২০০১
খুব ক্ষোভ থেকে কয়েকটা কথা লিখছি। কষ্ট থেকেই লিখছি বলা উচিত। এ লেখার কোন দাম নেই। গুরুত্বহীন এ লেখা। তবু লিখছি আবেগ নিয়ন্ত্রন করতে পারছিনা বলেই।
১।
সুখের কথা, এই দেশ থেকে হিন্দু কমে যাচ্ছে। সেই ৪৭ পূর্ব ৪০ শতাংশ থেকে কমতে কমতে এখন সাড়ে আট শতাংশ। তা, এই হিন্দুরা যায় কোথায়?
১।
মাঝে মাঝে নিজেকে অর্থহীন প্রশ্ন করতে ভাল লাগে। 'জীবনের অর্থ কী?' টাইপের উচ্চমার্গীয় অর্থহীন প্রশ্ন। দার্শনিক প্রশ্নে আমার আগ্রহ বরাবরই কম। আমি হালকা ধরণের চিন্তা-ভাবনায় বেশি স্বাচ্ছন্দ্য। কিন্তু রাত সাড়ে বারোটায় বাস স্ট্যান্ডে বাসের অপেক্ষায় বসে থাকলে জীবনের অর্থ কী টাইপ উচ্চমার্গীয় চিন্তা-ভাবনা পেয়ে বসাটা দোষের কিছু না। এরমধ্যে আবার ফ্রাইডে নাইট, ফ্রাইডে নাইটের এই সময়টা বেশ তরল। এদের এই ব্যাপারটা মাঝে মাঝে বেশ লাগে, সপ্তাহের ক্লান্তি এক রাতের তারল্যে মুছে ফেলার চেষ্টা।
কথা বলা দূরে থাক, পানি খেতে, এমনকি ঢোক গিলতেও সাহস পাইনি কদিন। প্রায় দশ পনের দিন দুনিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিলাম। মানুষের গলায় যে এরকম কোন গজব নামতে পারে আগে জানতাম না। কথাবার্তা সব ইশারায় চলেছে। মোবাইল ফোন তো হারামই হয়ে গিয়েছিল। পরিবারের সব মানুষ আর সহযোগী অর্ধাঙ্গিনী না থাকলে কি ভয়ংকর অবস্থা হতো ভাবা যায় না। নাক-গান-গলা বিশেষজ্ঞ পরীক্ষা নিরীক্ষা শেষ করে ঘোষণা দিলেন- গলার ভেতর ব্যাকটেরিয়ার কাফ
ছিল হয়তো কখনো একটা সময়। রবিবার সকালে পরিপাটি কেতাদুরস্ত অভ্যাগতের ঢল। আঁধার কুলুঙ্গিতে মোমবাতি। হয়তো উপাসনা। হয়তো শুধু কিছু প্রশান্ত নীরবতা। সেই দিন আর নেই।
[justify]বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি গ্রামে শহীদ পরিবার আছে, আছে স্মৃতিস্তম্ভ, সৌধ এবং প্রতিটি জায়গায় আছে মুক্তিযোদ্ধাদের কবর, আছে বধ্যভূমি, প্রতিটি জায়গায় নারীদের সরল হাসিতে তাদের পূর্ব-প্রজন্মের ছাইচাপা কষ্টের রেশ এখনও টের পাওয়া যায়। প্রতিটি উপজেলা, ইউনিয়নে শহীদ মিনার আছে, উপকূলও তার ব্যতিক্রম নয়। এবং প্রতিটি জায়গার মত এখানেও সেগুলোর জীর্ণ-শীর্ণ দশা, শুধুমাত্র দিবস পালনের তাগিদে কিংবা হর্তা-কর্তা-ব
সংবিধিবদ্ধ সতর্কীকরণঃ ছবি দিয়ে হাতী পোস্ট। মোট ৩১ টা ছবি।
গতমাসের শেষদিকে খোমাখাতায় একটা বন্ধুত্ব চেয়ে নোটিশ পাই। প্রেরকের বক্তৃতা দাওয়ার ছবি এবং নাম দেখে আমি ধরেই নেই যে ইনি নির্ঘাত কোনও রাজনৈতিক দলের পাণ্ডা। কাজেই পত্র পাঠ তাকে 'নট নাউ' বলে দেই। কিছুক্ষণ পরেই দেখি ইনবক্সে একটা মেসেজ। রাতঃস্মরণীয়দা দাবী করেছেন যে ওই আসাদুজ্জামান আসাদ ব্রাকেটে তাজ আসলে উনিই। আর ওই বক্তৃতা দাওয়ার ছবিটাও উনার। তো আর কী করা! এইবারতো এ্যডাইতেই হয় বন্ধু হিসেবে। তারপর বেশ কিছুদিন চলে গেল। হটাৎ করেই এই মাসের (সেপ্টেম্বর ২০১২) ৪ তারিখে উনাকে একটা মেসেজ পাঠাই। বলি যে 'আমাদের না কী সব ল্যাটিচিউড / লংগিচিউড মারকিং করতে যাওয়ার কথা। কবে যাব?' সচলেই তানভীর ভাইয়ের দাওয়া পোস্টে এটা নিয়ে কথা হয়েছিল।