Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

বন আর নদী

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৩/২০১৩ - ৫:২৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

যন্ত্রপাখিটার পেটের ভেতরে একবার ঢুকেছ কি আর কারও কথা শুনতে পাবে না। সারাক্ষণ এমনই একঘেঁয়ে চিৎকার করে যাবে যে সে মাথা ধরে যাবে তোমার। কানে আমি তাই হেডফোন গুঁজে রাখি। আন্ধি ফিল্মটার গান শুনি। মাঝে মাঝে নীচে তাকাই। নজরে আসে আদিগন্ত বিস্তৃত বন। ঘন অরণ্যের মাথাটা সূর্য্যস্নান সেরে নিচ্ছে এবেলা। তারাও জানে ওবেলা নেমে আসবে বাদল। কয়েকটা গাছ জ্বালিয়ে দেবে ক্রুর বাজগুলো। এই বৃষ্টি-অরণ্যের নীচটা কেমন এত উঁচু


যাদের মনে রাখে না কেউ

তানিম এহসান এর ছবি
লিখেছেন তানিম এহসান [অতিথি] (তারিখ: শুক্র, ২৯/০৩/২০১৩ - ১২:০২পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]সমাজের মূল স্রোতের বাইরে একদম প্রান্তিক অবস্থানে কিছু মানুষ, দল কিংবা সম্প্রদায় থাকে যাদের অস্তিত্ব টের পাওয়ার বেলায় আমাদের ভেতর একটা অস্বস্তি কাজ করে। একজন উন্নয়ন কর্মী হিসেবে সমাজ যাদেরকে অস্পৃশ্য হিসেবে দূরে সরিয়ে রাখে তেমন মানুষদের কাজ করার সুযোগ ঘটেছে আমার; এই সুযোগ ঘটার কারণেই আমার দৃষ্টিভঙ্গিতে একটা পরিবর্তন এসেছে এটা আমি নিজেই টের পাই। বাংলাদেশে সাধারণভাবে একজন মানুষের এমনকি


বইকথনঃ "কাঠের সেনাপতি", তারেক নূরুল হাসান

মর্ম এর ছবি
লিখেছেন মর্ম [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৮/০৩/২০১৩ - ১০:০৫অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[প্রাক-কথনঃ

বই নিয়ে কথাবার্তা বলার মত আনন্দময় কাজ দুনিয়াতে কম। ফেসবুকে একটা গ্রুপ আছে- বইপড়ুয়া। এ গ্রুপে যাঁরা আসেন তাঁদের একটা ব্যাপার একরকম- সবাই বই পড়েন। শুধু পড়েন না, বই নিয়ে আলোচনা হয়- মন্তব্য, প্রতিমন্তব্য। চমৎকার একটা অভিজ্ঞতা।

বইপড়ুয়া'য় গিয়ে চুপচাপ থাকাটা মুশকিল। বই নিয়ে আলাপ করা হয়েই যায়।

মাঝে মাঝে বই পড়ে সেটা নিয়ে কথা বলতে ইচ্ছা করে। 'রিভিউ' বলাটা ঠিক হবে না এগুলোকে, তবে বই-তাড়িত কথা তো অবশ্যই।

এ ধরণের লেখাগুলোর সবচেয়ে ভাল লাগা অংশ হল পাঠকের মতামত, একই বই নিয়ে কত কত কথা পড়ুয়াদের। অদ্ভুত আনন্দের একটা ব্যাপার!

এবারের কথাগুলো তারেক নূরুল হাসান-এর 'কাঠের সেনাপতি' নিয়ে। বইপড়ুয়ায় করা পোস্টটারই খানিকটা পরিমার্জিত রূপ এটা, বলে রাখা উচিত!]


কথা ছিল সুবিনয়

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: বুধ, ২৭/০৩/২০১৩ - ৮:৫৭অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
।।১।।

প্রবাসী হওয়ার অনেক হ্যাপা। সবচেয়ে বড় ঝামেলা হচ্ছে হাতে কোন সময় থাকে না। সর্বদাই ব্যস্ত থাকতে হয়। এইদেশে রাস্তার পাশে চায়ের দোকানে বসে দুদন্ড গল্প করার জো নেই – সব সময়েই তাড়াহুড়া। মার্কিন দেশ এক বিশাল বাজার বিশেষ, এইখানে আমরা সব সময়েই অদৃশ্য বাজারের থলি হাতে ঘোরাঘুরি করি।


চার অনুচ্ছেদ।

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: রবি, ২৪/০৩/২০১৩ - ৬:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

।।ক।।


আতশবাজি নিয়া ক্যামেরাবাজি

মরুদ্যান এর ছবি
লিখেছেন মরুদ্যান [অতিথি] (তারিখ: শনি, ২৩/০৩/২০১৩ - ৬:১৭পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আবার অনেক দিন পর। ফাঁকিবাজির জন্য ক্ষমাপ্রার্থী।

আমি দিনের চেয়ে রাতে ছবি তুলতে পছন্দ করি বেশি, রাতের আলো টালো নিয়ে অনেক সময় অনেক মজার মজার প্যাটার্ন তৈরি করা যায়, রং ঝলমলে সাইন, ডিসপ্লে এগুলার ছবি তুলতেও আমি বেশ মজা পাই। তবে আজকের প্রধান বিষয় হল আতশবাজি বা ফায়ারওয়ার্কস। প্রথমে ছবি গুলো দেখে ফেলি,

কাতার জাতীয় দিবসের আতশবাজি, ২০১০ (প্রথম চেষ্টা )


আমার মেয়েলি ভাবনা-১ থালাবাটির সংসার

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ২৩/০৩/২০১৩ - ২:৩০পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমাদের খাওয়ার টেবিলের চারটা পায়ের কোনটা যেন অসমান, খেতে বসলে কর্তা গিন্নির বাটি ঠেলাঠেলিতে বড় আপদ হয়। ধনেপাতার চাটনি ছলকে থাই সুপের মধ্যে পড়ে, ফ্রাই করা দুর্ভাগা আস্ত চিকেন দম্ভ নিয়ে সিংহাসনে বসতেই পারে না। খালেদা-হাসিনার স্নায়ুচাপের মত ঝলসানো পোড়া মুরগি তার পোড়া আলুর গদি নিয়ে খুব ভয়ে থাকে- এই বুঝি মাটিতে happy landing হলো!


মুক্তির রঙ

সুহান রিজওয়ান এর ছবি
লিখেছেন সুহান রিজওয়ান (তারিখ: শনি, ২৩/০৩/২০১৩ - ১২:০৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
জীবনের সব চাইতে আশ্চর্যজনক ঘটনাগুলো আমি ঘটতে দেখেছি বুয়েট ক্যাম্পাসের আশেপাশে।

জুম্মার নামাযের পরে ভিসি স্যারের জুতো ছুঁয়ে সালাম করতে করতে শনিবার সকাল নয়টার পরীক্ষা পিছিয়ে দেখেছি অত্যন্ত সৎকর্মশীল ভাইদেরকে। দেখে বলার উপায় নেই, আগের রাতেই ঐ একই ভাইয়ারা ক্রিশ্চিয়ানো রোনালদোকে হুম্মু** পুত বলে টিভি স্ক্রিনে সাদরে স্বাগত জানাচ্ছিলেন...


গান শুনতে শুনতে

সৌরভ কবীর এর ছবি
লিখেছেন সৌরভ কবীর [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২১/০৩/২০১৩ - ১২:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

প্রতিদিন দীর্ঘ সময় ধরে গান শুনি। একগান বারবার শুনি। আলগোছে, আগুণ, আগুণের পরশমণি, চেরুবিক, মুক্তির মন্দির, সন্ধ্যার মেঘমালা, বন্যা এগুলো হলো উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ারে সেভ করা কয়েকটা প্লে-লিস্টের নাম। ভীষণ পছন্দের সব গান এতে। ল্যাপটপে আর কতই বা জোরে শব্দ হয়! তবুও গান বাজানো শুরু করি যখন সাউন্ড একদম সবচেয়ে জোরে দিইনা। শুনতে শুনতে যখন হঠাত কোন ক্ষণে মনে হবে আরেকটু সাউন্ড বাড়ালেই বোধহয় গানটা আরো দূরে বা কাছে কোথাও ছুঁয়ে যাবে তখনকার সুযোগটা নেবার জন্যেই এই আবেগময় সংযম।