বাংলাদেশের ভূ রাজনৈতিক প্রভাব মাপতে গিয়ে আমরা নিজেদের গুরুত্ব কে একটু বেশি ফুলিয়ে ফাঁপিয়ে হিসেবে করি বলে আমার মনে হয়। স্পেসিয়ালি মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ এর সম্পদ এবং ভৌগোলিক অবস্থান হিসাব করে বাংলাদেশ কে নিয়ে বিশাল একটা পাঁয়তারা করে বেড়াচ্ছে বলে অনেকে বিশ্লেষক ধারনা দিয়ে থাকেন। বাস্তবতা হচ্ছে ভুরাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে অন্তত মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে আমাদের কোন বেইল নাই।
কেন একটু আলোচনা করে দেখা যাক।
[justify]মহাসড়ক থেকে যে রাস্তাটা গ্রামের ভেতরে ঢুকেছে সেটা তোতা মিয়ার দোকানের সামনে দু’ভাগ হয়ে একটা ভাগ রাজ্জাক শাহের মাজার হয়ে রেললাইন পর্যন্ত গেছে, আরেকটা ভাগ গ্রামের ভেতর অনেক বার বাঁক খেয়ে ইটখোলার পুকুরে গিয়ে শেষ হয়েছে। তোতার দোকানের সামনের জায়গাটা এই গ্রামের স্কয়ার। যাবতীয় সামাজিক আচার-অনুষ্ঠান, নালিশ-সালিশ এখানেই হয়। ফাল্গুন-চৈত্র মাসে যখন বৃষ্টি আর পানির অভাব দেখা দেয় তখন সংক্রামক রোগের প্র
[justify]
।।১।।
সকাল বেলাটা দিনের সবচেয়ে মনোরম সময়। এটা বুঝতে অনেকটা সময় লেগেছে। এতোটা সময় লাগার কারণ হচ্ছে আমি আগে কখনো সকালে উঠতাম না। সকালের আলোতে একধরনের মায়া থাকে। চারিদিক যেন ভিজে থাকে তরল এক প্রসন্নতায়। তাতে মনকে ভেজানো যায়, ভুলে থাকা যায় যে এই পৃথিবীর কোথাও না কোথাও যুদ্ধ, ক্ষুধা, মৃত্যু, দুঃখ, শোক ডানা মেলে আছে। সকাল বেলার রোদ্দুরে এই পৃথিবীকে প্রতিদিন একবার করে ক্ষমা করে দেই আমি।
[justify]
‘ওয়াচম্যান’ সিনেমাটার শুরুতেই বব ডিলানের একটা চমৎকার গান আছে। দ্যা টাইমস দে আর আ চেঞ্জিং। সব কিছু বদলায়, সব কিছুই বদলে যাচ্ছে, সব কিছুই বদলে যাবে। পৃথিবী ঘুরবেই।
বাংলাদেশে মানুষের সংখ্যা সতেরো কোটি (দীর্ঘকাল এটাই শুনে এসেছি, ইদানীং পত্রপত্রিকায় দেখি গণনায় ভুল ছিলো, আসলে পনেরো থেকে সাড়ে পনেরোর মধ্যে হবে), আমার ব্যক্তিগত ধারণা এদের মধ্যে ৮০ শতাংশ মানুষ একেবারে বোকার হদ্দ, দারিদ্র্যসীমার মত বেকুবসীমা বলে কিছু থাকলে তার নীচে পড়ে যেত এরকম। নিজের এই অনুসিদ্ধান্তের কারণ হতে পারে দুটো। এক, ঘটনা আসলেই সত্যি। দুই, আমি এবং আমার পরিচিত বলয়ের (বন্ধু, আত্মীয় ইত্যা
প্রথম পর্ব – সাফারি সাফারি...
EVERY PERSON THAT BUYS IVORY HAS BLOOD ON THEIR HANDS AND IS AN ACCOMPLICE IN KILLING AN ELEPHANT, CAUSING IMMEASURABLE SORROW AND SUFFERING TO MANY OTHERS. SAY NO TO IVOY!
[justify]গত শতাব্দীর সত্তরের দশকে বাংলাদেশের মানুষ কর্মোপলক্ষে লিবিয়া, ইরান, ইরাক যাওয়া শুরু করে। তখন মধ্যপ্রাচ্যের অন্য দেশগুলোর কোন কোনটাতেও অনেকে যান, তবে সেটা হিসাবে ঐ দেশগুলোর তুলনায় কম ছিল। ইরান-ইরাক যুদ্ধ লেগে গেলে সৌদি আরব, কুয়েত, সংযুক্ত আরব আমীরাতে লোক যাওয়ার পরিমাণ বেড়ে যায়। কাতার, বাহরাইন, ওমান, ইয়েমেন, সিরিয়া, জর্দান, লেবাননে বোধগম্য কারণে সবসময়ই অপেক্ষাকৃত কম লোক গেছে। বিলেত যেতে তখন
নীলক্ষেতের রাস্তার পাশের দোকান থেকে ‘উইজডোম অফ বোনস’ বইটা কিনছিলাম। হঠাৎ চোখ পড়ে গেল ‘ইস্পাতে’র (How the steel was tempered) ওপর। সাথে সাথে মনে প্রচন্ড ক্ষোভ জেগে উঠলো । রাগের চোটে হাতে একটা বই নিয়ে মুচড়ানো শুরু করেছিলাম। আর দোকানদার মামা না ঠেকালে হয়ত ঝাপিয়েই পড়তাম ‘ইস্পাতে’র ওপর।
নানা কারণে কম্পিউটারকে আমার হিংসা হয়।
প্রথমেই যেটা ঈর্ষনীয় লাগে (অন্তত আমার কাছে) সেটা হল তার স্মৃতিশক্তি! কী বিশ্রী রকমের ভাল স্মৃতিশক্তি তার। কিছুই ভোলে না!