গতকাল স্পেনের ক্যাটালোনিয়া স্বাধীনতা প্রশ্নে গণভোটে অংশ নিলো। ব্যাপক সহিংসতার মধ্য দিয়ে গণভোট ক্যাটালোনিয়ার স্বাধীনতার পক্ষে রায় দিয়েছে। সারাদিনের সহিংসতায় ৮ শতাধিক মানুষ আহত হয়েছে। ক্যাটালোনিয়া স্বাধীনতা প্রশ্নে একদিনে এরকম অবস্থায় আসেনি। বহু বছরের অসন্তুষ্টি এর পেছনে রয়েছে। পুরো প্রেক্ষাপটটা বুঝতে আমাদের একটু পেছন দিকে যেতে হবে।
গত লেখায় মনসবদারি সম্পর্কে আমরা সবই জেনে গিয়েছি। মোগল মনসবদার হিসাবে আপনি জায়গির পাবেন আর চার মহলা দালানে থাকবেন। শুক্কুরবারে খাসির বিরিয়ানি। বছর তিন পরপর বদলি। দুইটি পদবী মঞ্জুর হবেঃ জাট এবং সওয়ার। তার বদলে যুদ্ধের জন্য হাতিঘোড়া মজুদ রাখবেন আর সিপাই পালবেন।
বেশ।
তবে সকলে মোগল নয়। কেউ কেউ মারাঠা।
বয়স্করা ডাকতেন গুলুবুবু। আমরা জানতাম নানির নাম গুলনাহার সরকার। এ খাস বাপের বাড়ি থেকে আনা নাম। সে আমলেও স্বামীর নামের শেষাংশ স্ত্রীর কুমারী কালের পদবীকে নাকচ করে দোর্দণ্ড প্রতাপে বসে যেতো। কিন্তু নানা এ নামটা অবিকৃতই রেখে দিলেন। সম্ভবত “সরকার” টাইটেলটার জন্যই। সে আমলে বেশ পয়সাওয়ালা না হলে সরকার পদবী হতোনা। নানির বাবা একরাম উদ্দীন সরকার বিস্তর পয়সা করেছিলেন ব্যবসাপাতি করে। নানার বাবা নাদের হোসেন ছেল
ঘুমিয়ে থেকে থেকে অনেক সময় গিয়েছে তোমার। ঘুমিয়ে থেকে আমারও সময় গিয়েছে অনেক। দেখছি, পাতাবাহারের দিনে শূন্যে কুণ্ডলি পাকাতে-পাকাতে একটি ঘাসফড়িং নেমে আসছে আমাদের দিকে। দেখছি, এক উদভ্রান্ত যুবক শূন্যে তর্জনী পাকিয়ে কথা বলছে সন্ধ্যার আকাশে। দেখছি, কয়েকটা পাখি ডানা ঝাপটিয়ে ছুটে গেল দ্বিকবিদিক।
সাধারণত কাউকে আমরা যখন অমুকের আব্বা বা তমুকের মা সম্বোধনে ডাকি, সেটা বড় ছেলের বা বড় মেয়ের নামেই হয়।যেমন আমার বাবাকে অনেক আত্মীয় রাহাতের আব্বা নামে ডাকেন,এটা নিয়ে ছোট বেলায় আমার ছোট ভাইয়ের খানিকটা অনুযোগও ছিল।যাই হোক এখন যার কথা বলব তাকে আমার মা-বাবা বা আত্মীয়রা রিনার মা নামে ডাকতেন,মজার ব্যাপার হল রিনা সেই মহিলার তিন ছেলেমেয়ের সবচেয়ে ছোট। উনি আমাদের বাসায় কাজ করতেন,আমি আর আমার ছোটভাই উনাকে বুয়া না
[justify]
চাকরির বয়স প্রায় এক বছর ছুঁই ছুঁই। অ্যানুয়াল ইভ্যালুয়েশন দেখে টেখে খেদিয়ে দেয় কিনা সেই টেনশনে ডেইলি দু'বার করে কোমায় যাই। হিসেব করে দেখলাম, সচলেও শেষ লেখার বছর ঘুরতে চলেছে প্রায়। ছুটির দিন, জামাই-ও বিদ্যাশ, এলা একটু হুদাই গ্যাঁজাই তাইলে, কী কন?
জীবন এখনো আছে কষ্টের পাতালে বন্দী
কিন্তু অত কষ্ট নয় যে, তোমাকে ডেকে বলি
জানি, আমি অনেকের চেয়েই হয়ত খারাপ আছি
কিন্তু অতটা খারাপ নই যে, তোমায় ডেকে বলি!
এখনো প্রতিদিন সন্ধ্যায় ক্লান্ত চরণে আমি ঘরে ফিরি
কিন্তু অতটা ক্লান্ত নই যে, তোমায় ডেকে বলি
জানি, অনেকেই এগিয়ে গেছে জীবন পথে-- আমাকে করে একাকী
কিন্তু অতটা একা নই যে, তোমায় ডেকে বলি!
এখনো প্রতিটা ভোর এসে শুরু করে নতুন আলোর দিন
লেখার ফুরসৎ মিলতে মিলতে পেরিয়ে গেল গোটা দিনটাই।
তবু লেখা হোক। নাই মামার চেয়ে দেরী মামা নিশ্চয় ভাল।
বিগত বেশ কয়েক বছরের মতো এবারও স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয়ের উদ্যোগে রাস্তার ওপর কোরবানির পশু জবাই না করে সিটি করপোরেশন নির্ধারিত স্থান বেছে নিতে জনসাধারণের প্রতি অনুরোধ জানানো হয়েছে।
সে অনেক অনেক দিন আগের কথা, আমার বয়স তখন ছয় কি সাত। পাড়ার এক খালাম্মা এসেছেন আম্মার সাথে গল্প করতে। আমি একটা ভাঙা গাড়ি নিয়ে খেলতে খেলতে কান পেতে শুনছি তাঁদের কথা।
“আর বইলেন না আপা, আমাদের দেশের বাড়ির এক বউ বটি নিয়ে বসেছিলো কুমড়া কাটতে। তার শাশুড়ি 'আরে করস কি বউ করস কি’ বলতে না বলতেই বউ দিলো বটিতে টান। দুই মাস পরে যখন বাচ্চা হোলো তখন দেখা গেলো বাচ্চার উপরের ঠোটটা কাটা।”