Warning: Creating default object from empty value in i18ntaxonomy_term_page() (line 34 of /var/www/sachalayatan/s6/sites/all/modules/i18n/i18ntaxonomy/i18ntaxonomy.pages.inc).

ব্লগরব্লগর

জগাখিচুড়ি সচলজীবন

চরম উদাস এর ছবি
লিখেছেন চরম উদাস (তারিখ: শুক্র, ২৭/০৭/২০১২ - ১২:৪১পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আরে নাহ, শিরোনাম দেখে যা ভাবছেন তা নয়। জীবন এখনো খিচুড়ি পাকায়নি, সচলজীবন তো নয়ই। তাহলে এরকম নামকরণ কেন?


ব্যবহারে বংশের পরিচয়

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৭/২০১২ - ৮:৩১অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১.
'ডোন্ট ওরি'- গিন্নীকে এই কথাটা হাজারখানেক বার বলার পর এখন আর নিজেরই বিশ্বাস হয়না বানরের। দিন আনি দিন খাই টাইপের দিন ভালই চলছিল - এর মধ্যে গিন্নী এলেন, বান্দরের বান্দর বাচ্চা দুটোও এল। কিভাবে যেন দিন ও পড়ে গেল। যা যোগাড় হয় তাতে চারটা পেট ভরেনা। সেভিংস নেই, সিকিউরিটি নেই, চুলায় আগুন জ্বলে না, গিন্নী কথা বলেনা। 'অমন বানরের মত মুখ বানিয়ে আছ কেন?'- জিজ্ঞাস করতেই হাজার চুলার আগুন বের হয় কিছু আগের বন্ধ মুখ থেকে।


এন্টিডিলিউভিয়ান পিরিয়ড, আব্রাহামিক ধর্মমতগুলির সূচনা লগ্ন

প্রৌঢ় ভাবনা এর ছবি
লিখেছেন প্রৌঢ় ভাবনা [অতিথি] (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৭/২০১২ - ৯:৫৯পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

ধর্মপ্রচার নয়, বিভিন্ন ধর্মমত সম্পর্কে যৎসামান্য জানার প্রচেষ্টা মাত্র।

আব্রাহামিক ধর্মীয় হিব্রু বাইবেল অনুসারে, সৃষ্টির শুরু থেকে 'নোয়া'র সময়ের মহাপ্রলয়ে 'নোয়া'র আর্ক (বৃহদাকার জাহাজ) ব্যতিত সমস্ত প্রাণীকুল বিনাশ প্রাপ্ত হওয়া পর্যন্ত সময়কে এন্টিডিলিউভিয়ান পিরিয়ড হিসাবে চিহ্নিত করা হয়েছে।


বিখ্যাতির বিড়ম্বনা!!!

অতিথি লেখক এর ছবি
লিখেছেন অতিথি লেখক (তারিখ: বিষ্যুদ, ২৬/০৭/২০১২ - ৯:৫৪পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

উৎসর্গ--জনৈক স্কুল শিক্ষককে,যিনি একদিন বড় মুখ করিয়া বলিয়াছিলেন_____

বিশ্ববিদ্যালয় দেশের সবচাইতে চমৎকার জায়গা যেখানে সংকীর্ণতা নেই,সীমাবদ্ধতা নেই,কুসংস্কার নেই,অসহায়ত্ব নেই-আছে শুধু জ্ঞান,প্রজ্ঞা আর সৃষ্টিশীলতার অনুশীলন ও পরিচর্যা।


গ্লাস সিলিং

শাব্দিক এর ছবি
লিখেছেন শাব্দিক [অতিথি] (তারিখ: বুধ, ২৫/০৭/২০১২ - ১:০৬অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

নিজেকে ফেমিনিস্ট হিসেবে পরিচয় দিতে আমি খুব একটা স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করি না কখনো। এর কারণ হয়ত ছোটবেলা থেকে আমার বেড়ে উঠার পরিবেশ। যৌথ পরিবারের চাচাতো, ফুফাতো ভাইদের সংখ্যাধিক্য আলাদা করে মেয়ে হয়ে বড় হতে শেখায়নি আমাকে। আমার জন্মের পনের বছর পর আমাদের বাড়ির দ্বিতীয় কন্যা সন্তানের জন্ম হয়। ততদিনে ভাইদের সাথে মারামারি, আড্ডাবাজি, ঘুরাঘুরি এমন কি সাত আট বছর বয়স পর্যন্ত মসজিদে জুম্মা বা ঈদের নামাজ পড়তে যাওয়


দা ফানি সাইড অফ পেরেন্টহুড

কৌস্তুভ এর ছবি
লিখেছেন কৌস্তুভ (তারিখ: বুধ, ২৫/০৭/২০১২ - ২:০৬পূর্বাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

Reasoning with a two-year old is about as productive as changing seats on the Titanic.

বস্টনের মতই লন্ডনে এসেও পুরোনো বইয়ের দোকানগুলোয় মাঝেসাঝে উঁকি মারি। চ্যারিং ক্রস রোডের উপর পরপর কয়েকটা ভালো দোকান আছে কিনা। কালকে এমনই একটা দোকানের এক কোনার রোগামত একটা শেলফে দেখি একগুচ্ছ বই রয়েছে, পুরোনোকালের ব্রিটিশ হিউমারের উপর। বেশিরভাগই আবার দুষ্টু হিউমার। মাত্তর এক টাকা দাম, টপাটপ গুটিকয় ব্যাগবন্দী করে বাড়ি নিয়ে চলে এলাম।


হুমায়ূন আহমেদকে নিয়ে

মাহবুবুল হক এর ছবি
লিখেছেন মাহবুবুল হক (তারিখ: মঙ্গল, ২৪/০৭/২০১২ - ৬:৫৩অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

আমার বন্ধু এবরার হোসেন গতকাল দুপুরে ফোন দিয়ে জানতে চাইলো " হুমায়ূন আহমেদের কী খবর ?" এবরার সিজোফ্রেনিয়ায় ভুগছে প্রায় সতের বছর ধরে। তবে এককালের এই তুখোড় ছড়াকার আর মেধাবী সাহিত্যকর্মী এখনও যখন অনর্গল ছড়া-কবিতা-সংলাপের উদ্ধৃতি দিয়ে কথা বলে তখন তার পরিচিতজনেরা ছাড়া অন্য কেউ বুঝতেই পারবে না যে মানসিক অসুস্থতা কত ভয়াবহ হতে পারে। সে প্রসঙ্গ ভিন্ন। এবরারের মুখে হুমায়ূন আহমেদের নাম শুনে চমকে গ


শিক্ষাসফর

তাসনীম এর ছবি
লিখেছেন তাসনীম (তারিখ: সোম, ২৩/০৭/২০১২ - ১০:১০অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

[justify]
[ডালাসের সচলাড্ডার উপর ভিত্তি করে একটি প্রায় সত্য রচনা...]

।।১।।

জীবনটা আসলে একটা শিক্ষাসফর। এই ব্যাপারটা যত বড় হচ্ছি ততই পরিষ্কার হচ্ছে। ছোটবেলাতে ক্লাসে শেখানোর জন্য স্যারেরা খুব মারধোর করতেন। এতে ভালো কাজ হতো। সমস্যা হয়েছে যে এরপর থেকে মারধোর ছাড়া আর কিছুই শিখতে পারি না। মারধোরের অভাবে বড় হয়ে আর নতুন কিছু শিখতে পারি নি, দিনে দিনে স্পঞ্জববের বন্ধু প্যাট্রিকের মতো হয়ে যাচ্ছি। বাচ্চা পালতে গিয়ে বুঝলাম যে শিক্ষাসফর থেকে মারধোরকে দূরে রাখতে হয়, যেটা আমাদের স্যারেরা জানতেন না। এটা বোঝার পর থেকে আমার প্রতিটি কাজকর্ম শিশুদের উপযোগী করে করতে হয়।


একান্ত ব্যক্তিগত ব্লগরব্লগর

নীড় সন্ধানী এর ছবি
লিখেছেন নীড় সন্ধানী (তারিখ: সোম, ২৩/০৭/২০১২ - ১:২৪অপরাহ্ন)
ক্যাটেগরি:

১. হুমায়ূন আহমেদ আমার প্রিয় লেখক ছিলেন না। কিন্তু তাঁর সঙ্গে কেটেছে আমার তারুণ্যের বেশ কিছু আনন্দময় সময়। বইয়ের পাতায়, টিভি নাটকে। আমার সেই আনন্দের আত্মিক মূল্য অনেক। তাই তাঁকে যারা সাহিত্যিকের মর্যাদা দিতে কুন্ঠিত তাদের সাথে আমি কঠোর দ্বিমত পোষণ করি। আমার ধারণা হুমায়ূন আহমেদ না লিখলে বাংলাদেশের বিরাট সংখ্যক পাঠক কাশেম-বিন-আবু-বক্কর জাতীয় লেখকের পাঠক হয়ে থাকতো। বাংলাদেশের বিশাল সংখ্যার এই পাঠক উত্তরণে হুমায়ূন আহমেদের অবদান কেউ খাটো করে দেখলে সেটা তার সংকীর্ণতার সমস্যা।