ভাল সিরিজ খুঁজে বেড়াচ্ছিলাম দেখার জন্য। বন্ধু মেহেদি পরামর্শ দিল Babylon Berlin দেখার জন্য। ইউটিউবে ট্রেইলারে দেখলাম জার্মান ভাষায় তৈরি এটা। জার্মান টিভির তেমন ভক্ত না হলেও দেখতে বসলাম।
তো সবসময় যেটা করি সেরকম পড়ালেখা করে দেখলাম এই সিরিজটা ইংরেজি ভাষার বাইরে বানানো সবচাইতে খরুচে টিভি সিরিজ। সিরিজটা ফলকার কুৎস্যারের একটা বইয়ের উপরে ভিত্তি করে বানানো। ঘটনার সময়কাল ১৯২৯ থেকে ১৯৩৪।
- কি করছ?
- কে?
- আমি, এই যে এখানে।
- ও তুমি! কি চাও?
- তোমার আয়নায় ধরো আমায়।
- তারপর?
- আমার স্বপ্ন সফল করবে - সাজিয়ে তুলবে আমায়!
- তাই? অনেক কিন্তু সইতে হবে!
- আচ্ছা!
- হেসো না।
- বলো, শুনছি।
কিছুদিন আগে ফেসবুক হুট করে আমাকে ১ দিনের জন্য মন্তব্য, স্ট্যাটাস, মেসেজ থেকে ব্লক করে দেয়। কারণ হিসাবে তারা আমার একটা মন্তব্যের কথা উল্লেখ করেছে যেটা নাকি তাদের কমিউনিটি স্টান্ডার্ডের সাথে যায় না। মন্তব্যটি দেখে আমি স্মরণ করতে পারিনি কবে মন্তব্যটি করেছি। তবে "মালাউন" শব্দটা দেখে ধারণা করি এটা গত বছর নাসিরনগরে সাম্প্রদায়িক হামলার সময়কার ঘটনা। তখন মন্ত্রী ছায়েদুল হকের বিরুদ্ধে হিন্দু সম্প্রদায়কে মালাউন গালি দেবার অভিযোগ ওঠে। আমার মন্তব্যটি সম্ভবত তখনকার সেই আলোচনার সূত্রে করা।
২০০৭-৮ সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় জ্বালানী উপদেষ্টা হিসাবে নিয়োগ পেয়েছিলেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক ম তামিম। সংবাদ মাধ্যম কিংবা এর দ্বারা প্রভাবিত জনমানসে তিনি কিছুটা বিতর্কিত ব্যাক্তিত্ব, সাধারনত বিদেশি তেল-গ্যাস প্রতিষ্ঠানের স্বার্থরক্ষাকারী হিসাবে উপস্থাপিত হন।
২০১৩ সালে নটিংহ্যাম এবং ডার্বি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই গবেষক জেমস বন্ডের ১৪ টি বই পড়ে, বন্ডের ভদকা মার্টিনি পানের পরিমানের উপর ভিত্তি করে দাবী করে জেমস বন্ড একজন মদ্যপ মাতাল !! হ্যা, ০০৭ , লাইসেন্স টু কিল জেমস বন্ডের কথাই বলছেন দুই লেখক । ১৯৫৩ থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত জেমস বন্ডের ১৪ বই পর্যালোচনা করে তারা আবিষ্কার করেন বন্ড প্রতি সপ্তাহে প্রায় ১লিটারের (৯২ ইউনিট) মদ খেয়ে চলেছে । এই হারে মদ খাওয়া চালাতে থাকলে অল্প বয়সেই পটল তোলার সম্ভবনা আছে । তাছাড়া মাতাল অবস্থায় জেমস বন্ড প্রায় গাড়ি চালায়, গোলাগুলি করে যা জনসাধারনের জন্যও বেশ বিপজ্জনক ।
আ। সাব্বাস। কত লক্ষ কোটি মানুষের ভিড়ে হাজারে হাজার পুলাপান জন্মায় প্রতিদিন, তার মাঝে আপনি জন্ম নিলেন আজ মোগল বংশে। আপনাকে অভিবাদন। আসুন তবে পরিবারের সাথে পরিচয় করিয়ে দেই। আপনার পিতা স্বয়ং বাদশা। বংশ তিমুরিদ। মাতা রাজপুত। আপনার আগে দুই ভাই, ভিন্ন মাতার পেটে। একটা বোন। জন্মস্থান আগ্রার কোন এক দূর্গ। রোজ শনিবার।
আলহামদুলিল্লা। আগ্রায় আজ ঈদ, ঘরে ঘরে আনন্দ। হ্যাশট্যাগ জশনে জুলুছ। পাথর ও আতর চালাচালি। বিরিয়ানি ও হালুয়া পাকশাক। রাজপথে লোকের মুখে হাসি ও হাতে মোহর।
কুটিল মোগল জীবনের পয়লা দিনে স্বাগতম পাঠক। বন্ধুর এই পথে পীরের পপি গাইড হউক আলোকবর্তিকা।
[justify]ঢাকা মহানগরীর জনসংখ্যা কত?
সমাজমুখী ছিলেন না উর্দু মহাকবি মির্জা গালিব, কাব্যের উপজীব্য ছিল তার নিজের জীবনের সুখ দুঃখ, প্রেম- ভালবাসা, ভাগ্যের উত্থান পতন। ১৮৫৭ সালের সিপাহি বিদ্রোহের পর ব্রিটিশরা দিল্লির রেড ফোর্ট আর জামে মসজিদ দখল করে এ দুইয়ের মধ্যকার প্রচুর পুরোনো বিল্ডিং এবং বাজার ধ্বংস করে বিশাল অংশ খালি করে ফেলে। গালিব চোখের সামনে দেখেছেন দিল্লির খাস বাজার, উর্দু বাজার, খরম-কা বাজার মিলিয়ে যেতে।
আমি এবং দিল্লির বন্ধু অমিত যাচ্ছি বর্তমান যুগের গলি কাসিমজান খুঁজতে, যেখানে তার হাভেলি আছে।
একাত্তরের ১০ ডিসেম্বরের পর থেকেই নিশ্চিত পরাজয় বুঝতে পেরে পাকিস্তানী কর্তৃপক্ষ যুদ্ধ বন্ধের জন্য দৌড়ঝাপ শুরু করে দেয়। মার্কিন হস্তক্ষেপের জন্য পাকিস্তানের এই প্রচেষ্টা অবমুক্ত করা মার্কিন নথিতে পাওয়া যায়। ১৪ ডিসেম্বরে (১৯৭১) পাঠানো বাংলাদেশের কনসাল জেনারেল স্পিভাকের টেলিগ্রামে (নং ৫৬২৭) জানতে পারি তৎকালীণ পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর মালিক এবং জেনারেল ফরমান আলী স্পিভাকের সাথে যুদ্ধ বন্ধের ব্যাপারে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন।