[ দেশে আজো টেকা দায় ছাগুদের গন্ধে, চলো ছাগু বধে নামি, পাশবিক ছন্দে। রাজাকার ছানাপোনা, হয়োনাকো খুশি আর, আবারো জেগেছে জাতি, হুঁশিয়ার! হুঁশিয়ার!! ]
আকাশেতে , বাতাসেতে
শুনি কার হাহাকার?!
রাজাকার! রাজাকার !!
মীর জাফরীয় নীতি
মনে আজও তাজা কার ?!
রাজাকার! রাজাকার !!
আমি বেশ কবার কিছু ব্লগে লিখতে যেয়ে মানুষের রোষানলে পরেছি । একবার ভেবেছিলাম আর লিখবই না কিন্তু বার বার আমার মানুষ মনটা আমাকে তাগাদা দেয় কিছু বলতে । অবাক হই আমাদের সামাজিক কাঠামো থেকে শুরু করে বড় বড় লেখা পড়া জানা মানুষদের মাঝে ছেলে-মেয়ের মঝের যে চরম বৈষম্য টানা সেটা দেখে আর তখন ই আমার ইচ্ছে করে কিছু বলি । আমি বিশেষ বিদ্যান কোন মানুষ নই। আমার সঙ্গে লেখাপড়া করা ছেলেমেয়েদের অনেকে আমার চাইতে ঢের বেশী লে
(২০০১ থেকে আমি দেশান্তরি। আমার প্রবাসকালে অনেক প্রিয় মানুষ চলে গেছেন আকাশের ঠিকানায়। সেইসব মানুষকে নিয়ে আমার স্মৃতিগদ্যের বই ‘নয়ন তোমারে পায় না দেখিতে রয়েছ নয়নে নয়নে’ প্রকাশিত হচ্ছে একুশের বইমেলায়। সচলায়তনকে কথা দিয়েছিলাম প্রভুকে নিয়ে একটা স্মৃতিকথা লিখবো। প্রভুর মৃত্যুর পর তাৎক্ষণিক বিহবলতা কাটিয়ে লিখতেও বসেছিলাম। কিন্তু লেখাটা শেষ করতে পারিনি। আজ শেষ করলাম।)
প্রভুর প্রস্থান
[justify]"পৃথিবীর এক প্রান্ত থেকে অন্য প্রান্তে জ্বলন্ত
ঘোষণার ধ্বনি প্রতিধ্বনি তুলে
নতুন নিশান উড়িয়ে, দামামা বাজিয়ে দিগ্বিদিক,
এই বাংলায় তোমাকে আসতেই হবে, হে স্বাধীনতা।"---- শামসুর রাহমান
বিজয় দিবস এলে আমার খুব জানতে ইচ্ছে হয় ১৯৭১ সালের ১৬ই ডিসেম্বর, সবাই কি করেছিলেন এই দিনে। দীর্ঘ ৯ মাসের অত্যাচার, অনাচার, অবিচার, সীমাহীন কষ্ট, সম্মুখ সমরে আজন্ম শত্রু পাকিদের সাথে সাথে পিছন থেকে হামলা করা দেশীয় কেউটেগুলোর ছোবল থেকে প্রতিমুহূর্তে লড়াই করে বেঁচে থাকা, যখন তখন নেমে আসা মৃত্যুভয় শেষে যেদিন সত্যিকার অর্থে বিজয় আসল, সবার মনের অবস্থা কি হয়েছিল। সবাই যুদ্ধের ভয়াবহ আঘাতে বিহবলিত, আতঙ্কিত। সব ছাপিয়ে বিজয় এসেছিল। কেমন ছিল সেই অনুভূতি?
[ দেশে আজো টেকা দায় ছাগুদের গন্ধে, চলো ছাগু বধে নামি, পাশবিক ছন্দে। রাজাকার ছানাপোনা, হয়োনাকো খুশি আর, আবারো জেগেছে জাতি, হুঁশিয়ার! হুঁশিয়ার!! ]
করলে হ্যাকিং , নড়লে হাকিম
হুকুম তবু নড়বেনা
এই জাতি তাও বিচার থেকে
এক চুলও আজ সরবেনা !
তাই বলি , তুমি শুনছ ?
রাজাকার কাঁদে, তার পাতা ফাঁদে
কেন তুমি জাল বুনছো ?
ভুলে গেছ কি রক্তে রাঙানো
বাহান্নো , ঊনসত্তর ?
দেশের টিভি চ্যানেল দেখা হয় না বলাই ভালো। মাঝে-মধ্যে একটু-আধটু। গতকাল অনলাইনে ঢাকার হরতালের খবর পড়ে খানকয়েক সচিত্র প্রতিবেদন দেখার আশায় জাগোবিডি.কম-এ ঢুঁ মারলাম। বেশ কিছু চ্যানেল ধরার বৃথা চেষ্টা করে অবশেষে মাহফুজ সাহেবের এটিএন নিউজ-এর বেলায় ভাগ্য 'সুপ্রসন্ন' হলো। দেখলাম টক শো চলছে। মুন্নী সাহার অতিথি দেশের দু'জন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক। কিছুক্ষণ দেখার পর মালুম হলো এটাকে বরং মুন্নী'স শো বলা উচিত। বাক
আমি একজন প্রতিভাহীন মানুষ। তাই বরাবরই আর সবার ক্ষুদ্রাতি ক্ষুদ্র সাফল্যে, পারদর্শিতায় অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকি আর ভাবি সেই ব্যক্তির কতই না প্রতিভা। সবসময়ই আমি পারদর্শিতা আর প্রতিভাকে গুলিয়ে এসেছি যেমন, ঠিক তেমনি এটাও বিনা প্রচেষ্টাতেই স্বীকার করে নিয়েছি যে আমাকে দিয়ে এইসব হবে না।
ডাক্তারের চেম্বার থেকে ফিরে চেয়ারে বসে আছি। ভাবছি কি করা যায়। না, ওষুধ তো খাচ্ছি, খেয়েই যাচ্ছি। নিজেকে 'চলতি ফিরতি মেডিসিন শপ' বলতে হয় এখন। আসলে অনেক কিছু ঘিরে ধরেছে যেন মনে হয়। আবার কখনো কখনো মনে হয় কই কিচ্ছু না তো, সব ওকে আছে বস। দু'টানায় জীবনছন্দ। একহাতে স্রেফ থেকে যায় অযাচিত বিস্ময় অন্যহাতে লটকে থাকে ঘুনে ধরা ফেরারি একাকীত্ব
…
(২৪১)
অন্ধবিশ্বাস কোন বিশ্বাস নয়, এতে যুক্তিবোধ নেই;
অন্ধভক্তও প্রকৃতপক্ষে ভক্ত নয়,
কারণ তাদের কোন বিবেচনাবোধ থাকে না।