Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

জাতির পতাকা খামচে ধরেছে আজ পুরনো শকুন

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: মঙ্গল, ১৩/১১/২০১২ - ৭:৩২অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

গত কিছুদিন ধরে জামায়েতে ইসলামী এবং ইসলামী ছাত্র শিবির সারাদেশে যে সহিংসতা-তান্ডব চালিয়েছে তার সচিত্র খবরগুলো দেখে আমি ব্যক্তিগতভাবে খুশি।


তেতলা বাড়ি, গ্রাম ও ঘুড়ি

সুমাদ্রী এর ছবি
লিখেছেন সুমাদ্রী (তারিখ: মঙ্গল, ১৩/১১/২০১২ - ৪:২৮পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

কখনও কখনও তেতলা একটা মাটির বাড়ি স্বপ্নে দেখি আমি;
সেই বাড়িটা, ক্লাস ফোরের বার্ষিক পরীক্ষা দেয়ার পর যেটি ছেড়ে শহরে চলে এসেছিলাম।
বাড়িটার ভেতর থেকে কে যেন আমায় ডেকে বলে
‘ আয় বাপি, আয়, মাটির দেরাজের ভেতর লুকিয়ে রেখেছিলি যে পাঁচ পয়সাটা,
সেটা নিয়ে যাবি আয় ’
মাঝে মাঝে শহরের বহুদূরে মেঠোপথ আর ধানক্ষেতে ঘেরা শান্ত একটা গ্রাম স্বপ্নে আসে আমার।


ফিরে দেখা . . .

তাপস শর্মা এর ছবি
লিখেছেন তাপস শর্মা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৩/১১/২০১২ - ২:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

মন খারাপ হতে ঠিক কোন কারণ লাগেনা। কখনো কখনো এমনিই মন খারাপ হয়ে যায়। কোন দৃশ্য যখন ভ্রমান্ধ দৃশ্য হয়ে বায়স্কোপে ফুটে উঠে ঠিক সুপান্থ দার গল্পগুলির মতো তখন একটা উদ্ভ্রান্ত সম্ভাষণ সৃষ্টি হয়। বেশ কিছুদিন ধরে ডুবে আছি সেই গল্পগুলিকে নিয়েই। একটু একটু করে জমা করা বিশ্বাস কিংবা বোধ যখন হঠাত ছাই হয়ে যায় তখন কষ্ট হয়না, কারণ কষ্ট শব্দটা সেই অনুভূতির কাছে ফিকে পড়ে যায়। কেমন জানি একটা হতাশা; এই হতাশা জিনিষটা


কোন পথে বুয়েট? সাম্প্রতিক ঘটনা ও আশংকা

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শনি, ১০/১১/২০১২ - ১১:০১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বুয়েটের একজন শিক্ষার্থী হিসাবে বুয়েটের সাম্প্রতিক আন্দোলনে বুয়েটের মর্যাদা রক্ষায় সবার একাত্মতা দেখে খুবই মুগ্ধ হয়েছিলাম। দলমত নির্বিশেষে কেমন করে সবাই একসাথে দুর্নীতির বিরুদ্ধে আন্দোলন করেছিলেন, সেটা দেখে গর্বিত হয়েছিলাম।


আলস্যের জয়গান

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: শনি, ১০/১১/২০১২ - ১০:৪৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

শিরোনাম ধারন নেয়া হয়েছে বাট্রাণ্ড রাসেলের কাছ থেকে। আর এই বিষয়ে লেখার উৎসাহ পেয়েছি জেরোমের 'থ্রী ম্যান ইন আ বোট' থেকে। যেখানে আমার মতো তিনজন কর্মক্ষম অলসের বর্ননা আছে। ওই বইটা পড়ার পর থেকে আলস্য নিয়ে আমার আর কোন বিব্রতবোধ নেই।

১.
আলস্যের মতো আনন্দ আর কি আছে?


মহাভারতে তিন রাজনৈতিক নারী। ১। সত্যবতী

মাহবুব লীলেন এর ছবি
লিখেছেন মাহবুব লীলেন (তারিখ: শনি, ১০/১১/২০১২ - ২:১৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাপে মরলে পোলায় রাজ্য পায়। বড়োপোলা আতুড় ল্যাংড়া আন্ধা লুলা হইলে ছোটপোলায় পায়। কিংবা বাপের ইচ্ছা হইলে অন্য পোলা কিংবা অন্য কারো পোলারে রাজ্য দিয়া যায়। তারপর সেই রাজায় লাঠি দাবড়াইয়া- এলাকাবাসীর চামড়া ছিলা খাজনাটাজনা আদায় করে স্বর্ণের মুকুট-সিংহাসন বানিয়ে রাজত্ব করে। কোনো রাজার হেডম থাকলে নিজের পোলা-শালা-ভাইভাতিজা নিয়া আশপাশের রাজ্য দখল করে মহারাজ হয়; না হলে অন্যের আক্রমণে নিজের ঘটিবাটি হারিয়েও জীবিত


পড়শী

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: শুক্র, ০৯/১১/২০১২ - ১:৫৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দেশে থাকতে মাসের শেষে পথে পথে ঠেলায় করে বাড়িবদলের হিড়িক দেখতে অভ্যস্ত ছিলাম। খুব অভিজ্ঞ ছিলাম না এ ব্যাপারে। এখন ঠেকে ঠেকে শিখেছি। সর্ব শেষ বদল দশ মাস ভাড়া বাড়িতে বসবাসের পর। মুভাররা যখন সব মালপত্র নিয়ে গেল, পুরোবাড়ি পরিস্কার করে দরজাটা বন্দ করে গাড়িতে ওঠার আগে বাড়ির সামনে বিদায় দিতে আসা এখানকার পড়শীদের বিদায় জানাতে এক বিষন্ন কাতরতায় মন ছেয়ে গেল। জীবনের একটি অংশের হাসি কান্নার সাক্ষি


কান্নার সুরে বৃষ্টি ঝরে নূপুরের মতন

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: শুক্র, ০৯/১১/২০১২ - ১১:০১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সারাদিন ধরে ঝমঝম বৃষ্টি। সকালবেলা আটটা নয়টার সময়ও ঘর অন্ধকার, মনে হয় ভোর ছয়টা বাজে বুঝি। দশটার ক্লাস ধরতে দশটা ছাব্বিশে কলাভবন গেটে পৌঁছে ক্লাসে যাবার বদলে গেটের সিঁড়িতেই বসে যাই, মামা এসে লেবু চা দিয়ে যায় ঐতে চুমুক দেই বসে বসে। তারপর মুজিব হলে গিয়ে ঘুমন্ত বন্ধুকে চাঁটি মেরে ঘুম থেকে উঠিয়ে ডিম-বন দিয়ে দুপুর বারোটায় নাস্তা সেরে আরেক বন্ধুর বাসা মালিবাগ চলে গিয়েছিলাম। এখন সন্ধ্যা ছয়টা, রাজারবাগ পুলিশ লাইনের সামনে উত্তরাগামী বাসের জন্য অপেক্ষা করছি। বৃষ্টি কমে এসেছে, তবে আবার হুড়মুড় করে নামবে যেকোন সময়। পাশেই বুটবাদামওলা গভীর মনোযোগের সাথে ভাজা বাদাম থেকে বালু আলাদা করছে। কাছে টং দোকানে ক্যাসেট প্লেয়ারে বেজে চলেছে, হাতে রানে কানে। আঙ্গুলের চিপায় চাপায় ঘাও। আমাদের এই বিচ্ছু মলম, আপনারা ব্যবহার করেন। এর একটা বড় গুণ কি জানেন?