আট বছর। দিন, মাস,ক্ষণের হিসেব করে কী হবে?
---
[ যুক্তিকে বিশ্বাস আর বিশ্বাসকে যুক্তি বলে যেন গুলিয়ে না ফেলি আমরা !]
…
শুনেছিলাম সেই সে কবে, রাষ্ট্র নাকি লড়বে,
আঙ্গুলেতে জয় দেখানো কাদের বোধহয় মরবে
কদিন ব্যাপক উথাল পাথাল সবই এখন ঠান্ডা।
আম জনতার মাথায় কেবল সদাই পিটছে ডান্ডা।।
সমালোচনা প্রসঙ্গে অনেকে অনেক কথা বলে গেছেন। তবে মোক্ষম কথাটি বলেছেন জীবনানন্দ দাশ, ‘সমারূঢ়’ কবিতায়। সমালোচককে কবিতা লেখার আহবান তো জানিয়েছেন-ই সাথে তাকে ‘অধ্যাপক, দাঁত নেই- চোখে তার অক্ষম পিঁচুটি’ ইত্যাদি বলে গালমন্দও করেছেন। জীবনানন্দের যে স্বভাব তাতে এরকম বলাটা কেমন বেমানান লাগে যেন! তবে তিনি সমালোচকদের এরকম বলতে বাধ্যই হয়েছিলেন।
বড় হবার একটা জরুরি অনুষঙ্গ হল--বড়দের মত করে ভাবতে শেখা, বড়দের মত করে কথা বলতে শেখা, বড়দের মত করে আচরণ করতে শেখা। এই তিনটে জিনিস করতে না পারলে সঠিকভাবে 'বড়' হওয়া যায় না---এই কথাটা ছোটবেলায় মা বলে দিয়েছিল।
ছোট্ট আমি তখন আমার ছোট্ট মাথাটা ভীষন চুলকে জিজ্ঞেস করেছিলাম--বড়রা কী রকম করে ভাবে, মা?
মা বলেছিল--আস্তে আস্তে শিখে যাবি--
সারি সারি পাহাড়ের সঙ্গম , ঘন অরন্যের নিশ্চুপ পরিবেশ , সৌন্দর্যের লীলাভূমির কথা মনে করলেই আমাদের চোখে ভেষে ওঠে বান্দরবানের চেহারা । বাংলাদেরশের প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের অন্যতম স্থান , বিদেশী পর্যটকদের পছন্দের জায়গা । বান্দবানের পাহাড়ি সৌন্দর্যের মধ্যে যে সুর বিরাজ করছে সেই সুরের ছন্দ হচ্ছে পাহাড়ের গায়ে গায়ে বসবাস করা আদিবাসী মানুষ ও তাঁদের পাড়া গুলো । পাহাড়ের শত প্রতিকূলতার মধ্যেও আদিবাসীরা নিশ্চিন্তে নির্বিঘ্নে সব বাধা বিপত্তি পেরিয়ে বসবাস করে আসছে আনাদিকাল ধরে । আদিবাসী ছাড়া পাহাড়ি সৌন্দর্য যেন প্রান পায় না ।বান্দরবান জেলার দুর্গম ও দূরবর্তী একটি উপজেলার নাম নাইক্ষ্যংছড়ি , এর পাঁচটি মৌজা – ঈদগড়, আলেক্ষ্যং , বাইসারী , বাকখালি ও কোয়াংঝিরিতে বাস করে মারমা , চাক , ম্রো , ত্রিপুরা, চাকমা আদিবাসী ছারাও বাঙালি হিন্দু ও মুসলিম পরিবার । সেখানে আদিবাসী পরিবারের সংখ্যা সাতশ। কিন্তু সাম্প্রতিক কালে নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলার আলেক্ষ্যং মৌজার বাদোঝিরিতে সর্বমোট ২১ টি চাক পরিবারের সব কটি পরিবারকে উচ্ছেদ করে দেয়া হয় -------
[ সাবধান, ভেতরে দর্শন আছে কিন্তু !]
…
বই ছাড়া আমি থাকতে পারি না, সে হোক ঘর বা বাহির, টাট্টিখানা বা বিমানের অন্দরে, পুস্তক লাগবেই, ইদানীং অবশ্য পিডিএফ নামক প্রযুক্তির ফলে সেটা দিয়েও কাজ চলে। আর ভ্রমণের সময় বই বাছাই করি একটু সাবধানে, যাবতীয় ভ্রমণে টিনটিন নামের রিপোর্টারটি পাশে থাকবেনই, এবং এলাকা বিশেষে উনার কাহিনীও বাছাই করা হবে সেই ভাবেই, যতবার নেপালে গেছি তিরতির আনন্দ এবং মিগুর সাথে দেখা হবার উৎকণ্ঠা নিয়ে পড়েছি তিব্বতে টিনটিন,
আমার বিশ বছর বয়সী ভাইপো পরশু সন্ধ্যারাতে সিলিং থেকে ফাঁসীতে ঝুলে হন্তারক হয়েছে নিজের। বছর খানেক আগে কলেজ থেকে ঘরে ফিরেছিল সে ছোট একটা মেয়েকে লাল শাড়ি, কপালে টকটকে লাল সিঁদুর আর হাতে সফেদ শাঁখা পরিয়ে। সেদিন এতটুকু ছেলের সাহস দেখে হতবাক হয়ে গেলেও আমি মনে মনে তার বেশ প্রশংসা করেছিলাম। আমি কোনদিন ওরকম সাহস করতে পারি নি। আমার ভাইপোটির বাবা মানে আমার ভাইটি তার পুত্রবধূর মুখ দেখার মাস দুয়েক পর একরাতে ছট