আমি মাঝেই মাঝেই একটা স্বপ্ন ঘুরে ফিরে দেখি।
স্বপ্নের দৃশ্যপটে হয়ত সামান্য অদল-বদল হয়। কিন্তু মোটের উপর স্বপ্নটা প্রায় একই রকম থাকে।
স্বপ্নটা দেখতে শুরু করলেই চেনা মানুষকে ভীড়ের মাঝে খুঁজে পাবার মতন আনন্দ হয়। কিন্তু একই সাথে কোথাও যেন একটু দুঃখ ফুলের পাপড়ির ওপর জমে থাকা শিশিরের মত টলমল করতে থাকে।
আমার পৌনঃপুনিক স্বপ্নটা খুব সাদামাটা।
হঠাৎ করে আম্মুর মনে হল যে সে তার অতি দুরন্ত দুই মেয়ের পেছনে ছুটোছুটি আর চিৎকার চেঁচামেচি করতে করতে চোখে কম দেখতে শুরু করেছে, আর সেই সাথে ভীষণ মাথা ব্যথা! আমরা দুষ্টু ছিলাম দেখেই সব কিছুর দায় আমাদের মাথার উপর পরত। আমাদের একা রেখে তো আর কোথাও যাবার উপায় তখন আব্বু আম্মুর ছিল না!
হে' কি ও কেন?
বিলেতি ফেস্টিভ্যাল ডিরেক্টর পিটার ফ্লোরেন্স তার বাবা নর্মান ফ্লোরেন্সকে নিয়ে ১৯৮৮ সালে প্রথম হে' ফেস্টিভ্যাল শুরু করেন ওয়েলশ এর হে অন ওয়েই শহরে যা বইয়ের শহর নামে পরিচিত। এই ছোট শহরে ত্রিশটিরও বেশী বইয়ের দোকান আছে যাতে নতুন ও পুরোনো বই বিক্রি হয়। হে' ফেস্টিভ্যাল নামক সাহিত্য উৎসব জুন মাসে দশদিন ধরে চলে এবং বর্তমানে দ্যা ডেইলি টেলিগ্রাফের পৃষ্ঠপোষকতায় প্রতিবছর প্রায় ৮০০০০ লোকের সমাগম হয় এই উৎসবে। পিটার আরও বহু শহরে এই উৎসবকে নিয়ে গেছেন যার মধ্যে নাইরোবি, ইস্তাম্বুল, বুদাপেস্ট, থিরুভানান্থাপুরাম, বেলফাস্ট ও ঢাকা উল্লেখযোগ্য।
মানুষের জীবনের সেরা সময় যেমন শৈশব- কৈশোর, তেমন সবচেয়ে প্রিয় স্থানটি হচ্ছে সেই জায়গা যেখানে সে তার শৈশব অতিবাহিত করেছে। তার জন্মস্থান কিন্তু নয়, খানিকটা জ্ঞান-বুদ্ধি হবার পর থেকে বিশেষ করে স্মৃতির পর্দায় জীবনে ঘটনাগুলো আটকা পড়ে সেই সময়ের কয়েকটা বছরই সর্বশ্রেষ্ঠ কাল, সেই দেশই সেরা দেশ , যার কারণে ফেলা আসা সেই দিন,জায়গা, সাথীদের কথা ভেবে মনের অজান্তেই দীর্ঘশ্বাস ফেলে প্রতিটি মানুষই। যে জন্য
বাচ্চা পয়দার ক্ষেমতাই যার নাই সেই ব্যাডায় আবার করছে দুইখান বিবাহ। রাজরানি হইবার লোভে নামর্দ স্বামীরে মাইনা নিলেও আঁটকুড়া বেডার ঘরে সতিনের সংসার কেমনে মানা যায়?
[justify]আমি মানুষটা ছোট থেকেই কিঞ্চিত বোকা কিসিমের। অন্যরা যে বয়সে এবং যে সময়ে সৃষ্টি রহস্যর মত বিশাল ব্যাপার সহজেই বুঝে ফেলে, সেই বয়সেও বাংলা সিনেমা নামক বস্তু দেখার কল্যাণে আমার ধারনা ছিল কারেন্ট চলে গেলে এবং শুধুমাত্র দরজা বন্ধ করলেই নতুন একটা শিশুর ট্যাঁ ফো শোনা যাবে...
আমার শৈশবকে রাঙিয়ে দেয়া চলচ্চিত্র নির্মাতা ও অভিনেতা সুভাষ দত্ত চলে গেলেন। নিজের প্রথম পরিচালিত ‘সুতরাং’ ছবির মাধ্যমে সুহাসিনী কবরীকে তিনিই প্রথম ব্রেক দিয়েছিলেন। স্বাধীনতার আগে ও পরে নিজের পরিচালনায় নির্মিত বেশ কিছু চলচ্চিত্রে তিনি নায়কের ভূমিকায় অভিনয়ও করেছেন। ‘আলিঙ্গন’, ‘বিনিময়’, ‘আবির্ভাব’ ‘আয়না ও অবশিষ্ট’, ‘ডুমুরের ফুল’—সুভাষ দত্ত নির্মিত দর্শক নন্দিত কয়েকটি ছবি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে
কয়েকদিন আগে টেলভিশনের কোন চ্যানেলের একটা টক শো দেখছিলাম। সেখানে বাংলাদেশ কমিউনিস্ট পার্টির সাধারণ সম্পাদক মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের একটা কথা খুবই ভালো লেগেছিল। সেটা হলো, ভাঙা কলসিতে যতই পানি ঢালা হোক, কলসি কখনোই ভরবে না। দেশের বর্তমান অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক এবং সামাজিক প্রেক্ষাপটের কথা বলতে গিয়েই এ কথা বলেছেন তিনি।
আমরা কি কখনও স্থির?
কেন, দিনের বিশাল একটা অংশ যে ঘুমিয়ে থাকি, তখন তো আমরা নট নড়ন চড়ন, মানে তখন তো স্থিরই, নাকি?
ইদানিং
---------