ্নকরণ প্রক্রিয়ায় নিযুক্ত রাষ্ট্রীয় খুনীবাহিনী এন কে ভি ডি-র হাতে নিহত সোভিয়েত কর্মী টোরেকুল আইতমাতভের ছেলে চিঙ্গিস আইতমাতভ - যিনি বাবাকে কখনো ভোলেননি।
‘যন্ত্র-বিশারদ’ আইতমাত কিম্বিলদিয়েভ এর ছেলে সমাজতন্ত্রী টোরেকুল -এর ছেলে যাঁর পাহাড় ও স্তেপ-এর আখ্যান নামে গল্প-ত্রয় পেয়েছিল লেনিন পুরস্কার- সেই চিঙ্গিস আইতমাতভ।
[justify]২৫শে নভেম্বর ২০১৮
খবর-১: নরসিংদীর শিবপুর উপজেলার সৈয়দনগর দড়িপাড়া এলাকায় নাজমা বেগমের ছাগল স্থানীয় মোরশেদ মিয়া ও তার সহযোগীরা চুরি করে নিয়ে যায়। নাজমা এই ব্যাপারে অভিযোগ করলে মোরশেদ মিয়া ছুরিকাঘাতে নাজমার বাম চোখ উপড়ে ফেলে।