Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

ইউরোট্রিপঃ যাত্রা শুরুর আগে- ২

গৃহবাসী বাউল এর ছবি
লিখেছেন গৃহবাসী বাউল [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ১৮/১০/২০১২ - ২:০৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আগে যেখানে থেমেছিলাম

"এই দিকে এতকিছু হয়ে গেল, কিন্তু আমার ভিসা এখনও এলনা। এরি মধ্যে শুরু হল কানাডা পোষ্ট-এর অনির্দিষ্টকালীন ধর্মঘট ও কর্মবিরতি। আমার তো পুরাই মাথায় হাত। ভিসা আসার সম্ভাবনা যাও ছিল, ধর্মঘট তার পুরাটারেই বোঙ্গা বোঙ্গা করে দিল। আমি প্রতিদিন বাসায় ফিরে মেইলবক্স খুলে দেখি, আর প্রতিদিন হতাশ হই। অইদিকে পায়ে পায়ে এগিয়া আসছে কনফারেন্সের সময়।"


অনেক টাকা হলে

আব্দুর রহমান এর ছবি
লিখেছেন আব্দুর রহমান [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ১৭/১০/২০১২ - ৬:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

অনেক টাকা হলে কি কি করব সেই বিষয়ে আমার সবসময়েই অনেক চিন্তাভাবনা ছিলো। টানাটানির সংসার ছিলো। একখানা ডিম ভেজে, চার ভাগ করে তারপরে আলু দিয়ে ঝোল রান্না। অথবা ডিম সেদ্ধ করে সেটাকে আদ্ধেক করে আলু-ঝোল। যদি কোনোদিন একখানা ডিম পুরো পাওয়া যায় তবে বুঝতে হবে বিশেষ কিছু সেদিন।তখন বুঝতাম না, এখন কেনো যেনো মনে হয় পাতলা আলু-ঝোলের ব্যাপারটাই বেশ গরীবী, বড়লোকে নিশ্চিত ভুনা খায়। অনেক টাকা হলে অনেকগুলো ডিম খাব, এই চিন্তায় মশগুল ছিলাম অনেকদিন।


ইউরোট্রিপঃ যাত্রা শুরুর আগে- ১

গৃহবাসী বাউল এর ছবি
লিখেছেন গৃহবাসী বাউল [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/১০/২০১২ - ৯:৪৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সবার মত আমিও যখন ছোট ছিলাম, তখন বিদেশে পড়ালেখার স্বপ্ন দেখতাম। তারপর যখন এক সাইজ বড় হলাম, তখন বিদেশে পড়ালেখার পাশাপাশি আরো বেশি বেশি বিদেশ ঘুরার স্বপ্ন দেখা শুরু করলাম। এইভাবে বহু ভাল স্বপ্ন আর দোষীস্বপ্ন দেখতে দেখতে একদিন উড়াল দিলাম হাড্ডিকাঁপানো ঠান্ডার দেশ কা...দা...*আকিং...নাডা’র দিকে। তারপর থেকে দিনে কয়েকবার করে আল্লাহ্‌র কাছে মাফ চাই, কেন তুমি আমারে এইখানে আনলা। আর আনলাই যখন একটা বিদেশ


বেলা যে পড়ে এলো

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: মঙ্গল, ১৬/১০/২০১২ - ১:০৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

হঠাৎই কেন যেন সেদিন সেই চাষীর বলা কথাটি মনে পড়ে গেল।


বালক ভুল করে যায়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: সোম, ১৫/১০/২০১২ - ১১:৪৩পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

পূবের পথ ধরে সন্ধ্যা নেমেছে বেশ আগেই। পূবের আকাশ ধরেই পাখিরা ফিরে গেছে ঘরে। কিংবা যারা অন্যদিকে থাকে- সেই বকের সারিরা, একলা শালিক- সবাই ফিরে গেছে। ডানাগুলো এখন হয়তো জুড়িয়ে নিচ্ছে সবুজের নিভে যাওয়া ছায়ায়। ভাসান বেলা এইতো শেষ হল বলে। বালকেরও ফেরার কথা ঘরে এসময়- সাথে করে আজন্ম উড়া উড়ির সাধ নিয়ে পোষা ঘুড়ি। অদ্ভুত আঁধার নেমে গলি-ঘুপচি খুঁজে নেয়ার আগেই খুঁজে নিতে হবে নিকনো উঠোন- কেরোসিন বাতি


একুশ বছর পর

পুতুল এর ছবি
লিখেছেন পুতুল (তারিখ: রবি, ১৪/১০/২০১২ - ৭:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ভাটির দেশে যাও যদি তুমি
হিজল তলীর ঘাটে।
হেথায় আমার ভাই-ধন থাকে
আমার খবর কইও তারে
নাইয়র নিতো আইয়া।
কোন দূরে যাও চইলা
নাইয়ারে নাওয়ের বাদাম তুইলা।।


রূপকথার দুপুর

নিবিড় এর ছবি
লিখেছেন নিবিড় (তারিখ: রবি, ১৪/১০/২০১২ - ১২:৩৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

দুপুর বড় একলা। চারদিকে যখন সকাল, বিকাল, সন্ধ্যা আর রাতের জয়জয়কার দুপুর তখন সৎ ভাইয়ের মত একলা দাডিয়ে। স্নিগ্দ্ধ সকাল, শেষ বিকেলের আলো, সন্ধ্যার আবছায়া আর রাতের রহস্য এইসব চমৎকার উপমা যখন বরাদ্দ বাকীদের জন্য দুপুরের ঝুলি তখন শূণ্য খাঁ খাঁ। লেখকেরা তখন ভয় দেখায় রৌদ্রদগ্দ্ধ তপ্ত, ক্লান্ত দুপুরের। তবুও কেন জানি এই দুপুর কে বেশ লাগে আমার। টুপ করে শেষ হয়ে যাওয়া শীতের দুপুর নয় বরং গ্রীষ্মের রৌদ্রদগ্দ্ধ, তপ্ত, অলস ঘড়ির কাটার ক্লান্ত দুপুর।


নামকরণের সার্থকতা

সত্যপীর এর ছবি
লিখেছেন সত্যপীর (তারিখ: শনি, ১৩/১০/২০১২ - ২:৪৮অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

সচলে মাঝে মধ্যে পাঠক শুধায় ভাই আপনের নাম সত্যপীর ক্যান? সত্যপীর মানে কি?


পাঠকচরিতমানস

ওডিন এর ছবি
লিখেছেন ওডিন (তারিখ: শনি, ১৩/১০/২০১২ - ১২:২৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

বাইরের দুনিয়াটাকে দরজার বাইরেই আটকে রাখা খুব কঠিন একটা কাজ। বিশেষ করে আজকালকার এই ইন্টারনেট, অনলাইন মিডিয়া, সামাজিক নেটওয়ার্কিং এর যুগে। আপনি না চাইলেও নাছোড়বান্দা দুনিয়াটা ঠিকই আপনার দরজায় ধাক্কাধাক্কি শুরু করবে। এড়িয়ে যেতে চাইলেও পারবেন না। দরজাটা একটু ফাঁক করামাত্রই প্রথমে মাথা, তারপরে গলা, তারপরে কাঁধ গলিয়ে আপনাকে বলতে গেলে ধাক্কা দিয়েই ঘরে ঢুকে পড়বে। তারপরে কোনকিছুর তোয়াক্কা না করেই আপনার প


মালালা ইউসাফযাই তোমাকে স্যালুট

অরফিয়াস এর ছবি
লিখেছেন অরফিয়াস (তারিখ: বিষ্যুদ, ১১/১০/২০১২ - ১:২৫পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

malala-yousafzai
[ছবিসুত্র]

মাত্র ১৪ বছরের মেয়েটিকে মাথায় এবং ঘাড়ে গুলি করা হয়েছে হত্যার জন্য। গুলিবিদ্ধ অবস্থায় দীর্ঘসময় মেয়েটি মৃত্যুর সাথে লড়াই করেছে। চার ঘন্টার দীর্ঘ অস্ত্রোপচারের পরে চিকিৎসকরা তার মাথা থেকে শেষপর্যন্ত গুলি বের করতে সক্ষম হয়েছেন। জীবন-মৃত্যুর সন্ধিক্ষণে আছে এখন সে। যে মেয়েটিকে এই অল্প বয়সেই কট্টরপন্থী উগ্রবাদী তালেবানদের রোষের শিকার হতে হয়েছে তার নাম মালালা ইউসাফযাই। শুধু মালালাই নয় গুলিবিদ্ধ হয়ে আশঙ্কাজনক অবস্থায় আছে তার আরও দুজন সহপাঠিনী। হয়তো এই যাত্রায় বেঁচে যাবে মালালা। কিন্তু তারপর?